Posts tagged ‘মতিচুর রহমান’

February 10, 2015

সুশীলগনের ‘ঐটা’ নাই: মালা

নিজস্ব মতিবেদক

বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর নেতৃত্বে চলমান নাশকতা জ্বালাও পুড়াও অবিলম্বে বন্ধ করার আহোভান জানিয়ে জয়পুরহাট শহরে মানব বন্ধন করেছেন স্থানীয় হিজরা গোষ্ঠী।

সোমবার বিকালে শহরের জিরো পয়েন্টে এ মানব বন্ধনে তাদের সঙ্গে বিভিন্ন শ্রেনী ও পেশার মানুষ অংশ নেন।

মানব বন্ধনে বক্তিতা দিতে উঠে হিজরা গোষ্ঠীর নেত্রী মালা বলেন, দেশে হরতাল ও অবরোধসহ যে কুন নাশকতা বন্ধের জন্য সরকারকে আইন করতে হবে। বৃহত্তর জামায়াতকে অবিলম্বে পেট্রল বুমা দ্বারা সাধারন মানুষ হত্যা থামাইতে হবে।


জয়পুরহাটের সাহসী/সাহসীনী হিজরা নাগরিক বৃন্দ

বক্তব্যে মালা বলেন, সাধারন মানুষের কস্ট দেখে আমরা হিজরা গোষ্ঠী পথে নামিয়া প্রতিবাদ করতেছি। কিন্তু দেশের যারা শিক্ষিত বেক্তি, সমাজের যারা মান্যি গন্যি লোক, বিভিন্ন সভা সমাবেশে যাদের বড় বড় গদিওলা চেয়ারে বসতে দেওয়া হয়, বিবাহ জন্মদিন আকীকা খতনার অনুস্ঠানে যাদের পাতে বড় মাছের মাথা ও খাসির রান তুলিয়া দেওয়া হয়, তত্তাবধায়ক সরকারের গদিতে বসার জন্যি যাহারা প্রতিদিন পুটুতে পাউডার মাখে, সেই চুদনা সুশীলগুলু টিভিতে টকশতে ঘুরাইয়া পেচাইয়া পেট্রল বুমা দিয়া মানুষ খুনরে জায়েজ করার চেস্টা করিয়া যাইতেছে।

আবেগঘন কণ্ঠে মালা বলেন, আমরা বৃহত্তর জামায়াতের খুনাখুনি জ্বালাও পুড়াওয়ের বিরুদ্ধে যে প্রতিবাদ করতে পারছি, সুশীল খানকির পুলারা তা করতে পারে নাই। কারন তাদের ‘ঐটা’ নাই। সমাজে অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে গেলে ‘ঐটা’ লাগে।

মালার বক্তব্যের প্রতিবাদ করে পাল্টা সংবাদ সম্মেলনে গোলাম আজমের অবৈধ পুত্র, দেশের প্রভাবশালী এলাকা কারওয়ানবাজারের সর্দার ও ১১০% অরাজনৈতিক সংগঠন ‘হেফাজতে মাহমুদুর’ এর প্রতিষ্ঠাতা আমীর ‘কায়কাউসের ছেলে’ মতিচুর রহমান আজমী বলেন, কিছু কথা থাক না গুপন?

January 26, 2015

কায়কাউস আমরার তালুই: কারওয়ানবাজার

নিজস্ব মতিবেদক

চলমান রাজনৈতিক সহিংসতার মাঝে এক বেতিক্রম ধর্মী আয়জন করে ঢাকার বোদ্ধা মহলের আলোচনার কেন্দ্রে চলে এসেছে দেশের প্রভাবশালী এলাকা কারওয়ানবাজার।

চলমান রাজনৈতিক সহিংসতাকে পাত্তা না দিয়ে কারওয়ানবাজারের কর্মীদের পক্ষে কারওয়ানবাজারের উপসর্দার ও আইভরী কোষ্ট ফিরত উপন্যাসিক মা’র্কেজে কারওয়ানবাজার কুফামাষ্টার আমিষুল হক পুটুনদা বলেছেন, কায়কাউস আমরার তালুই।

রবিবার সন্ধায় কারওয়ানবাজারের মিলনায়তনে এক বেতিক্রম ধর্মী সাহিত্য অনুষ্ঠানে বিশিষ্ঠ দার্শনিক, কবি, হেকিমী চিকিতসক ও সাংবাদিকদের উপর বোমা মারার দার্শনিক প্রবক্তা ফরহাদ মজহার লুংগির সভাপতিত্বে কায়কাউসকে নিজেদের তালুই ঘোষনা করেন কারওয়ানবাজারের কর্মী বৃন্দ।

