Archive for ‘দেশ ও রাজনীতি’

September 21, 2016

প্রতিষ্ঠিত হল “এফএফএফ”

নিজস্ব মতিবেদক

সমাজ, সংসার ও সরকারের নীপীড়ন নীর্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের নতুন প্লাটফর্ম হিসেবে রাজনীতীর মঞ্চে প্রবেশ করেছে নতুন সংঘটন “ফিউরিয়াস ফখা ফ্রেটারনিটি” ওরফে “এফএফএফ”।

মংগলবার সন্ধ্যায় প্রেস ক্লাবে আয়জিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ সংঘটনের আত্ম প্রকাশের কথা তুলে ধরেন এফএফএফের প্রতিষ্ঠাতা আমীর ও বৃহত্তর জামায়াতের বিএনপি শাখার ভাঁড়মুক্ত মহানায়েব, জাতীয়তাবাদী শক্তির ‘কমপ্লান বয়’, লনডনে পলাতক চিকিতসাধীন আওলাদে আমীর বড় গুণ্ডে কতৃক ‘হাইড এন্ড সিক’ গালিতে ভুষিত ও ঈদুল কতলের টেলেন্ট হান্ট প্রতিযোগীতায় ‘ফ্লেয়ার এন্ড লাবলি’ খেতাবে সমাদৃত মির্জা বাড়ির বড় গৌরব আল্লামা মির্জা ফখরুল ইসলাম আগুনগীর ওরফে ফখা ইবনে চখা।


কাদলেন ফখরুল

সংবাদ সম্মেলনে আগুনগীর বলেন, আজ বাংলার রাজনীতীর আকাশে কাল মেঘের ঘনঘটা। কুথা হতে কি ঘটতেছে, বুঝা মুশকিল। চারিদিকে হয় জংগীর হামলা, নয় পুলিশের মামলা। তার উপরে যদি আপনার নাম ফখ দিয়া শুরু হয়, আপনার জীবন শেষ।

হুহু করে কেদে উঠে ফখা ইবনে চখা বলেন, নিজের কথা ভাবি না। বিএনপি শাখার মহানায়েব আমি, সমস্ত অন্যায় মামলা হামলা ঝামলা আমার উপর দিয়া যাবে। উহার জন্যই আমায় মহানায়েব বানান হইছে। কিন্তু অন্য ফখরুলদের দুঃখে আমার রাত্রকালে ঘুম আসে না।

অশ্রু মুছে রাগারাগি করে মির্জা বাড়ির বড় গৌরব বলেন, কিছুদিন আগে বেরিষ্টার ফখরুলরে ব্রাদারফাকার সাকার মামলায় ট্রায়বুনালের রায় চুরির দায়ে দশ বছরের জেল দিয়া দিল। আপনারাই বলেন উহা কেমন বিচার? ট্রায়বুনালের রায় কেন, ঐশ্যরিয়া রায়রে চুরি করলেও ত দশ বছরের জেল দেওন উচিত না। কাঠগড়ায় তুলিয়া দুটু বকা দিয়া দিলেই ত চলত। কিংবা কানে হেডফুন বান্ধিয়া এস আই টুটুলের “আয় খোকা আয়” একশ বার শুনাইয়া দিলেই হইত। তা না করিয়া উহারে দিল হাজতে পাঠাইয়া। কেনে? কারন তার নাম ফখরুল। সে যদি বেরিষ্টার বদরুল, বেরিষ্টার সদরুল, বেরিষ্টার নজরুল, বেরিষ্টার ফজলুল, বেরিষ্টার কামরুল, বেরিষ্টার জামরুল ইত্যাদি হত, কুন সাজাই তার হত না। শুদু মাত্র ফখরুল হওয়ার কারনে তারে এইরুপ হেনস্তা করা হইল। কই, ব্রাদারফাকার সাকার বিবি আওলাদের ত কুন সাজা হল না। পাপ করল সবাই, জেল হইল ফখরুলের। ইয়ে কেয়সা অবিচার?

