নিজস্ব মতিবেদক
বেগুনের উৎপাদন বৃদ্ধি এবং কীট নাশকের বেবহার হ্রাসের লক্ষে নতুন প্রজাতির ‘বিটি’ বেগুন বাজারজাত করা হবে।
বুধবার বিকেলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত কার্য-অধিবেশনে এ কথা জানানো হয়। এ অধিবেশনে কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আব্দুল লতিফ বিশ্বাসসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব উপস্থিত ছিলেন।
আর এ সংবাদ পেয়ে কান্নায় ভেংগে পড়েন বিশিষ্ঠ কৃষি বিপ্লবী ও বেগুন বিশেষজ্ঞ এবং বিশিষ্ঠ কবি, দার্শনিক ও হেকিমী চিকিতসক ফরহাদ মজহার লুংগির অবৈধ বান্ধবী ফরিদা আক্তার।
এক তাতক্ষনিক সংবাদ সম্মেলনে ফরিদা আক্তার বলেন, দেশে নেমে আসছে এক ভয়াবহ বিপর্যয়। বাজারে আসতে যাচ্ছে ব্রাহ্মন্যবাদী ভারতের চক্রান্তে উতপন্ন বিটি বেগুন। এ বেগুন গ্রাম বাংলার চিরাচরিত প্রিয় সব্জী দেশী বেগুনকে বাজার হতে হটিয়ে দিবে।
আবেগঘন কণ্ঠে ফরিদা আক্তার বলেন, বিটি বেগুন তৈয়ার করা হয়েছে বেগুনের জ্বীনে পরিবর্তন ঘটিয়ে। আল্লাহ পাক জ্বীন ও ইনসানকে সৃস্টি করেছেন যে উদ্দেশ্যে, সেই উদ্দেশ্য পন্ড করার জন্যই ব্রাহ্মন্যবাদী ভারত চক্রান্ত করছে। বেগুনের জ্বীনে পরিবর্তন করে তৈয়ার করা হচ্ছে এমন বেগুন, যা বেবহার করলে আমার নেয় সহজ সরল নারীরা দুরারগ্য বেধিতে আক্রান্ত হবে। যৌবনের প্রারম্ভ হতে শেমলা বরন বাংলা মায়ের ক্ষেত খামারে উতপন্ন সম্পুর্ন রুপে হালাল বেগুনের উপকারিতা থেকে তখন জাতি বঞ্চিত হবে।
কৃষি মন্ত্রনালয়ের প্রতি তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে ফরিদা আক্তার বলেন, তারা ভারতের সংগে ষড়যন্ত্র করে বিটি বেগুন দিয়ে ভদ্র বেগুন বিলুপ্ত করতে চায়। তারা দেশের শত্রু, নারীর শত্রু।
যুগ যুগ ধরে উতপন্ন ভদ্র বেগুনের প্রশংসা করে ফরিদা বলেন, যেন কাশফুলের নরম ছোয়া।