সাহিত্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে গোলাম আজমের অবৈধ পুত্র, দেশের প্রভাবশালী এলাকা কারওয়ানবাজারের সর্দার ও ১১০% অরাজনৈতিক সংগঠন ‘হেফাজতে মাহমুদুর’ এর প্রতিষ্ঠাতা আমীর মতিচুর রহমান আজমী বলেন, দেশে নানা রকম সমস্যা চলতেছে। দুর্বৃত্তরা বাসে আগুন দিয়া মানুষ মারতেছে। এমতাবস্থায় আমি দ্বের্থহীন কণ্ঠে বলতে চাই, আমি কায়কাউসের ছেলে।


কায়কাউস কারওয়ানবাজারের তালুই

কারওয়ানবাজার সর্দার মতিচুরের এমন ঘোষনায় উপস্থিত বিশিষ্ঠ নাগরিক বৃন্দ ও কারওয়ানবাজারের ছুটা কর্মীরা হতবাক হয়ে যান।

নাচতে নাচতে মতিচুর আজমী কারওয়ানবাজার ফীচারিং জীবনানন্দ দাশ পুরষ্কার প্রাপ্ত কবি জামিলের কবিতা আবৃত্তি করে বলেন, আমি কায়কাউসের ছেলে। আমি বেড়াই হেসে খেলে।

মতিচুর সর্দারের অকপট স্বিকারুক্তিতে দর্শক বৃন্দ তুমুল করতালিতে ফেটে পড়েন।

মতিচুর সর্দার আপন পুত্র সাশাচুরকে মঞ্চে ডেকে নিয়ে তাকেও কায়কাউসের ছেলে হিসাবে পরিচয় করিয়ে দিয়ে কবি জামিলের আরেকটি কবিতা আবৃত্তি করে বলেন, প্রতিটি পুরুষ তার পুত্রের দুধভাই। কাজেই সাশাচুর আমার দুধভাই ও আমি গোলাম আজমের দুধভাই। আমরা সবাই কায়কাউসের ছেলে।

হতবাক কারওয়ানবাজারের কর্মীদের প্রতি চেলেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে মতিচুর রহমান আজমী আবেগঘন কণ্ঠে প্রশ্ন করেন, আমি কায়কাউসের ছেলে হলে তুমরা কায়কাউসের কি?

কারওয়ানবাজারের কর্মীদের পক্ষ হতে এ সময় উপসর্দার আমিষুল হক পুটুনদা এ জটিল প্রশ্নের সমাধান দিয়ে বলেন, কায়কাউস আমরার তালুই।

উত্তর সঠিক হয়েছে জানিয়ে কায়কাউসের ছেলে মতিচুর রহমান বলেন, আমি কায়কাউসের ছেলে আর তুমরা সবাই আমার চুদির ভাই। অতএব কায়কাউস তুমরার তালুই। ঠিক কি না?

সভাপতির বক্তব্যে ফরহাদ মজহার লুংগি বলেন, কায়কাউসের সংগে আমাদের সবার সম্পর্ক এখন পরিস্কার। আমরা কায়কাউসের সুত্রে সবাই সবার আত্মীয়। কাল আর ধল বাইরে কেবল, ভিতরে সবার সমান রাঙ্গা।

November 26, 2014

ভিনা মালিকের ২৬ বতসরের কারাদণ্ড, আত্মহত্যার চেস্টা করলেন মতিচুর

পাকিস্তান মতিনিধি

পাকিস্তানের জিও টিভির বিখ্যেত প্রভাতী অনুষ্ঠান ‘উঠ জাগ পাকিস্তান’-এ কাওয়ালী সংগীতের পাশাপাশি নৃত্য পরিবেশনের মাধ্যমে পাকিস্তানের আহলে সুন্নত ওয়াল জামাতের গিলগিট-বালতিস্তান শাখার ভাইস প্রেসিডেন্ট হেমায়েতুল্লাহ খানের ধর্মানুভুতিতে তিব্র আঘাত হানার অপরাধে পাকিস্তানের বিখ্যেত অভিনেত্রী ও কারওয়ানবাজারের হট ফেবারিট ভিনা মালিককে ২৬ বতসরের কারাদণ্ড দিয়েছেন গিলগিটের সন্ত্রাসবিরোধী আদালতের বিচারক রাজা শাহবাজ।

একই সাথে ভিনা মালিকের নেয় একটি পিশাচীনীকে শাদী করার অপরাধে ভিনা মালিকের স্বামী আসাদ মালিক, ভিনা মালিকের কাওয়ালী ও নৃত্য সঞ্চালনা করার অপরাধে উঠ জাগ পাকিস্তানের উপস্থাপিকা শায়েস্তা লদী ও এই অনুষ্ঠান প্রচারের অপরাধে জিও টিভির আমীর মির্জা শাকিলুর রহমান আলমগীরকেও ভিনা মালিকের সংগে কারাগারে একই কক্ষে ২৬ বতসর কারাভোগের দণ্ড দেন গিলগিটের হাকিম রাজা শাহবাজ।

