নিজের পুটুর ছবি তুলার জন্য নাফিসের আকুল আবেদন

নিউ ইয়র্ক মতিনিধি

ইসলামের পথের মর্দে মুজাহিদ বীর তরুন কাজী মোহাম্মদ রেজওয়ানুল আহসান নাফিস (২১) মার্কিন আদালতে নিজের পুটুর ছবি তুলে রাখার জন্য আবেদন জানিয়েছেন।

গতকাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ বেংক বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার সময় মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই তাকে গ্রেফতার করে।

নাফিস আবেদনে বলেন, আমি জানি, ইহুদী নাছারা মার্কিন আদালত আমায় যাবজ্জীবন কারা দন্ড দিবে। কারাগারে আমার পুটু মেরে একাকার করে দিবে বড় বড় গুন্ডা বদমাইশ। আমার বয়স মাত্র ২১, আমার পুটু শুধু আউটগোইং কল করে। জেলে আমায় বাকি জীবন পুটুতে ইনকামিং কল নিয়ে কাটাতে হবে। আমি যখন মুক্ত হব, আমার পুটুতে তখন বাস্কেটবল খেলা যাবে।

এসহোল

আবেগঘন কণ্ঠে নাফিস বলেন, নিজের অক্ষত পুটুর স্মৃতি চারনের জন্য তাই এখনই আমার পুটুর একটি ছবি তুলে রাখা হোক।

আদালতের এক প্রশ্নের জবাবে নাফিস বলেন, ইচ্ছা ছিল বেহেস্তে গিয়ে গেলমানের পুটু মারব। কিন্তু এফবিআইয়ের ষড়যন্ত্রে নিজেই গেলমান হয়ে গেলাম। খানকির পুলারা আমার কাছে ভেজাল বোমা বিক্রয় করেছে। পয়সা দিলাম বারুদ খরিদ করার জন্য, আর তারা আমার কাছে বিক্রয় করল বিস্কুটের গুড়া। তাদের নিমক হারামির কারনেই জেলখানায় আমার পুটু দিয়ে ফুলদানী বানান হবে।

5 Comments to “নিজের পুটুর ছবি তুলার জন্য নাফিসের আকুল আবেদন”

  1. নাফিস এবং অন্যান্য জিহাদিদের প্রতি আমার একটা প্রশ্ন ছিল, সেটা হল যে, যদি আপনাদের দৃষ্টিতে আমেরিকা এতই খারাপ হয় তাহলে আপনারা আমেরিকা যান কেন? আমেরিকা তো আর আপনাদেরকে ঘর থেকে ডেকে নেয় না। আপনারাই ভিসার জন্য লাইনে দাঁড়ান। তখন আপনাদের ইসলামি জোশ কোথায় থাকে আর আপনাদের so soft emotion ( so soft emotion বলার কারন আপানারা তো আবার নিজ ধর্মের গুণগান ছাড়া সমালোচনা সইতে পারেন না। কিছু হইলেই মানুষ মারা আর আগুন জ্বালা, অবশ্য আপনাদের কুরানে এটাই করতে বলেছে। so, আপনাদের মতো মুমিনদের কাছ থেকে ভাল কি আর আশা করা যাবে। যাক সে কথা,) আর আত্মসম্মানই বা কোথায় থাকে? দুনিয়াতে বহু ইসলামি দেশ যেমন, সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, ওমান……… ইত্যাদি আছে। তো আপনারা সেখানে যান না কেন? আমেরিকা যেয়ে , তাদেরটা খেয়ে, তাদেরটা পরে তাদেরই দেশ উড়ায় দিবেন এটা ভাই কেমন কথা? আর আমেরিকা এর উপর আপনাদের এত রাগ কেন ভাই? তাদের যোগ্যতা আছে তাই তারা দুনিয়া শাসন করে। সেই যোগ্যতা তারা অর্জন করে নিয়েছে বাক স্বাধীনতা, নারী স্বাধীনতা আর গনতন্ত্রের মাধ্যমে। অন্যদিকে ইসলামি দেশগুলোকে দেখেন , মানসিকতার দিক দিয়ে কত পিছনে। তেল না বেচলে এরা কি করবে বলতে পারেন? সৌদি আরবে তো লকজন এখন বিশ্বাস করে যে পৃথিবী সমতল। তো এরকম পিছনে পরা লক জন নিয়ে কি উন্নত সমাজ গঠন করা সম্ভব?

  2. আরেকটা কথা, এই যে UAE তে বাংলাদেশিদেরকে আর নতুন ভিসা দেয়া বন্ধ করে দিল তো আপনারা পারবেন সেখানে বোম মারতে? আপনাদের মতো তারাও তো মুসলিম। তো শ্রমিক নিয়োগের মাধ্যমে UAE এর মুসলিম ভাইরা কেন এখন আর আপনাদেরকে সাহায্য করবে না? অথচ ঘটনাটা যদি আমেরিকা ঘটাত তাহলে আপনারা আমেরিকানদের বলতেন যে, তারা মুসলিমদের নামে মিথ্যা অভিযোগ আনে। আপনাদের প্রাণপ্রিয় পবিত্র দেশ সৌদি আরব কেন এত কম সংখ্যক শ্রমিক নিয়োগ দেয়? কেন তারা বেশি শ্রমিক নিয়ে গরিব বাঙালি মুসলিম ভাইদের অর্থনৈতিক উন্নতিতে সাহায্য করে না? বাংলাদেশে বন্যা, জলোচ্ছ্বাস ইত্যাদি দুর্যোগে সৌদি থেকে কত টাকা Aid আসে আর আমেরিকা থেকে কত টাকা Aid আসে কখনো কি হিসাব করে দেখেছেন? হিসাব করলে তো আমেরিকা না, বরং সৌদি আরবকেই বোম মারতে ইচ্ছা হত। তেল বেচা টাকা তো সৌদি আরবের কম নাই। তাইলে তাদের অবদান এত কম কেন? ভাল কাজে তাদের অবদান এত স্বল্প কেন? কোথায় থাকে তখন মুসলিম brotherhood? তাদের টাকায় কয়টা স্কুল, সেতু হয়েছে? তো আমেরিকা যদি দায়িত্ব না নিতো বাংলাদেশ এর অবস্থা কোথায় থাকত? যত টাকা জিহাদিরা বোমাবাজি, সন্ত্রাসবাদ এর জন্য ব্যয় করতেসে সেই টাকায় বাংলাদেশ এর কত স্কুল, সেতু, হাসপাতাল, হতে পারত। তাই আমেরিকা কে দোষারোপ করার আগে মুসলিম দেশগুলার চারিত্রিক দ্বৈততা ( উপর দিয়ে brotherhood নিচে দিয়ে সাহায্যের নামে বাঁশ) একটু বিবেচনা করে নিবেন।

  3. Ami Nafis ke kase pele Putu martam etto shundor pola okhane gie desher num kharap korse

  4. এই খবরে আমি জবের মজা পাইছি, হালা বোকচোদটার যদি মের্কিন মুল্লুক সহ্যই না হয়, তাইলে আবার হালাগো দেশে পড়তে যায় ক্যান? গিয়ে আবার বোমাবাজীর ধান্দা করে। এই বালের সব ইছলামিস্টগো একই চরিত্র, দিন-তামাম মের্কিন মুল্লুকরে লানত দিয়া বেড়ায়, আবার সেইহানে যাইবার চান্স পাইলে, পুটকি উপুত কইরা দৌড় লাগায়, হালার খানকির পুতেরা।

Leave a comment