Posts tagged ‘আবুল’

May 8, 2014

ইসলামী বেংক ছাড়া আমাদের চলেই না: মালাই লামা

অর্থনীতী মতিবেদক

বাজেটের পুর্বে বাজেট নিয়ে আলচনা সভার আয়জন করেছে সরকারী সংস্থা জাতীয় রাজস্ব বুড ও বেবসায়ীদের সংগঠন এফবিসিসিআই। আর এই সভায় আয়জনে সহযোগীতা করেছে বৃহত্তর জামায়াতের খাজনা সংস্থা ইসলামী বেংক।

বৃহস্পতিবার সোনারগাও হটেলে রাজস্ব বুডের পরামর্শক কমিটির ৩৫তম সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাকশালী সরকারের অর্থ মন্ত্রী ও গ্রামীন বেংক হত্যাকারী আবুল মাল আবদুল মুহিত ওরফে মালাই লামা। এ ছাড়া অর্থ প্রতিমন্ত্রী আবদুল মান্নানও উপস্থিত ছিলেন।

বৃহত্তর জামায়াতের খানকির পুলায়ে নায়েবে আমীর বৃন্দই ইসলামী বেংকের কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রন করে। বেংকটির বর্তমান আমীর আবু জাহের মুক্তিযুদ্ধের সময় বদর বাহীনীর নেতৃত্ব দিয়ে খুনাখুনিতে লিপ্ত ছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে।


ফ্রেন্ডস অফ ইসলামী বেংক

অনুষ্ঠান শেষে জাতীয় রাজস্ব বুডের অনুষ্ঠানে বৃহত্তর জামায়াতের খানকির পুলা নায়েব বৃন্দ কতৃক নিয়ন্ত্রিক বেংকের সহযোগীতা লাগে কেন, এ প্রশ্নের জবাবে মালাই লামা সুরে সুরে বলেন, কম খরচে বেশী কাচে কুন সাবান কুন সাবান?

এ সময় রাজস্ব বুডের আমীর গোলাম হোসেন ও এফবিসিসিআই এর আমীর কাজী আকরাম সুরে সুরে উত্তর দিয়ে বলেন, নিরালা, নিরালা, নিরালা বল সাবান।

এ উত্তরে অসন্তুষ্ট হয়ে মালাই লামা আবেগঘন কণ্ঠে বলেন, রাবিশ। পৃথীবিতে সর্বাপেক্ষা শক্তিশালী সাবানের নাম টেকা। টেকা দিয়া মুক্তিযুদ্ধ, আল বদর, জামায়াত, ১৫ আগষ্ট, ২১ আগষ্ট সকলই ধৌত করিয়া সম্ভব। ইসলামী বেংকের কাছে এই সাবান আছে। হাতে ময়লা থাকলে ইসলামী বেংকের সহযোগীতা লইব না কেনে?

এইচএসবিসি, ষ্টেন্ডাড চাটাড, সিটিবেংক এনএ প্রভৃতি বেংক ইসলামী বেংকের সংগে বেবসা বন্ধ করে দিয়েছে, এ তথ্য জানালে মালাই লামা হাসতে হাসতে বলেন, তারা বেবসা বন্ধ করছে, ভাল করছে। এখন ঐ বেবসা আমরা করব।

ইসলামী বেংকের সংগে জামায়াতের আবু তাহের ও আল বদরের আবু জাহেরের সংশ্লিষ্ঠতার কথা উল্লেখ করা হলে মালাই লামা বলেন, টেকা থাকলে এইসব তাহের জাহেরকে ভাই বলিয়া গলে লাগ যাওয়া কুন বেপারই নহে।

ইসলামী বেংককে পদে পদে আসকারা দিলে তিরিশ লক্ষ শহীদের সংগে বেঈমানী করা হবে কি না, এ প্রশ্নের জবাবে মালাই লামা হাসতে হাসতে বলেন, তিরিশ লক্ষ শহীদ কি সোনারগাও হটেলে আমরার দুপুরের খানার টেকা দিতে পারবে? ইসলামী বেংক আমাদের দুটু ভাল মন্দ খানার বেবস্থা করছে, তা তোমাদের পছন্দ হয় না। সবকিছুতে খালি পলিটিকস লইয়া টানাটানি কর রাবিশ কুথাকার।

January 6, 2014

সংগ্রাম চলবে: মকসুদ

নিজস্ব মতিবেদক

বাংলা চলচিত্রের কিংবদন্তী নায়িকা সুচিত্রা সেনের রোগ মুক্তির জন্য ৪৮ ঘন্টা সময় বেধে দিয়ে অনশনে বসে চলমান সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার ঘোষনা দিয়েছেন উপমহাদেশের বিখ্যেত ইতিহাসবীদ, কলামিষ্ট ও গান্ধীবাদী আন্দোলনের অগ্র সেনানী সৈয়দ আবুল মকসুদ ও তার পোষা ছাগল পুটু।