আবারও কেদে ফেলে ফ্লেয়ার এন্ড লাবলি বলেন, তার পর দুই দিন পার হইয়া সারল না, বিশিষ্ঠ অভিনেতা ফখরুল হাসান বৈরাগীরে ফেসিবাদী বাকশালী সরকার গুমখুন করল। যদিও সে জেন্ত ফিরত আসিয়া বলতেছে যে সরকার উহাকে গুম করে নাই, খুনও করে নাই, সে গালফেন্ডের অত্যাচারের ঠেলায় আপন পুত্রের বাসায় গিয়া উঠছিল, কিন্তু বাকশালী সরকারের চাপে নীপীড়ীত বেক্তিরা কত কথাই ত বলতে বাধ্য হয়। আসল ঘটনা হইতেছে, শুদু নেতা ফখরুলরে অত্যাচার করিয়াই বাকশালের পেট ভরে নাই, তাই তারা অভিনেতা ফখরুলের পিছেও লাগছে। কুন প্রকার ফখরুলরেই উহারা জুলুম না করিয়া থাকতে পারে না।

তত্তাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেস্টা ফখরুদ্দির কথা উল্লেখ করে আবেগঘন কণ্ঠে আগুনগীর বলেন, কত উপদেস্টাই ত আইল গেল। কিন্তু শুদু মাত্র নামখানা ফখ দিয়া শুরু হওয়ার কারনে আজ সে লুকটি দেশছাড়া। দেশে আসলেই হয়ত দিবে জেলে ঢুকাইয়া, কিংবা গুম করিয়া। যদি সে বকরুদ্দি, সদরুদ্দি, কামরুদ্দি, জামরুদ্দি হইত, কুন সমস্যাই তার হত না।

অবিলম্বে জাতি ধর্ম বর্ন লিংগ নির্বিশেষ সকল প্রকার ফখার উপর সকল প্রকার জুলুমবাজী বন্ধের আহোভান জানিয়ে ফখা ইবনে চখা বলেন, ফিউরিয়াস ফখা ফ্রেটারনিটি সকল মজলুম ফখার পাশে আছে। নেতা হন কিংবা অভিনেতা, উকিল হন কিংবা আসামী, পুলিশ হন কিংবা চুর, নাম ফখ দিয়া শুরু হইলে এফএফএফ আপনার পাশে থাকবে।

অধুনা নিস্ক্রিয় ফেন্টাষ্টিক ফাইভের প্রসংশা করে আগুনগীর বলেন, তারা ছিল ডাবুল এফ। মাত্র পাচটি পাণ্ডে একত্র হইয়া রাজপথ কাপাইয়া দিছিল। আমরা ট্রিপুল এফ। আমরা কি পারব না?

বৃস্টিপাত কমার পর প্রেস ক্লাবের সামনে একটি ফখাবন্ধনের ডাক দিয়ে কমপ্লান বয় বলেন, ফেলুদায় আছিল সুপারমেন প্রখর রুদ্র। আমরা হব উহার ইসলামী কাউন্টারপাট ফখর রুদ্র। ফখারা মাইর শুরু করলে কুন বাকশালী কান্দিয়া কুল পাবি না হুশিয়ার কয়ে দিলুম।

September 4, 2016

১০ টাকা কেজির চাল সরবরাহে বিলম্বে সুশীল সমাজের ক্ষোভ

নিজস্ব মতিবেদক

‘খাদ্যবান্ধব’ কর্মসুচীর আওতায় আগামী ৭ সেপ্টেম্বর হতে দেশের ৫০ লাখ পরিবারকে ১০ টাকা কেজিতে মাসে ৩০ কেজি চাল সরবরাহের ঘোষনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে দেশের সুশীল সমাজ।

আজ ইনজিনিয়ারস ইনস্টিটিউটে আয়জিত এক সংবাদ সম্মেলনে আরও দ্রুত এই কর্মসুচী চালু না করায় সরকারকে তিরস্কার করেছেন সুশীল সমাজের প্রতিনিধি গন।

সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্যে সুশীল সমাজের প্রতিনিধি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল ইঞ্চি বলেন, সরকার আমরার মীর কাশেম ছাহেবকে ফাসি দিল ৩ তারিখ। আর ১০ টেকা কেজির চাল বরাদ্দ শুরু করতিছে ৭ তারিখ হতে। আমরা সুশীলরা, যারা মীর কাশেম ছাহেবের মৃত্যুর পর ইয়াতীম হয়ে গেনু, তারা ৪, ৫ ও ৬ তারিখে কি খাব?