এ রায় ঘোষনার পর ভিনা মালিক ও শায়েস্তা লদী অজ্ঞান হয়ে পড়েন। রায় শোনার পর ভিনা মালিকের মালিক আসাদ মালিক ও জিও টিভির মালিক মির্জা শাকিলুর রহমান আলমগীর পরস্পরের সংগে কোলাকুলি করেন ও নিজেদের মধ্যে এক রুপির একটি কয়েন নিয়ে টস করেন।


ধর্মানুভুতির শত্রু ভিনা মালিক

রায় ঘোষনার পর মামলার বাদী হেমায়েতুল্লাহ খান অসন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেন, আদালত মেরি জখম ধর্মানুভুতির প্রতি কুন সুবিচার নেহি কিয়া। ভিনা মালিকের নেয় একটি গনগনা গরম যুবতীকে ২৬ বতসরের জন্যি কারাগারে ঢুকাই দিলে মির্জা শাকিলুর রহমান আলমগীর বেতীত আর কারও কুন উপকার নেহি হগা।

আবেগঘন কণ্ঠে হেমায়েতুল্লাহ খান বলেন, দিনের পর দিন আমি ফজরের নামাজ আদায় করিয়া টিভি খুলিয়া জিও টিভিতে উঠ জাগ পাকিস্তান অবলোকন কিয়া। সাত সকালে ভিনা মালিকের কার্যকলাপ দেখলে যে কুন পুরুষের পাকিস্তান উঠতে ও জাগতে বাধ্য। আমার পাকিস্তানটিও তার বেতিক্রম নেহি। কিন্তু কাওয়ালীর সংগে এই পিশাচীনীর পাকিস্তান জাগান নৃত্য দেখার পর সেইদিন আমি আমার ধর্মানুভুতিতে চরম আঘাত পাই। এর ক্ষতি পুরন হিসাবে আদালত এই ভিনা মালিককে গনিমতের মাল ঘোষনা করে আমার বাড়িতে পাঠাইতে পারত। কিন্তু ইনসাফ এই দুনিয়া হতে উঠিয়া গেছে।


ধর্মানুভুতির শত্রু শায়েস্তা লদী

এদিকে কারওয়ানবাজারে ভিনা মালিকের কারাদণ্ডের খবর এসে পৌছালে সেখানে এক হৃদয় বিদারক পরিস্থিতির সৃস্টি হয়। কারওয়ানবাজারের সর্দার ও ১১০% অরাজনৈতিক সংগঠন ‘হেফাজতে মাহমুদুর’-এর প্রতিষ্ঠাতা আমীর আল্লামা মতিচুর রহমান আজমী এ সংবাদ শুনে কান্নায় ভেংগে পড়েন। এক পর্যায়ে তিনি ফৃজে সংরক্ষিত শফী হুগুরের পানিপড়ার বোতল এক ঢোকে সম্পুর্ন পান করে আত্মহত্যার চেস্টা করেন। এ সময় কারওয়ানবাজারের ছুটা কর্মীরা তাকে ধরাধরি করে স্কয়ার হাসপাতালে নিয়ে যায়।

স্কয়ার হাসপাতালের গেস্ট্র এন্টেরলজি বিভাগের প্রধান ডাঃ রফিকুল ইসলাম জোয়ারদার মতিকণ্ঠকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, বর্তমানে মতিচুরকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে রাখা হয়েছে। ৭২ ঘণ্টা পার না হলে কিছুই নিশ্চিত ভাবে বলা যাচ্ছে না।

মতিচুরের অনুপস্থিতিতে কারওয়ানবাজারের উপসর্দার ও আইভরী কোষ্ট ফিরত উপন্যাসিক মা’র্কেজে কারওয়ানবাজার কুফামাষ্টার আমিষুল হক পুটুনদা জানিয়েছেন, ধর্মানুভুতিতে আঘাতের বানিজ্যে লতিফ সিদ্দিকীর পরিবর্তে প্রান প্রিয় ভিনা মালিক কারাদণ্ড হওয়ায় কারওয়ানবাজার সর্দার একটি বিশেষ অনুভুতিতে আঘাত পেয়েছেন। আগামী ২৬ বতসর ভিনা মালিকের নতুন কোন ছবি ও ভিডিও দেখতে না পাওয়ার বেদনায় তিনি উচ্চ শক্তির পানিপড়া পান করে আত্মহত্যার চেস্টা করেন।

হুহু করে কেদে উঠে আমিষুল বলেন, মাসের পর মাস সংগ্রামের পর লতিফ সিদ্দিকীরে জেলে ঢুকাইলাম। অতছ চিপা দিয়া আমরার ভিনা মালিকরে কারাদণ্ড দিয়া দিল। এখন আমি সকাল বেলা আমার পাকিস্তানকে উঠাব কেমন করিয়া, জাগাবই বা কেমন করিয়া? সারাদিন ঝুলন্ত পাকিস্তান নিয়া কি উপসর্দারের জীবন যাপন করা সম্ভব?

