Archive for December, 2013

December 31, 2013

ফখরুলের প্রতি ক্ষুব্ধ হলেন বড় গনতন্ত্র

নিজস্ব মতিবেদক

বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার ভাঁড়প্রাপ্ত নায়েবে আমীর ও জাতীয়তাবাদী শক্তির ‘কমপ্লান বয়’ মির্জা ফখরুল ইসলাম আগুনগীরের প্রতি ক্ষুব্ধ হয়েছেন বিএনপি শাখার আওলাদে আমীর, জাতীয়তাবাদী শক্তির ভবিষ্যত মালিক ও শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের যোগ্য উত্তরসুরী লনডনে চিকিতসাধীন পলাতক তরুন নেতৃত্ব বড় গনতন্ত্র তারেক জিয়া।

আজ এক সংবাদ সম্মেলনে তার এ ক্ষোভের কথা তুলে ধরেন বিএনপি শাখার ভাইস চেয়ারমেন শমশের মবিন চৌধুরী।

শমশের মবিন চৌধুরী বলেন, বড় গনতন্ত্র আমায় নিয়মিত লনডন হতে মুঠোফুনে হুকুম পাঠান। আমি সেসব হুকুম অক্ষরে অক্ষরে পালন করি। কিছু কিছু কথা উনি সরাসরি মাদারে গনতন্ত্রকে বলতে পারেন না, সেগুলি আমাকে বলেন। আমি সেগুলি মেডামের কানে তুলি। এভাবেই কেটে যাচ্ছিল দিন।

শমশের মবিনের সংগে তারেক জিয়ার অন্তরংগ আলাপ

ইউটিউবে একটি ভিডিও প্রদর্শন করে শমশের মবিন বলে, আমাদের ভাঁড়প্রাপ্ত নায়েবে আমীরের উপর বড় গনতন্ত্র রাগ করেছেন। ফখা ভাই দলের ভাঁড়প্রাপ্ত নায়েবে আমীর, অতছ আন্দুলনের কুথাও তাকে দেখা যায় না। আন্দুলনে জ্বালাও পোড়াও হানাহানি খুনাখুনির দেখভাল করতে গিয়া আমাদের শিরায় শিরায় গিরায় গিরায় বিষ বেদ্না। অতছ ফখা ইবনে চখা নিরিবিলি আত্মজীবনী রচনায় মগ্ন। কুন একটা খুনজখমের কাজে সে হাত লাগায় না। যখন তারে ফুন করি, সে ধমক দিয়া বলে, লিখালিখির মাঝে দিষ্টাপ দেস কেরে? অতভা সে মুঠোফুন বন্দ করে রাখে। স্বয়ং মেডাম তাহাকে মুঠোফুন মারিয়া নাগাল পান না, আর আমি শমশের ত হুকুমের চাকর।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আগুনগীরকে সত্বর পলায়নের পরামর্শ দিয়ে শমশের মবিন বলেন, বড় গনতন্ত্র আপনার উপর রাগ করেছেন। এখন আপনার ষ্টেটাশ বলির পাঠার নেয়। আন্দুলনের স্বার্থে বৃহত্তর জামায়াতের নেতা কর্মীরা আপনাকে বলিদান করতে পারে। পুস্তক রচনা বাদ দিয়া আপাতত বেংককে গিয়া পলাইয়া থাকেন। বড় গনতন্ত্রকে পরে একটা লাল রঙ্গের লেমবরগনি গাড়ি ভেট দিলেই হবে।

December 31, 2013

নির্বাচনে আসবেন খালেদা, শর্ত একটাই

নিজস্ব মতিবেদক

মার্কিন যুক্তরাস্ট্রের রাস্ট্রদুত ও ‘সোনার বাংলা’ আন্দোলনের প্রবক্তা মজিনা ফায়ারফক্সের সংগে দেড় ঘন্টা বেপী আলচনার পর আসন্ন নির্বাচনে যোগ দিতে সম্মত হয়েছেন বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার মহিলা আমীর ও জাতীয়তাবাদী শক্তির মালিক আপোষহীন দেশনেত্রী মাদারে গনতন্ত্র বেগম খালেদা জিয়া জেএসসি।

আজ বেগম খালেদা জিয়া জেএসসি সাক্ষরিত এক বিবৃতি তার উপদেস্টা রিয়াজ রহমান ও সাবিহ উদ্দিন এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে তুলে ধরেন।

মাদারে গনতন্ত্রের বাসভবনের সামনে দাড় করিয়ে রাখা একটি বিকল বালুর ট্রাকের উপর দাড়িয়ে রিয়াজ রহমান ও সাবিহ উদ্দিন এ ঘোষনা দেন। এ সময় বিএনপি শাখার ভাইস চেয়ারমেন শমশের মবিন চৌধুরীকে ট্রাকের নিচে দাড়িয়ে থাকতে দেখা যায়।