বক্তব্যে মীর কাশেমের পতৃকা নয়া দিগন্তের নিয়মিত লেখক প্রবীন অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী মীর কাশেমের ফাসির ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, আমরা যারা মীর কাশেমের পেপারে দুটু কলম লিখে খাইতুম, তাদের বিকল্প কর্ম সংস্থানের কুন রকম বন্দবস্ত না করিয়াই ফেসিবাদী বাকশাল কাশেম ছাহেবকে ফাসি দিয়া ফেলল। এতে সামাজিক নিরাপত্তা মারাত্মক রুপে বিঘ্ন হইতিছে। এতেই প্রমান হয় যে দেশে গনতন্ত্র নাই।

বিশিষ্ঠ কবি, হেকিমী চিকিতসক ও বোমারু দার্শনিক আল্লামা ফরহাদ মজহার লুংগি বলেন, ভারতীয় হিন্দু হাতি বংগ বাহাদুরকে পযন্ত এই নাস্তেক সরকার আখ ও কলাগাছ সরবরাহ করিয়াছে। অতছ আমরা কয়েক ঘর মুসলমান বুদ্ধিজীবী ৩ সেপ্টেম্বর কাল রাত্রিতে মীর কাশেম ছাহেবের ফাসির পর হতে যে বেকার হইয়া গেলুম, অনাহারে অর্ধাহারে দিন গুজরান করিলুম, উহার দিকে সরকারের কুন খেয়াল নাই। দুর্যগ ও ত্রান মন্ত্রী মায়ার মধ্যে কুন মায়াদয়া নাই। থাকলে সে আমাদের বাড়িতে কাটারিভগ চাউল, মুগ ডাইল, ঘি ও খাসির মাংস পাঠাইত। এমনকি আখ ও কলাগাছ পাঠাইলেও বুঝতাম যে তাহারা আমাদের কথা ভাবে। কিন্তু বিকাল পযন্ত আমরার বাড়িতে কিছুই যায় নাই।

বাংলাদেশের সংবিধানের প্রনেতা দলের অন্যতম সদস্য, খেতনামা আইনজীবী ও দেশের একমাত্র নির্ভরযোগ্য সাংবাদিক ডেভিড বাগমেনের বৈধ শশুড় গন ফোরামের প্রতিষ্টাতা আমীর এবং হাজার রাজনৈতিক জোটের পাটনার বেক্তিত্ব বাংলার সংবিধানের পিতা আতাসংবিধান ড. কামাল হোসেন ওরফে আইনের ময়দানে কিংবদন্তী ফুটবলার কামালহো বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আপসস করে বলেন, ১০ টেকা কেজির চাউল নিয়া আপসস করি না। কিন্তু মীর কাশেমের ফাসির পর আমার বিলাতি জামাতা ডেভিডরে লইয়া টেনশনে আছি। পুনরায় যদি উহার হাতখরচ আমায় যুগাইতে হয়, মালাই লামার নেয় বেংক লুট করা ছাড়া আমার আর কুন উপায় থাকবে না।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে হুহু করে কেদে উঠে কামালহো বলেন, ডেভিডরে ১০ টেকা কেজির চাউলের জন্য রেশন কাড করাইয়া দিব ঠিক করছিলুম, কিন্তু সালা ঘোচু শুদু পাস্তা পিজ্জার জন্যি কান্নাকাটি করে।

উপস্থিত সুশীলদের সান্তনা দিয়ে জাহাংগীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতীর অধ্যাপক ও তেল গেস খনিজ বন্দর বিদ্যুত রাজাকার বাচাও আন্দুলনের আমীর ‘আওলাদে মাও’ আল্লামা আনু মুহাম্মদ বলেন, আপনারা আমার সংগে নিকটস্থ চরে চলেন। কাটারিভগ চাউলের ভাতের বন্দবস্ত হবে। তবে বিনিময়ে বন্দুক চালনা ও তাইকেন্দু শিখতে হবে।

 

