নিজস্ব মতিবেদক
ফরিদপুর জেলার চর আদমপুর গ্রামে ককটেল রচনার সময় বিস্ফোরনে জিল্লুর সর্দার নামক জনৈক মানবাধিকার কর্মীর দুই হাতের কব্জি উড়ে যাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করে প্রভাবশালী এলাকা কারওয়ানবাজারের সর্দার ও ১১০% অরাজনৈতিক সংগঠন ‘হেফাজতে মাহমুদুরের’ প্রতিষ্ঠাতা আমীর মতিচুর রহমান আজমী বলেছেন, জিল্লুরের কব্জি উড়ে যাওয়ার দায় বাকশালী সরকার এড়াইতে পারে না।
আজ কারওয়ানবাজারে আয়জিত এক সংবাদ সম্মেলনে মতিচুর এ ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
মতিচুর রহমান বলেন, এ ফেসিবাদী সরকার দাতে কামড়াইয়া গদি আকড়াইয়া ধরে রাখতে চায়। আমাদের গর্বের ধোন তত্তাবধায়ক সরকার বেবস্থা, যে বেবস্থায় আমরা সর্দারেরা কিছু টেকাটুকা কামাই, কিছু জমি দখল, কিছু পারমিট আদায়, কিছু ঋন মকুবের সুযুগ পাইতাম, সে সম্ভাবনাময় বেবস্থাটিকে গলা টিপে মারল। তত্তাবধায়ক বেবস্থা থাকলে আজ আমার কারওয়ানবাজারের বন্ধু আকবর আলী, হোসেন জিল্লুর, মির্জ্জা আজিজুল প্রভৃতি উপদেস্টা হতে পারত। সাভারে ও গাজীপুরে কিছু জমি দখল করার ইচ্ছা ছিল, তা নিরিবিলি সারিয়া লইতে পারতাম। কিন্তু না, হারামজাদা বাকশাল সব প্লেন তছনছ করিয়া দিল।
আবেগঘন কণ্ঠে মতিচুর আজমী বলেন, সরকার গ্রাম বাংলায় মাঠে ঘাটে হিংস্র পুলিশ বাহিনী নিয়গ দিয়া রাখছে। তাই বিদেশ হতে উন্নত মানের তৈরী বোমা আমদানীর পরিবর্তে বৃহত্তর জামায়াতের নিরুপায় অসহায় খানকির পুলা নেতা কর্মীরা কুটিরে বসে কুটির শিল্পের মাধ্যমে দেশী ককটেল রচনা করতেছে। তাই পাংশা উপজেলার জামাল সর্দারের আদরের পুত্র জিল্লুর সর্দারের কব্জি উড়ে যাওয়ার দায় সরকার এড়াইতে পারে না। জিল্লুরের কব্জি উড়ে যাওয়ার অপরাধে বাকশালের মহিলা আমীর শেখের বেটীর উচিত অবিলম্বে নির্দলীয় নিরপেক্ষ আকবর আলী খানের হাতে নির্বাহী ক্ষমতা হস্তান্তর করা।
কারওয়ানবাজারের উপসর্দার ও আইভরী কোষ্ট ফিরত উপন্যাসিক আমিষুল হক পুটুনদা বলেন, শেখের বেটী আর কত নংরা রাজনীতী করবেন? তিনি গদিতে লেটকাইয়া পড়িয়া থাকার কারনে আজ আমাদের দুর্বৃত্ত ভাইদের বাসে টেম্পুতে আগুন দিয়া মানুষ পুড়াইতে হইতেছে। একটা গাড়িতে আগুন দেওয়ার কত কস্ট আপনারা কি জানেন না? কেন দুর্বৃত্তদের এইরুপ খাটনির মুখে ঠেলিয়া দিতেছেন? সরকার এই খাটনির দায় এড়াতে পারে না।
হুহু করে কেদে উঠে পুটুনদা বলেন, পু।