রিয়াজ রহমান ও সাবিহ উদ্দিন বলেন, বাকশালের আমীর শেখের বেটী প্রধান মন্ত্রী থাকা অবস্থাতেই নির্বাচনে যাইতে আমরা সম্মত হইছি। কিন্তু এই নির্বাচনে যাওয়ার শর্ত একটাই। গোপালগঞ্জ জেলার নাম পাল্টাইয়া দিতে হবে।

তবে গোপালগঞ্জ জেলার নাম পরিবর্তন করে কি রাখতে হবে, এ নিয়ে বিএনপি শাখার মধ্যে মতভেদ দেখা দিয়েছে বলে রিয়াজ রহমান উল্লেখ করেন।

রিয়াজ রহমান নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, মেডামের ইচ্ছা গোপালগঞ্জ জেলার নাম পাল্টাইয়া বাংলাদেশের সর্বাপেক্ষা বড় মেধাবী ও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল কর্তৃক ৯০ বতসর আরামদন্ড প্রাপ্ত বৃহত্তর জামায়াতের সাবেক খানকির পোলায়ে আমীর অধ্যাপক গোলাম আজমের নামে গোলামগঞ্জ রাখা হক। কিন্তু আমার ইচ্ছা জেলার নাম রাখা হক রিয়াজগঞ্জ। আর এই সালা ঘোচু সাবিহ উদ্দিন গোপালগঞ্জের নাম পাল্টাইয়া রাখতে চায় সাবিহগঞ্জ।

এ সময় ট্রাকের নিচে দাড়ান শমশের মবিন চৌধুরী ট্রাকের উপর উঠতে চেস্টা করলে সাবিহ উদ্দিন তাকে বাধা দেন।

শমশের মবিন চৌধুরী ট্রাকের নিচে দাড়িয়ে চিতকার করে কেদে উঠে বলেন, গোপালগঞ্জের নাম পাল্টাইয়া শমশেরগঞ্জ রাখতে হবে।

এদিকে জনমতি জরিপে গোপালগঞ্জের বিকল্প নাম হিসাবে ‘কাদেরাবাদ’ ও ‘সাঈদীকাঠি’ প্রস্তাবিত হয়েছে, এ তথ্য জানালে রিয়াজ রহমান হাসতে হাসতে বলেন, জনগন কি চায় তা দিয়া বালটাও আসে যায় না। আমরা কি চাই সেইটাই আসল কথা। এখন সমস্যা হইতেছে এই সালা ঘোচু সাবিহ উদ্দিনরে নিয়া। সে যদি রিয়াজগঞ্জে রাজী হয়, তাহলেই আমরা মেডামকে রাজী করাইতে পারতাম। কিন্তু সে সাবিহগঞ্জের নেয় একটি খেত নামকে সাপট দিয়া গনতন্ত্রকে বিপদের মুখে ফেলতেছে।

গোপালগঞ্জের নাম পরিবর্তনের জন্য ২৪ ঘন্টা সময় দেওয়ার কথা জানিয়ে রিয়াজ রহমান বলেন, আমাদের শর্ত পুরন না হলে আমরা লাগাতার ডেমক্রেসি ফর মার্চ করব।

এ বেপারে বিএনপি শাখার ভাঁড়প্রাপ্ত নায়েবে আমীর ও জাতীয়তাবাদী শক্তির ‘কমপ্লান বয়’ মির্জা ফখরুল ইসলাম আগুনগীরের সংগে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ১ তারিখ হতে আমার চাকরি নট। তাই বিএনপি শাখা নিয়া আমি আর কিছু বলব না। তবে আমার পছন্দ ফখাগঞ্জ। নামটি অদ্ভুদ সুন্দর।

December 30, 2013

সুচিত্রা সেনের কিছু হলে, জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে: মকসুদ

নিজস্ব মতিবেদক

ফুসফুসে সংক্রমনে আক্রান্ত হয়ে ইনডিয়ার কলকাতায় বেলভিউ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে ভর্তি সুচিত্রা সেনের কিছু হলে সারা দেশে আগুন লাগানর হুমকি দিয়েছেন উপমহাদেশের বিখ্যেত ইতিহাসবীদ, কলামিষ্ট ও গান্ধীবাদী আন্দোলনের প্রবাদ পুরুষ বাংলার গান্ধী সৈয়দ আবুল মকসুদ ও দেশের প্রবীন সাংবাদিক ও বাকশালের আমীর শেখের বেটীর কাছে টিভি চেনেল চেয়ে প্রত্যাখাত মিডিয়া বেক্তিত্ব আবুল বাশার মনসুর মুসা ওরফে এবিএম মুসা।

