Posts tagged ‘আশরাফুল’

November 24, 2013

বৈঠক হইল গিয়া একটা শরমের বেপার: ফখরুল

নিজস্ব মতিবেদক

বাকশালের নায়েবে আমীর সৈয়দ আশরাফুলের সংগে কথিত বৈঠকের বেপারে মতিকণ্ঠের কাছে অন্তরংগ সাক্ষাতকারে মুখ খুলেছেন বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার ভাঁড়প্রাপ্ত নায়েবে আমীর ও জাতীয়তাবাদী শক্তির ‘কমপ্লান বয়’ মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

আজ নিজ বাসভবনে বাদ জোহর অনুষ্ঠিত এক সাক্ষাতকারে মতিবেদকের কাছে মুখ খুলেন তিনি।

মির্জা ফখরুল বলেন, গতকাল শনিবার মতিঝিলে আমার একখানা জলছা আছিল। জলছার কার্যক্রম শেষ করিয়া বাদ আছর আমি লক্ষীপুর-৪ আসনে বিএনপি শাখার সংসদ সদস্য এবিএম আশরাফুদ্দি নিজানের মুঠোফুন কল পাই। কল রিসিব করে আমি বলি, কি রে নিজাইন্যা, আছস কেমন সালা ঘোচু? সে আমায় বলে, ফখাদা বাসায় আসেন, দুই ভায়ে বসে একটু কমপ্লান পান করি।

আবেগঘন কণ্ঠে ফখা ইবনে চখা বলেন, আমি কমপ্লান ভালবাসি। কমপ্লান বৃদ্ধের দেহে আনে যুবকের বল। আমি তখন আমার গাড়ির ড্রাইভারকে বললাম, সামাল সামাল সামাল শামছু ধিরে ধিরে চল রে, উচা নিচা ছাইড়া তুই সিধা পথে চল সওয়ারীর গতর নরম। কিন্তু শামছু একটি অভিশাপ। সে আমার সাধের লেক্সাস খানি নিয়া সান্ধাইয়া দিল মেরুল-বাড্ডা এলাকায় বৃহত্তর জামায়াতের চলমান ভাংচুর জ্বালাও পোড়াওয়ের মধ্যে।

পকেট হতে রুমাল বাহির করে অশ্রু মুছে ফখা বলেন, ঐ অঞ্চলে সংখালঘুদের উপর নিপিড়নের প্রতিবাদে বৃহত্তর জামায়াতের খানকির পুলারা গাড়ি ভাংতেছিল, আমার গাড়িতেও তারা দুইটি বাড়ি দেয়। আমি গাড়ির জানালার কাচ নামাইয়া নিজের পরিচয় দিয়া বললাম, ও গ আমি যে তুমাদের ফখা। তারা তখন আমার গাড়ি ছাড়িয়া একটি দুতলা বাসে আগুন দিল।

বাড়ন্ত শিশুদের জন্য চাই কমপ্লান প্লেটিনাম

ঘাম মুছে মির্জা ফখরুল বলেন, টেলিভিশনে নানা বিদেশী নাটক সিনেমায় দেখিয়াছি, কুথাও গুপনে গমন করিতে হলে নানা ঘুরপথে আকিয়া বাকিয়া যাইতে হয়। শামছু ড্রাইভার অনুরুপ কায়দায় নিজানের বাড়িতে গাড়ি ঢুকাইল সন্ধা ছয়টা চল্লিশ মিনিটে। নিজানের বৈঠকখানায় ঢুকিয়া দেখি, টেবিলে কমপ্লানের বুতল, গ্লাশ, বরফ, কাবাব ও বাদামের ভর্তা থরে থরে সাজান। আমি বললাম, চল নিজান শুরু করি।

আবেগঘন কণ্ঠে ফখা ইবনে চখা বলেন, কিন্তু শনিবার দিনটি আমার জন্য শনিতে পুর্ন আছিল। আমরা কমপ্লানের বুতল হতে গ্লাশে কমপ্লান ঢালিয়া, বরফ মিশাইয়া, কাবাবে কামড়াইয়া ও বাদামের ভর্তা চাবাইয়া শুরু করিতে না করিতেই সন্ধা সাতটা পাচে ভুতের মত নিজানের বাড়িতে আসিয়া হাজির হইল বাকশালের নায়েবে আমীর সৈয়দ আশরাফুল। সে একটি অভিশাপ।

কাদতে কাদতে মির্জা ফখরুল বলেন, সৈয়দ আশরাফুল জবরদস্তি বাড়িতে ঢুকিয়া বলিল, মান না মান মে তেরা মেহমান। আরে তুমরা দেখি কমপ্লান পান করতেছ। আমারেও দেও না একটুখানি? একা একা খেতে চাও দরজা বন্ধ করে খাও। আমি তখন রাগ করিয়া বললাম, দরজা ত বন্ধই আছিল, আপনি বাড়িতে ঢুকিলেন কিরুপে? সৈয়দ আশরাফুল হাসতে হাসতে বলল, কিছু কথা থাক না গুপন?