এদিকে ধর্মানুভুতিতে আঘাতের দায়ে চাচাত ভাই মির্জা শাকিলুর রহমান আলমগীরের কারাদণ্ড হওয়ায় বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার ভাঁড়প্রাপ্ত নায়েবে আমীর, জাতীয়তাবাদী শক্তির ‘কমপ্লান বয়’, লনডনে পলাতক চিকিতসাধীন আওলাদে আমীর বড় গুণ্ডে কতৃক ‘হাইড এন্ড সিক’ গালিতে ভুষিত ও ঈদুল কতলের টেলেন্ট হান্ট প্রতিযোগীতায় ‘ফ্লেয়ার এন্ড লাবলি’ খেতাবে সমাদৃত মির্জা বাড়ির বড় গৌরব আল্লামা মির্জা ফখরুল ইসলাম আগুনগীর ওরফে ফখা ইবনে চখা বিব্রত পরিস্থিতিতে পড়েছেন বলে দলীয় সুত্রে জানা যায়। এ বেপারে তার মুঠফুনে যোগাযোগ করা হলে ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।

October 25, 2014

কাজী অফিসের গলিকে ‘গাদ্দারপাড়া’ ডাকায় রাগারাগি করলেন গোলামপুত্র মতিচুর

নিজস্ব মতিবেদক

মগবাজারে পারিবারিক গরস্তানে দাফনের পর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল কতৃক ৯০ বতসরের আরামদন্ড প্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী ও বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর সাবেক খানকির পোলায়ে আমীর ভাষা সৈনিক অধ্যাপক গোলাম আজমের বাসস্থান ও কবরের মধ্যবর্তী এলাকাকে এলাকাবাসী ‘গাদ্দারপাড়া’ ডাকা শুরু করায় রাগারাগি করেছেন গোলাম আজমের অবৈধ পুত্র, দেশের প্রভাবশালী এলাকা কারওয়ানবাজারের সর্দার ও ১১০% অরাজনৈতিক সংগঠন ‘হেফাজতে মাহমুদুর’ এর প্রতিষ্ঠাতা আমীর মতিচুর রহমান আজমী।

আজ জাতীয় মসজিদ বায়তুল মকাররমে বৃহত্তর জামায়াতের সাবেক খানকির পোলায়ে আমীরের নামাজে জানাজা আদায়ের পর নিজ কার্যালয়ে ফিরে এসে এক সংবাদ সম্মেলনে এ রাগারাগি করেন গোলামপুত্র মতিচুর।

সংবাদ সম্মেলনে মতিচুর আজমী বলেন, আমার অবৈধ পিতা বাস করতেন মগবাজার কাজী অফিসের গল্লিতে। উনার দাফনও হইছে মগবাজারে পারিবারিক গরস্তানে। অতছ মগবাজার এলাকাবাসী সালা ঘোচুর দল এখন উনার কবর আর বাড়ির মাঝের এলাকারে গাদ্দারপাড়া ডাকা শুরু করছে। ইহা কেমন আচরন?


গাদ্দার গোলাম আজম

হুহু করে কেদে উঠে মতিচুর সর্দার বলেন, নাহয় পাকিস্তান আর্মির খেদমত খাটতে গিয়া আমাদিগের সংগে উনি গাদ্দারী করিয়াছিলেন, খুন জখম ধর্ষন লুটপাটে সহায়তা করিয়াছিলেন, দেশ স্বাধীন হওয়ার পরেও সৌদী গিয়া বাংলাদেশের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করিয়াছিলেন, বাংলার মানুষদিগকে হজ করিতে বাধা দিয়াছিলেন, তাই বলিয়া ইতনা অপমান?

এ বেপারে গাদ্দার গোলাম আজমের আরেক পুত্র সেনাবাহীনী হতে বহিষ্কৃত বিগ্রেডিয়ার জেনারেল আবদুল্লাহিল আমান আজমীর সংগে যোগাযোগ করা হলে তিনি হাসতে হাসতে মতিকণ্ঠকে বলেন, গাদ্দারপাড়া নামটি সুন্দর হইছে।