আজ প্রেস ক্লাবের সামনে ফুটপাতে বসে এ ঘোষনা দেন মকসুদ। এ সময় তার জীবন সংগী পোষা ছাগল পুটু তার সংগে ছিল।

সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, আমার ভরা যৌবনে স্বপ্নের রানী সুচিত্রা সেনকে আমার নিকট হতে ছিনাইয়া লইয়া গেল উত্তম কুমার। আর এই মধ্য যৌবনে আসিয়া উহাকে আমার নিকট হতে ছিনাইয়া লইয়া যাওয়ার চেস্টা করতেছে বাকশাল। ৪৮ ঘন্টার মধ্যে সুচিত্রা সেনকে সুস্থ অবস্থায় আমার হাতে সোপর্দ না করলে আমার সংগ্রাম আরও বেগবান হবে।


সুচিত্রা সেনের রোগ মুক্তির দাবীতে মকসুদের সংগ্রাম

আবেগঘন কণ্ঠে আবুল মকসুদ বলেন, পাবনার আগুন সুচিত্রা সেনকে পাব না এ হতে পারে না। কপালের দুষে সুচিত্রাকে পাইল উত্তম কুমার। এক বুক আশা লইয়া ভাবছিলাম সুচিত্রা সেনকে না পাই তার কন্যা মুনমুন সেনকে পাব। কিন্তু তাহাকে বাগাইল লাগাইল ব্রাদারফাকার সাকা। তখন এক বুক আশা লইয়া ভাবছিলাম মুনমুন সেনকে না পাই তার দুই কন্যা রিয়া সেন রাইমা সেনকে পাব। উহাদেরকে যে কে বাগাইল তাহার হদিশই পাইলাম না। আমার বখরায় পড়ল কেবল এই পুটু। আরে আমি কি এই পুটু চেয়েছিলাম?

এ সময় মকসুদের পোষা ছাগল পুটু মন্তব্য থেকে বিরত থাকেন।

হুহু করে কেদে উঠে মকসুদ বলেন, ৪৮ ঘন্টার মধ্যে সুচিত্রা সেনকে না পাইলে বড় গনতন্ত্রের সংগে যোগ দিয়া নাস্তিক বাকশাল ও আস্তিক মালাউনদের উপর হামলা চালাব। তখন বুঝবি প্রেমের আগুন কত গরম। আর এই উত্তম কুমার সালার বাড়ি কুন জেলার কুন উপজেলায়? উহার বাড়িঘর সবই গান পাউডার দিয়া জ্বালাইয়া দিব।

অশ্রু মুছে সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, সুচিত্রা গ এই জীবনে পাই না দেখা তুমার, সকল মজা খাইয়ালাইল ঘোচু উত্তম কুমার।

December 30, 2013

সুচিত্রা সেনের কিছু হলে, জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে: মকসুদ

নিজস্ব মতিবেদক

ফুসফুসে সংক্রমনে আক্রান্ত হয়ে ইনডিয়ার কলকাতায় বেলভিউ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে ভর্তি সুচিত্রা সেনের কিছু হলে সারা দেশে আগুন লাগানর হুমকি দিয়েছেন উপমহাদেশের বিখ্যেত ইতিহাসবীদ, কলামিষ্ট ও গান্ধীবাদী আন্দোলনের প্রবাদ পুরুষ বাংলার গান্ধী সৈয়দ আবুল মকসুদ ও দেশের প্রবীন সাংবাদিক ও বাকশালের আমীর শেখের বেটীর কাছে টিভি চেনেল চেয়ে প্রত্যাখাত মিডিয়া বেক্তিত্ব আবুল বাশার মনসুর মুসা ওরফে এবিএম মুসা।

আজ সন্ধায় সুচিত্রা সেনের স্বাস্থ্যের তাতক্ষনিক উন্নতির দাবী জানিয়ে প্রেস ক্লাবের সামনে পরস্পরের হাতে হাত ধরে তারা একটি আবুল বন্ধন করেন।

উপস্থিত মতিবেদকের কাছে নিজেদের দাবী তুলে ধরে সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, আমাদের কালে আমরা যখন খেলেছি পুতুল খেলা, তুমরা এ যুগে সেই বয়েসই ছবি ভিডিও দেখ মেলা। প্রভাবশালী এলাকা কারওয়ানবাজারের সর্দার মতিচুর রহমান আজমীর কল্যানে আজ ঘরে ঘরে সানি লিওনি, পুনম পান্ডে, ভিনা মালিক। তাদের ছবি পুষ্টার চলচিত্রে ঘরের দেওয়াল ফেসবুকের দেওয়াল গিসগিস করছে। একটা পছন্দ না হলে আরেকটা দেখা যায়। কিন্তু এমন স্বর্ন যুগ চিরকাল ছিল না।

