নিজস্ব মতিবেদক
চট্টগ্রামে টেন্ডার নিয়ে হানাহানির এক পর্যায়ে গুলিতে ২ পথচারী নিহত হওয়ার পর ছাত্রলীগের টেন্ডার যুদ্ধাদের হাতে প্রানঘাতী নয় এমন অস্ত্র দেওয়ার কথা ভাবছে ছাত্রলীগের মজলিশে শুরা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ছাত্রলীগের এক কেন্দ্রীয় নায়েবে আমীর জানান, টেন্ডার নিয়ে হানাহানির ঘটনায় পথচারী নিহত হওয়ার ঘটনা একই সংগে দুঃখের ও আনন্দের। দুঃখ এই যে এ ঘটনার পর সবাই স্বাধীনতা সংগ্রামে গৌরবময় ভুমিকা পালন কারী এ সংগঠনের নামে বদনাম করবে, নানা কালিমা লেপন করবে। আর আনন্দ এই যে এত গুলাগুলির পরও ছাত্রলীগের কেউ আহত নিহত না হইয়া ২টি খুচরা পথচারী নিহত হয়েছে। তবে ভবিষ্যতে ছাত্রলীগের টেন্ডার যুদ্ধাদের নিশানা আরও উন্নত করার বেপারে প্রশিক্ষনের চিন্তা ভাবনা চলছে বলে তিনি জানান।
ছাত্রলীগের নিজেদের কোন্দল মিমাংসা না হওয়া পর্যন্ত টেন্ডার প্রকৃয়া বন্ধ রাখতে তিনি কতৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানান।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাকশালের এক কেন্দ্রীয় নায়েবে আমীর বলেন, বিএসএফ যেমন সীমান্তে আর বাংলাদেশী হত্যা করবে না বলেছে, ছাত্রলীগও তেমন টেন্ডার যুদ্ধে নামিয়া আর বাংলাদেশী হত্যা না করার ওয়াদা করেছে। তারা প্রানঘাতী মারনাস্ত্রের বদলে আরও নরম কুমল দুদভাত অস্ত্র চেয়েছে। আমরাও তাদের সেইরুপ অস্ত্র সরবরাহ করার কথা ভাবছি।
এ বেপারে ভারতীয় সীমান্ত বাহিনী বিএসএফের মহাপরিচালকের সংগে যোগাযোগ করা হলে তিনি নাম প্রকাশ না করার শর্তে হাসতে হাসতে মুঠোফোনে বলেন, আমরা ত কত কথাই বলি। ছাত্রলীগও যদি আমাদের মত কথা বলে, তবে টেন্ডার যুদ্ধের সময় আশে পাশে না যাওয়াই ভাল।