September 3, 2016

কাশিমপুর-২ কারাগারের নাম পরিবর্তন করে “কাশেমঝুল” রাখার আবদার

কারাগার মতিবেদক

রাস্ট্রপতির কাছে প্রান ভিক্ষা না চাওয়ায় শিঘ্রই ফাঁসিতে ঝুলান হবে একাত্তরে চট্টগ্রামের ত্রাস আলবদর সর্দার ও ইসলামী ছাত্র শিবিরের প্রতিষ্ঠাতা খানকির পোলায়ে আমীর “বাংগালী খান” মীর কাশেম আলীকে।

এরই প্রেক্ষিতে কারা কতৃপক্ষ কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারের দ্বীতিয় ইউনিটের নাম কাশিমপুর-২ হতে পরিবর্তন করে “কাশেমঝুল” রাখার আবদার বেক্ত করেছেন।

কারা মহা পরিদর্শক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল কাতেল খান নাম প্রকাশ না করার শর্তে মতিকণ্ঠকে বলেন, একটি পুর্নাংগ কারাগারকে শুদুশুদু নামের পিছে ২ লাগাইয়া ডাকা মানে কারাগারের অপমান। যেহেতু ঐখানে কাশেমরে ঝুলান হবে, তাই কাশিমপুর-২ হতে পাল্টাইয়া কাশেমঝুল রাখলে সবার জন্য মংগল।


ভি ফর ভিকারুন্নিসা দেখিয়ে ফাসিতে ঝুলল কাশেম

কাশিমপুর-২ কারাগারের সুপার আকমল হোসেন শিকদার মতিকণ্ঠকে বলেন, কাশিমপুর-২ একটি অপমান জনক নাম। ফালু সাহেবকে কি কেহ জিয়া-২ বলিয়া ডাকে? শামা পাণ্ডেকে কি কেহ পাপিয়া-২ বলিয়া ডাকে? তাহলে আমরা কেন ২ নম্বর হয়ে থাকব? কাশেমঝুল ডাকলে আমাদের কুন আপত্তি নাই।

কনডম সেলে বন্দী মীর কাশেমের বেপারে প্রশ্ন করলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে সুপার বলেন, জান নিয়া তার কুন আপসস নাই। জন্মিলে মরিতে হবে। কিন্তু ট্রাইবুনেলে ফাসির দণ্ড পাওয়ার পর ভি ফর ভিকারুন্নিসা প্রদর্শনের আপসসে সে জারেজার। মৃত্যু দন্ডের রায় পড়িয়া শুনাইতে উহার কনডম সেলে গেছিলুম। সে দুই লাইন শুনে আর হাউমাউ কান্দিয়া বলে, কসাই কাদের ভাই ভি ভি ফর ভিকারুন্নিসা দেখলায়া। অতপ্পর ফাসি মে ঝুলা। কিন্তু ইহা হতে মে কুছ নাহি শিখা। মুঝে কুন পিপিলিকা কামড়ায়া যে ভি ফর ভিকারুন্নিসা প্রদর্শন কিয়া? এখন ত ইস কচি বয়সে ফাসিতে ঝুলুংগা।

আবেগঘন কণ্ঠে সুপার বলেন, আলবদরের আংগুলে ভি মানে ভিকারুন্নিসা নহে, বরং “ভরে দাও”। বাংগালী ভরে দিছে। এখন আর কান্দিয়া কুন ফয়দা নাই।

August 27, 2016

কেমনে বুঝব উহা তামিম আছিল: হান্নান

নিজস্ব মতিবেদক

নারায়নগঞ্জের পাইকপাড়ায় বন্দুকযুদ্ধে আইন শৃংখলা রক্ষা বাহীনীর হাতে নিহত জংগী নেতা তামিম চৌধুরীর নিহত হওয়ার সংবাদের প্রতি সন্দেহ জ্ঞাপন করে বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার নায়েবে আমীর বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অবঃ) হান্নান শাহ বলেছেন, ফেসিবাদী বাকশালী সরকারের হাতে আরও তিনটি তাজা জংগী প্রান ঝড়ে গেল। পুলিশ বলতিছে তিনজনের মধ্যে একজন তামিম চৌধুরী। কিন্তু আমরা কি করিয়া বুঝব উহা সহীহ তামিম চৌধুরী আছিল?