আবেগঘন কণ্ঠে মকসুদ বলেন, বিজ্ঞান আমাদের দিছে বেগ, আর কাড়িয়া লইছে আবেগ। পাকিস্তান আমলে আমাদের দেশে প্রচুর গনতন্ত্র ছিল, কিন্তু আমরা বিজ্ঞানে পিছাইয়া রইছিলাম। তাই আমাদের একমাত্র ভরসা ছিল সুচিত্রা সেন।

এ সময় আবেগ সংবরন করতে না পেরে এবিএম মুসা কেদে ফেলেন।


মকসুদের দির্ঘ শ্বাস সুচিত্রা সেন

অশ্রু মুছে সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, সুচিত্রা সেন আছিল বলেই যৌবন কালটি টানিয়া টুনিয়া পার করতে পারছি। তা না হলে যে কি হত আমি জানি না। মায়ের চোখ রাংগানি, বাবার জুতাপিটা সয়ে সয়ে সুচিত্রা সেনকে মুকাবিলা করেছি। পাড়ার লেপ তুষকের দোকানীর সংগে নিবিড় বন্ধুত্ব হইয়া গেছিল। সপ্তাহে সপ্তাহে নতুন কুলবালিশ অডার করিয়া আনতে হইত। আমার আব্বিজান একদিন বাসার খরচের হিসাব মিলাইয়া দেখতে গিয়া আমায় ডাকিয়া বেদম জুতাপিটা করলেন। বললেন, রাশকেল তুই ছায়া দেখিয়া কায়ার মুল্য ভুলিয়াছিস। সারা ঘরের দেওয়ালে মালাউন নায়িকার পেপার কাটিং লাগাইয়া রাখবি আর সপ্তাহে সপ্তাহে বালিশ নস্ট করবি, তা চলবে না। আভি নিকাল মেরে ঘরসে।

সুচিত্রা সেনকে পাবনার রমা দাশগুপ্ত হিসাবে সনাক্ত করে এবিএম মুসা বলেন, পাবনার রাজনীতীবীদ গনের উচিত কচুগাছে ফাসি খাওয়া। তারা থাকতে কি করিয়া সুচিত্রা সেনের নেয় একটি নধর তারকা পাকিস্তান হতে হিন্দুস্তান চলিয়া গেল? তখন কুথায় আছিল মতিউর রহমান নিজামী? কুথায় আছিল আবু সাইদ? কুথায় আছিল শামছুল হক টুকু?

হুহু করে কেদে ওঠে এবিএম মুসা বলেন, পাকিস্তান আমলে বিজ্ঞান না থাকলেও গনতন্ত্র আছিল। বিজ্ঞানের অভাব গনতন্ত্র দিয়া পুষাইয়া লইছিলাম। একটি গুপন হালখাতায় সিনেমার পতৃকা হতে সুচিত্রা সেনের ছবি কাটিয়া কাটিয়া ভাতের আঠা দিয়া লাগাইয়া রাখিতাম। একাত্তরে গন্ডগলের সময় খাতাটি এক পাকিস্তানী খানসেনা বন্ধু আসিয়া সেই যে ধার লইল, আর ফিরত পাইলাম না। স্বাধীন বাংলাদেশ শুরু করলাম সেই খাতা ছাড়া। তাই আমি বলব, পাকিস্তান আমলই ভাল আছিল।

বাকশালের মহিলা আমীর শেখের বেটীর প্রতি কঠর হুশিয়ারী জারি করে এবিএম মুসা বলেন, বৃহত্তর জামায়াতের আমলে দেশে গনতন্ত্র আছিল। সুচিত্রা সেনও সুস্থ আছিল। এখন দেশে গনতন্ত্র নাই, সুচিত্রা সেনও হাসপাতালে। এতেই প্রমানিত হয়, বাংলাদেশের গনতন্ত্রের সংগে সুচিত্রা সেনের স্বাস্থ্যের নিবিড় সম্পর্ক আছে। সাবধান শেখের বেটী। সুচিত্রা সেনের অবস্থার যদি অবনতি হয়, সারা দেশে আমি আগুন লাগাইয়া দিব।

বক্তব্যের শেষে সৈয়দ আবুল মকসুদ ‘এ জীবনটা কিছু নয় শুদু এক মুঠ ধুলু, চৈতী বালিশে ভরা শিমুলের তুলু’ গান পরিবেশন করে পাকিস্তান আমলের সুচিত্রা সেনকে স্মরন করেন।

November 6, 2013

উভয় পক্ষকেই সন্ত্রাস পরিহার করতে হবে

নিজস্ব মতিবেদক

চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে উভয় পক্ষকেই সন্ত্রাস পরিহার করার আহোভান জানিয়েছেন দেশের বাবুনাগরিক বৃন্দ।

