শান্তি মতিবেদক
২০১২ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার প্রত্যাখ্যান করেছেন উপমহাদেশের বিশিষ্ঠ ইতিহাসবীদ, কলামিষ্ট ও গান্ধীবাদী আন্দোলনের প্রবাদ পুরুষ সৈয়দ আবুল মকসুদ ও কক্সবাজারে বৌদ্ধ মন্দিরে হামলাকারীগন।
আজ এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষনা দেন মকসুদ।
আবুল মকসুদ বলেন, ইসলাম অর্থ শান্তি। আর আমি দেশে শান্তি কায়েমের জন্য শান্তিবাদী আন্দোলন করে আসছি। আমি কোন জ্বালাও পোড়াওয়ে বিশ্বাসী নই। আমি অনশন করি, অবস্থান ধর্মঘট করি, গোল টেবিল করি। তবে মাঝে মধ্যে ইসলাম ও শান্তি কায়েমের জন্য অন্য লোকে আগুন জ্বালালে আমি বাজার থেকে দুইশত গ্রাম নতুন আলু খরিদ করে সেখানে যাই।
আবেগঘন কণ্ঠে মকসুদ বলেন, কক্সবাজার ছেয়ে গেছে হিংস্র বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী দিয়ে। এরা জেকি চেনের বংশধর, এরা ব্রুস লীর বংশধর। এরা কুংফু জানে, কেরাতি জানে, সামুরাই নানচাকু জানে। একটি বৌদ্ধ শিশু একটি আইসক্রীমের কাঠি দিয়ে পঞ্চাশ জন সশস্ত্র মর্দে মুজাহিদকে পুটু মেরে দিতে পারে। এমতাবস্থায় কক্সবাজারে শান্তি প্রতিষ্ঠার একমাত্র উপায় বৌদ্ধদের পেগডায় অগ্নি সংযোগ, দানবাক্স লুট ও স্বর্ন নির্মিত বৌদ্ধ মুর্তি লুট। আমার রোহিংগা ভাইয়েরা ও জামায়াতে ইসলামীর খানকির পুলারা গত মাসে তাই করেছে।
মকসুদ বলেন, ইসলাম অর্থ শান্তি। আমরা শান্তির লাইনে। অথচ আমাদের দুই শান্তিকামী ভাই শিবির কেডার মুক্তাদির ও ফারুককে বাকশালী সরকার চার দিনের রিমান্ডে নিয়ে পুটুতে ডিম দিচ্ছে। এমতাবস্থায় আমরা নোবেল শান্তি পদক গ্রহন করতে পারি না।
কান্নাবিজড়িত কণ্ঠে মকসুদ বলেন, কিসের শান্তি? আমি সেইদিন হব শান্ত, যবে মুক্তাদিরের ক্রন্দন রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, শেখ হাসিনার খড়গ কৃপান ভীম রনভুমে রনিবে না। এই পুরস্কার তোমরা ইউরুপী ইউনিয়নকে দিও। চাই না আমার নোবেল।
Leave a Reply