নিজ বাসভবনে আয়জিত এক সংবাদ সম্মেলনে তামিমের নিহত হওয়ার ঘটনা নিয়ে গভীর সন্দেহ প্রকাশ করে হান্নান শাহ বলেন, পতৃকায় প্রকাশিত ছবি দেখিয়া পরিস্কার বুঝা যায় যে উহা তামিম চৌধুরী নহে, বরং কুমার বিশ্বজিত।

সংবাদ সম্মেলনে বিগ্রেডিয়ার হান্নান আবেগঘন কণ্ঠে বলেন, যে যুবক কেনাডার ওয়াসওয়াসায় আচ্ছন্ন জীবনের মায়া তেগ করিয়া এই ভরা যৌবনে বাংলাদেশের নেয় নিরানন্দ ফুর্তি বঞ্চিত দেশে আসিয়া খেলাফতের খেলায় ফতে হইল, যার নেতৃত্বে এত এত কাফের মোশরেকরে কিসাস করা হইল, পুলিশ কুটনীতীর নাকের আগায় বসিয়া যে গুলশানে বিশ পিস বিদেশী ও দুই পিস পুলিশ হত্যার সফল মিশন পরিচালনা করল, শোলাকিয়ায় যে যুবক বেয়াড়া আলেম আল্লামা মাসউদকে হত্যার লক্ষে মুজাহিদ পাঠাইয়া আপামর মুসলিমের ঈদের আনন্দে পানি ঢালিয়া দিল, সে কি এত সহজে নিরিহ বাছুরের নেয় গোয়ালে পুলিশের গুলি গোয়ায় বিদ্ধ করিয়া মৃত্যু বরন করতে পারে?

হাসতে হাসতে হান্নান বলেন, এতেই ত প্রমানিত হয় যে ঐ বেক্তি তামিম নহে। বরং ছবিতে প্রকাশিত দাড়ির নকশা দেখিয়া পরিস্কার বুঝা যায় যে উহা বখাটে শিল্পি কুমার বিশ্বজিত। বাকশাল জংগী মারার নাম করিয়া বাংলাদেশের কৌমার্য হরন করল। ইসকা বিচার করেংগা কউন?


কুমার বিশ্বজিত ও তামিম চৌধুরীর দাড়ি একই মডেলের

এ বেপারে পুলিশের সংগে যোগাযোগ করা হলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে পুলিশের এক উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা মতিকণ্ঠকে বলেন, গত কয়েকটি দিন ধরিয়া আমরার কন্ট্রল রুমে একটি বয়স্ক বান্দর প্রকৃতির লুক ফুন মারিয়া বহুত তেক্ত করতিছে। তার দেওয়া তথ্যে আমরা তামিম চৌধুরীরে ধরতে ঢাকা ও চট্টগ্রামের কয়েকটি হটেল ও বারে অভিযান চালাইয়া প্রত্যেক বার কুমার বিশ্বজিতরে পাইছি।

ক্ষোভ প্রকাশ করে পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, প্রত্যেক বারই আমরা কুমার বিশ্বজিতের নিকট হইতে ডিএনএ সংগ্রহের জন্যি ১০০ সিসি করিয়া রক্ত সংগ্রহ করছি। আমরার ফ্রিজ এখন সেই সব বুতল দ্বারা ভর্তি। সেই মিথ্যাবাদী বয়স্ক বানচুদ পুনরায় ফুন করিয়া আবার আমরারে হয়রান করতে লইছিল, আমরা উহাকে কঠর তিরস্কার করছি। তখন সে হাসতে হাসতে আমাদের বলল, চন্দনা গ রাগ কর না অভিমান করে বল আর কি হবে।

এ বেপারে কুমার বিশ্বজিতের সংগে যোগাযোগ করা হলে তিনি রাগারাগি করে মতিকণ্ঠকে বলেন, পুলিশ দুই দিন পর পর হটেল-বারে আমায় পাকড়াও করিয়া সুই ফুটাইয়া রক্ত টানিয়া লইতেছে। জানি না কুন ভেম্পায়ার উহাদিগকে এই বুদ্ধি দিয়াছে। যতই তাদের বলি আমি তামিম চৌধুরী নহি, তারা ততই আমার দাড়ি টানিয়া পরীক্ষা নীরীক্ষা করে।

হুহু করে কেদে উঠে কুমার বিশ্বজিত বলেন, ফ্রেন্স কাট দাড়ি রাখা কি অপরাধ?