আজ সন্ধায় সুচিত্রা সেনের স্বাস্থ্যের তাতক্ষনিক উন্নতির দাবী জানিয়ে প্রেস ক্লাবের সামনে পরস্পরের হাতে হাত ধরে তারা একটি আবুল বন্ধন করেন।

উপস্থিত মতিবেদকের কাছে নিজেদের দাবী তুলে ধরে সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, আমাদের কালে আমরা যখন খেলেছি পুতুল খেলা, তুমরা এ যুগে সেই বয়েসই ছবি ভিডিও দেখ মেলা। প্রভাবশালী এলাকা কারওয়ানবাজারের সর্দার মতিচুর রহমান আজমীর কল্যানে আজ ঘরে ঘরে সানি লিওনি, পুনম পান্ডে, ভিনা মালিক। তাদের ছবি পুষ্টার চলচিত্রে ঘরের দেওয়াল ফেসবুকের দেওয়াল গিসগিস করছে। একটা পছন্দ না হলে আরেকটা দেখা যায়। কিন্তু এমন স্বর্ন যুগ চিরকাল ছিল না।

আবেগঘন কণ্ঠে মকসুদ বলেন, বিজ্ঞান আমাদের দিছে বেগ, আর কাড়িয়া লইছে আবেগ। পাকিস্তান আমলে আমাদের দেশে প্রচুর গনতন্ত্র ছিল, কিন্তু আমরা বিজ্ঞানে পিছাইয়া রইছিলাম। তাই আমাদের একমাত্র ভরসা ছিল সুচিত্রা সেন।

এ সময় আবেগ সংবরন করতে না পেরে এবিএম মুসা কেদে ফেলেন।


মকসুদের দির্ঘ শ্বাস সুচিত্রা সেন

অশ্রু মুছে সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, সুচিত্রা সেন আছিল বলেই যৌবন কালটি টানিয়া টুনিয়া পার করতে পারছি। তা না হলে যে কি হত আমি জানি না। মায়ের চোখ রাংগানি, বাবার জুতাপিটা সয়ে সয়ে সুচিত্রা সেনকে মুকাবিলা করেছি। পাড়ার লেপ তুষকের দোকানীর সংগে নিবিড় বন্ধুত্ব হইয়া গেছিল। সপ্তাহে সপ্তাহে নতুন কুলবালিশ অডার করিয়া আনতে হইত। আমার আব্বিজান একদিন বাসার খরচের হিসাব মিলাইয়া দেখতে গিয়া আমায় ডাকিয়া বেদম জুতাপিটা করলেন। বললেন, রাশকেল তুই ছায়া দেখিয়া কায়ার মুল্য ভুলিয়াছিস। সারা ঘরের দেওয়ালে মালাউন নায়িকার পেপার কাটিং লাগাইয়া রাখবি আর সপ্তাহে সপ্তাহে বালিশ নস্ট করবি, তা চলবে না। আভি নিকাল মেরে ঘরসে।

সুচিত্রা সেনকে পাবনার রমা দাশগুপ্ত হিসাবে সনাক্ত করে এবিএম মুসা বলেন, পাবনার রাজনীতীবীদ গনের উচিত কচুগাছে ফাসি খাওয়া। তারা থাকতে কি করিয়া সুচিত্রা সেনের নেয় একটি নধর তারকা পাকিস্তান হতে হিন্দুস্তান চলিয়া গেল? তখন কুথায় আছিল মতিউর রহমান নিজামী? কুথায় আছিল আবু সাইদ? কুথায় আছিল শামছুল হক টুকু?

হুহু করে কেদে ওঠে এবিএম মুসা বলেন, পাকিস্তান আমলে বিজ্ঞান না থাকলেও গনতন্ত্র আছিল। বিজ্ঞানের অভাব গনতন্ত্র দিয়া পুষাইয়া লইছিলাম। একটি গুপন হালখাতায় সিনেমার পতৃকা হতে সুচিত্রা সেনের ছবি কাটিয়া কাটিয়া ভাতের আঠা দিয়া লাগাইয়া রাখিতাম। একাত্তরে গন্ডগলের সময় খাতাটি এক পাকিস্তানী খানসেনা বন্ধু আসিয়া সেই যে ধার লইল, আর ফিরত পাইলাম না। স্বাধীন বাংলাদেশ শুরু করলাম সেই খাতা ছাড়া। তাই আমি বলব, পাকিস্তান আমলই ভাল আছিল।