এক গ্লাশ ঠান্ডা পানি পান করে ফখা কিছু ক্ষন স্মৃতি চারন করে বলেন, এরপর একটি ঘন্টা বিভিষিকার মধ্য দিয়া গেল। সৈয়দ আশরাফুল একাই অর্ধেক বুতল কমপ্লান ও প্রায় সমস্ত কাবাব সাবাড় করিয়া বলল, আমি সৈয়দ, তুমি মির্জা। মির্জা হতে সৈয়দ বড়, তাহলে কেন এত পটপট কর? আমি কুনমতে এক গ্লাশ কমপ্লান ভাগে আদায় করিতে সক্ষম হইছিলাম, বাদাম ভর্তা সহযোগে উহা সেবন করিয়া বললাম, সৈয়দ হতে মির্জা বড়, সময় থাকতে গদি ছাড়। কিন্তু আশরাফুল একটি অভিশাপ। সে হাসতে হাসতে বলে কি, আমি আশার ফুল আশরাফুল ফুল নায়েবে আমীর, আর তুমি ফখা ইবনে চখা এক নম্বর বখা ভাঁড়প্রাপ্ত নায়েবে আমীর। এতেই প্রমানিত হয় যে মির্জা হতে সৈয়দ বড়। আমি তখন চিতকার দিয়ে বললাম, মির্জা মির্জা মির্জা বড়। আশরাফুল ঘোচুটি আরও জুরে চিতকার দিয়ে বলল সৈয়দ সৈয়দ সৈয়দ বড়। তখন আমি এবিএম আশরাফুদ্দি নিজানকে বললাম, নিজান তুমি আমাদিগের তুলনায় পাগল ও শিশু, অতএব নির্দলীয় ও নিরপেক্ষ। তুমিই বল, মির্জা বড় না সৈয়দ বড়? তখন নিজান হারামজাদা কোত কোত করিয়া গ্লাশ ভর্তি কমপ্লান পান করিয়া বলে কি, মির্জা ও সৈয়দ অপেক্ষা এবিএম বড়। তখন আমি আশরাফুলকে বলিলাম, সৈয়দ ভাই আসেন এক টেবিলে বসি। আশরাফুল বলিল, চল মির্জা এক টেবিলে বসি। তখন দুই ভায়ে ভায়ে এক টেবিলে বসিয়া নিজান হারামজাদাকে দিলাম কয়েক দফা জুতার বাড়ি। সালা ঘোচু, বলে কিনা মির্জা ও সৈয়দ হতে এবিএম বড়?

সুখ স্মৃতি রোমন্থন করে মির্জা ফখরুল বলেন, এরপর আমাদের কমপ্লানের মৌতাত কাটিয়া গেলে আটটা সাত মিনিটে আশরাফুল ভাই নিজানের বাড়ি তেগ করেন। আমি বুতলে তলানি হিসাবে অবশিষ্ঠ কমপ্লান অবশিষ্ঠ কাবাব বাদাম সহযোগে চাটিয়া পুটিয়া খতম করিয়া আটটা বিশে নিজান হারামজাদার বাড়ি তেগ করিলাম। যেহেতু আমি ও আশরাফুল দুইজন দুই দলে, তাই আমরা দুইজন দুই পথে প্রস্থান করলাম।

এ বৈঠকের মধ্য দিয়ে নির্বাচন নিয়ে অচলাবস্থার অবসান হবে কিনা, এ প্রশ্নের সরাসরি উত্তর না দিয়ে ফখা ইবনে চখা বলেন, নিজানের চামড়া তুলে লব আমরা।

October 23, 2013

খবরদার আমায় কেউ ফুন দিবি না আর: ফখরুল

নিজস্ব মতিবেদক

বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার ভাঁড়প্রাপ্ত নায়েবে আমীর ও জাতীয়তাবাদী শক্তির ‘কমপ্লান বয়’ মির্জা বাড়ির গৌরব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মুঠোফোনে যোগাযোগ কারীদের প্রতি হুশিয়ারী জারি করে বলেছেন, খবরদার আমায় কেউ ফুন দিবি না আর।

আজ এক সংবাদ সম্মেলনে ফখা ইবনে চখা এ হুশিয়ারী জারি করেন।

উত্তেজিত কণ্ঠে মির্জা ফখরুল বলেন, মুঠোফুন একটি অভিশাপ। তাহা অপেক্ষা বড় অভিশাপ বিএনপি শাখার ভাঁড়প্রাপ্ত নায়েবে আমীরের চাকুরি। পৃথীবির বিভিন্ন প্রান্ত হতে যত সালা ঘোচুর দল আমায় ফুন মারিয়া রংগের ঢংগের কথা বলতে চায়। আমি সালা ঘুমাইতেই পারি না।

