নিজস্ব মতিবেদক
দেশের প্রথম এভারেষ্ট বিজয়ী হিসাবে ৪৩ বতসর পর একাত্তরের রেম্ব ও শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রাপ্য ক্রেষ্ট তাঁর স্ত্রী বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার মহিলা আমীর ও জাতীয়তাবাদী শক্তির মালিক আপোষহীন দেশনেত্রী মাদারে গনতন্ত্র বেগম খালেদা জিয়া জেএসসির হাতে তুলে দিয়েছেন বাংলাদেশের বিতর্কিত এভারেষ্ট সাটিফিকেট বিজয়ী পর্বত কারবারী ও বাংলার কলম্বাস মুসা ইব্রাহীম।
বৃহস্পতিবার মাদারে গনতন্ত্রের কার্যালয়ে আয়জিত এক জাকজমক পুর্ন অনুষ্ঠানে নর্থ আলপিন মাউন্টেনিং ক্লাবের পক্ষ থেকে এ ক্রেষ্ট হস্তান্তর করেন ক্লাবের নায়েবে আমীর মুসা ইব্রাহীম।
অনুষ্ঠানে মুসা বলেন, একাত্তর টিভিতে আমার নৌকায় করিয়া বাংলা চেনেল সাতরানর কাহীনী প্রচারিত হওয়ার পর নর্থ আলপিন মাউন্টেনিং ক্লাবের আমীর ও কারওয়ানবাজারের উপসর্দার আমিষুল হক পুটুনদা আমার কুন ফুনকল রিসিব করতেছেন না। আমি উনাকে খুদেবার্তা পাঠাইয়া বললাম, মেডামের কার্যালয়ে চলিয়া আসেন, একাত্তরের রেম্বর পাওনা হক্কের মালখানি হস্তান্তর করিয়া দিব। উনি উত্তরে আমায় পাল্টা খুদেবার্তা পাঠাইয়া বললেন, পু। তাই ক্লাবের আমীরের পরিবর্তে নায়েবে আমীরের হাত হতেই ক্রেষ্টখানি মেডামের হস্তে নিবেদন করতে হইতেছে।
জেনারেল জিয়ার প্রাপ্য ক্রেষ্ট বেগম খালেদা জিয়াকে দিলেন মুসা
আবেগঘন কণ্ঠে বাংলার কলম্বাস বলেন, দুই মাস আগে বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার আওলাদে আমীর, জাতীয়তাবাদী শক্তির ভবিষ্যত মালিক ও শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের যোগ্য উত্তরসুরী পলাতক চিকিতসাধীন তরুন নেতৃত্ব মিষ্টার ফিপটিন পারসেন্ট বড় গনতন্ত্র তারেক জিয়া লনডন হতে ঘোষনা দিয়াছেন, বাংলার প্রথম এভারেষ্ট বিজয়ী আর কেউ নহে, একাত্তরের রেম্ব জেনারেল জিয়া। পরবর্তীতে দেশের প্রধান প্রধান পতৃকায় পরিচালিত জরিপে এ দাবীর সত্যতা প্রমানিত হয়েছে। তাই নর্থ আলপিন মাউন্টেনিং ক্লাবের পক্ষ হতে দেশের প্রথম এভারেষ্ট বিজয়ীকে এই ক্রেষ্ট প্রদানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আপসস তিনি আজ আমাদের মাঝে নাই, তাই মেডামের হাতে উনার ক্রেষ্টটি হস্তান্তর করলাম।
জেনারেল জিয়া স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে মুসা ইব্রাহীম বলেন, উনি যেরুপে মিডিয়ার জোরে স্বাধীনতার ঘোষক, আমিও সেরুপে মিডিয়ার জোরে প্রথম এভারেষ্ট সাটিফিকেট বিজয়ী। তিনিই আমায় লাইন চিনাইয়াছেন। আমি এই লাইনেই থাকব।
ক্রেষ্টের জন্য নর্থ আলপিন মাউন্টেনিং ক্লাব ও বাংলার কলম্বাসকে ধন্যবাদ জানিয়ে মাদারে গনতন্ত্র বলেন, আমরা গদিতে গেলে এইসব একাত্তর টেকাত্তর আর চলবে না। একাত্তরের নাম পাল্টে যাবে।