বাকশালের মহিলা আমীর শেখের বেটীর প্রতি কঠর হুশিয়ারী জারি করে এবিএম মুসা বলেন, বৃহত্তর জামায়াতের আমলে দেশে গনতন্ত্র আছিল। সুচিত্রা সেনও সুস্থ আছিল। এখন দেশে গনতন্ত্র নাই, সুচিত্রা সেনও হাসপাতালে। এতেই প্রমানিত হয়, বাংলাদেশের গনতন্ত্রের সংগে সুচিত্রা সেনের স্বাস্থ্যের নিবিড় সম্পর্ক আছে। সাবধান শেখের বেটী। সুচিত্রা সেনের অবস্থার যদি অবনতি হয়, সারা দেশে আমি আগুন লাগাইয়া দিব।

বক্তব্যের শেষে সৈয়দ আবুল মকসুদ ‘এ জীবনটা কিছু নয় শুদু এক মুঠ ধুলু, চৈতী বালিশে ভরা শিমুলের তুলু’ গান পরিবেশন করে পাকিস্তান আমলের সুচিত্রা সেনকে স্মরন করেন।

December 30, 2013

খালেদার তোপের মুখে বৃটিশ হাই কমিশনার গিবসন

নিজস্ব মতিবেদক

বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার মহিলা আমীর ও জাতীয়তাবাদী শক্তির মালিক আপোষহীন দেশনেত্রী মাদারে গনতন্ত্র বেগম খালেদা জিয়া জেএসসির তোপের মুখে পড়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত বৃটিশ হাই কমিশনার রবাট গিবসন।

আজ সন্ধায় বেগম খালেদা জিয়ার গুলশানের বাসভবনে দেখা করতে গিয়ে এ তোপের মুখে পড়েন গিবসন।

বিএনপি শাখার ভাইস চেয়ারমেন শমশের মবিন চৌধুরী নাম প্রকাশ না করার শর্তে মতিকণ্ঠকে বলেন, রবাটকে মেডাম অনেক বকা দিয়েছেন।

শমশের মবিনের সংগে মুঠোফোনের আলাপে মাদারে গনতন্ত্রের সংগে রবাট গিবসনের আলাপচারিতার বিস্তারিত তথ্য উঠে আসে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শমশের মবিন বলেন, গতকাল বাড়ি হতে বাইর হতে না পেরে মেডাম অত্যান্ত ক্ষুব্ধ হয়েছেন। আজ সন্ধায় রবাট গিবসন এক পেকেট দই ও এক কেজি আংগুর নিয়ে তার সংগে দেখা করতে এলে মেডাম তার কাছে লনডনের রানী দ্বীতিয় এলিজাবেথকে উদ্দেশ করে লিখা একটি ইংরাজী চিঠি হস্তান্তর করেন। সে চিঠিতে তিনি রানীকে অতি সত্বর সপ্তম নৌবহর পাঠানর জন্য অনুরধ করেন। মেডাম একই সংগে রবাট গিবসনকে অনুরধ করেন, তিনি যেন রানীকে এ বেপারে রাজী করান। রাজী করাতে পারলে তিনি হাই কমিশনারকে হাই রেটে কমিশন দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও বেক্ত করেন। কিন্তু রবাট এই অনুরধে অপারগতা প্রকাশ করলে মেডাম ক্ষুব্ধ হয়ে তাকে চপ বেয়াদব বলে থামিয়ে দেন।

আবেগঘন কণ্ঠে শমশের মবিন বলেন, রবাট গিবসন আসলেই বেয়াদব। সে বার বার মাদারে গনতন্ত্রের মুখে মুখে কথা বলার চেস্টা করছিল। তখন মেডাম রাগ করে বলেন, ভাবছ কি, লনডন দেশটা কি তুমার একলার পিতৃক সম্পত্তি? আরে আমার বড় গনতন্ত্র তারেক জিয়া লনডনের বেংকে যে বিশ হাজার কুটি টেকা জমা রাখছে, তা দিয়া বেবসা বানিজ্য করিয়াই ত তুমরা দুটু খাইতেছ পরতেছ। আর নৌবহর চাইলেই বেয়াদবি কর।

হাসতে হাসতে শমশের নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, এ সময় রবাট গিবসন লনডনের অর্থনীতী নিয়া লেকচার দিতে গেলে মেডাম রাগ করে বলেন, রবাট তুমার বাড়ি কই? লনডন? লনডনের নাম পাল্টাইয়া দিব সালা ঘোচু। কয়দিন হইছে চাকরি পাইছ যে এত কথা বল? চপ বেয়াদব।

এ বেপারে হাই কমিশনার রবাট গিবসনের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি কাদতে কাদতে বলেন, এ কুইক ব্রাউন ফক্স জাম্পড ওভার দি লেজি ডগ।