আজ দেশের প্রভাবশালী এলাকা কারওয়ানবাজারে আয়জিত একটি গুলটেবিল বৈঠকে এ আহোভান জানান বিশিষ্ঠ বাবুনাগরিক গন।

আলচনায় উপমহাদেশের প্রখ্যেত ইতিহাসবীদ, কলামিষ্ট ও গান্ধীবাদী আন্দলনের প্রবাদ পুরুষ বাংলার গান্ধী সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, গান্ধীবাদে ককটেলের কুন স্থান নাই। অহিংসা পরম ধর্ম। বিশেষ করে পুলিশে জন্য অহিংসা ফরজ।

অবিলম্বে আইন করে পুলিশের ধর্ম অহিংসা করার আহোভান জানিয়ে মকসুদ বলেন, দুর্বৃত্তরা ককটেল মারবে, চাপাতি দিয়া কুপাবে, গুলি করবে। কিন্তু পুলিশকে হতে হবে শান্ত, ভদ্র, সজ্জন। মোঘল আমলের পুলিশ ছিল হঠকারী। বৃটিশ আমলের পুলিশ ছিল অত্যাচারী। পাকিস্তান আমলের পুলিশ ছিল হত্যাকারী। আজ আমরা স্বাধীন বাংলাদেশের বাবুনাগরিক। তাই আমাদের পুলিশকে হতে হবে অহিংস। বন্দুকের বদলে তাদের হাতে রং ভর্তি পিচকারী তুলিয়া দেওয়া হক। এক গালে চাপাতির কুপ খাইলে তাদের অন্য গাল ফিরাইয়া দিতে হবে। ককটেলের আগুনে পুড়িয়া পুষ্পের হাসি হাসতে হবে।

কারওয়ানবাজারের সর্দার ও ১১০% অরাজনৈতিক সংগঠন ‘হেফাজতে মাহমুদুর’-এর প্রতিষ্ঠাতা আমীর মতিচুর রহমান আজমী বলেন, পৃথীবির আর কুন দেশে পুলিশের হাতে অস্ত্র থাকে না। দুয়েকটি দেশে অস্ত্র থাকলেও উহারা সেই অস্ত্র দিয়া কাক, চিল, শকুন প্রভৃতি ক্ষতিকারী পাখী নিধন করিয়া জনগনের সেবা করে। বাকশালী শাসনাধীন বাংলাদেশেই একমাত্র পুলিশের গুলিতে দুর্বৃত্ত হতাহত হয়।

সবাইকে বাংলা ভাষার সঠিক বেবহারের আহোভান জানিয়ে মতিচুর বলেন, যখন বাকশালের হাতে বিশ্বজিত মরবে, তখন আমরা বলব বাকশালের তান্ডব। যখন বৃহত্তর জামায়াতের হাতে শিশু মরবে, তখন আমরা বলব দুর্বৃত্তের তান্ডব।


পাপী লালমিয়া

সাম্প্রতিক পরিস্থিতি বিশিষ্ঠ দার্শনিক, কবি ও হেকিমী চিকিতসক ও দেশী বেগুন আন্দলনের পথিকৃত ফরিদাবন্ধু ফরহাদ মজহার লুংগি তুলে ধরে বলেন, ককটেলকে বল ভাবিয়া লাড়াচাড়া করতে গিয়া শিশু লালমিয়া (৯) আহত হয়েছে। এখানে দেখতে হবে, সন্ত্রাস আসলে কে করছে? আমি ত বলব লালমিয়াই এখানে দুষী। আমি বহুবার বহু শিশুর পিতাকে মুঠোফুন মারিয়া বলছি, তুমার বাচ্চাই সন্ত্রাসী। এখানে সন্ত্রাস আগে শুরু করেছে লালমিয়া। তার হাতে ককটেল ফুটা ত অল্পই হয়েছে। আমি ত বলি আরও বেশী হওয়া উচিত ছিল। তার হাতে আর্জেস গ্রেনেড ফুটা উচিত ছিল।

মিথ্যা গুজব রটিয়ে সাম্প্রদায়িক দাংগা সৃস্টির দায়ে আটক মাহমুদুর রহমানের সমর্থনে লালমিয়া কিছু বলেনি জানিয়ে ফরহাদ মজহার লুংগি বলেন, লালমিয়ার হাতে ককটেল ফুটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। পৃথীবিতে যুগে যুগে এরকম ঘটেছে, এর পক্ষে জনমতও গড়ে উঠেছে।

নিজেকে গনতন্ত্র ও পরমতসহিষ্ণুতার একনিষ্ঠ সমর্থক ঘোষনা করে লুংগি বলেন, পুলিশ ও লালমিয়া, উভয় পক্ষকেই সন্ত্রাস পরিহার করতে হবে।