আবেগঘন কণ্ঠে ফখা বলেন, সম্প্রতি আমার মুঠোফুন নম্বরটি কি করিয়া যেন বাকশালের নায়েবে আমীর সৈয়দ আশরাফুলের হাতে গিয়া পড়ছে। আমি তার জ্বালায় তেক্ত হইয়া গেলাম। সেদিন রাত্র কালে মহিলা আমীরের গুলশান কার্যালয়ে মিটিং করিয়া বাড়ি ফিরিয়া বালিশে মাথা দিতে না দিতেই দেখি মুঠোফুনে তাহার কল। আমি ভাবলাম সে হয়ত রাজনীতীর খেলায় কুন প্রকার মেচ ফিকসিঙ্গের মতলবে যুগাযুগ করিল। আমি কল ধরিয়া বলিলাম, হেলু ভাই সাহেব সালামালিকুম। এত রাত্রে কি চান? সে আমায় মদের ঢেকুর তুলিয়া বলিল, ফখা ফখা ফখা, তুমি বড় বখা, চুপেচাপে একা একা মদ খাও সখা। আমি বললাম, ভাই সাহেব আমি নিজের টেকায় মদ্যপান করি না। আপনি চান কি সেইটা বলেন। সে পুনরায় হিহিহিহি মদের হাসি হাসিয়া বলে কি, মদ খাও একা একা, কই পাও টেকা টেকা? আমি তখন রাগ করিয়া বললাম, আপনার সংগে মুঠোফুনে আর কুন আলাপনে আমি নাই। যা কথা বার্তা হবে সব চিঠি লিখিয়া। আপনি যা বলতে চান তাহা একটি অপশেট কাগজে সুন্দর করিয়া বড় বড় ফন্টে লিখিয়া ছাপাইয়া সহিসাবুদ দিয়া আমার নিকট পাঠান। এখন আমি নিদ্রা যাব। আল্লাহ হাফেজ।


মুঠোফোনের আক্রমনে বিপর্যস্ত ফখরুল

এক পর্যায়ে কেদে ফেলে ফখরুল বলেন, সৈয়দ আশরাফুলের ফুন কল কাটিয়া দিতে না দিতেই জাতিসংঘের তারাংকু আমায় কল দিল। আমি কল ধরিয়া বলিলাম, এ কুইক ব্রাউন ফক্স জাম্পস ওভার এ লেজি ডগ। সে মদের ঢেকুর তুলিয়া আমায় বলে, হেই ফখা, ওয়াসসাআআআআপ?

অশ্রু মুছে ফখা ইবনে চখা বলেন, দুদন্ড শান্তি পাই না মুঠোফুনের জ্বালায়। বৃহত্তর জামায়াতের ভাঁড়প্রাপ্ত খানকির পোলায়ে নায়েব রফিকুল দুইদিন পর পর ফুন করিয়া গালি দিয়া বলে, তুমার মেডামকে বেশি বাড়াবাড়ি না করিতে বলিও। এত বড় সাহস তার, আমাদের কুন কথাই শুনে না। আমি বলি, জ্বি জ্বি। মহিলা সংসদ সদস্য হওয়ার জন্য কনকচাপা গাণ্ডে, বেবী গাণ্ডে, নেনসি গাণ্ডে ফুন দিয়া বলে, ওগ দুখজাগানিয়া তুমায় গান শুনাব। আমি বলি, জ্বি জ্বি। মহিলা আমীরের নায়েবে খাস জনাব ফালু ফুন দিয়া বলে, ফখরুল ভাই, আমার মশারীটা টাংগাইয়া দিয়া যাবেন? আমি বলি, জ্বি জ্বি।

দেশের রাজনীতী নিয়ে হতাশা বেক্ত করে ফখরুল বলেন, আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম।

June 4, 2013

ডেকেছিনু তাকে ভাই, পুটু মেরে দিল তাই: আশরাফুল

কেলেংকারী মতিবেদক

কারওয়ানবাজারের ক্রীড়া সর্দার উৎপল শুভ্রের নামে গাদ্দারির অভিযোগ এনে তারকা ক্রিকেটার ও মেচ ফিক্সার মোহাম্মদ আশরাফুল বলেছেন, তাকে বড় ভাই ভেবে কিছু কথা বললাম, আর সে সব কথা কারওয়ানবাজারে ছাপাইয়া দিল। ডেকেছিনু তাকে ভাই, পুটু মেরে দিল তাই।

আজ নিজ বাসভবনে আয়জিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন আশরাফুল।

আশরাফুল বলেন, যখন আমি কচি কিশর ছিলাম, তখন থেকেই উৎপল শুভ্র আমার পিছে লাগে। আমিও সরল বিশ্বাসে তার আদরে ভুলেছিলুম। সে আমায় প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, যা কিছুই ঘটুক না কেন, কারওয়ানবাজার আমার পাশে থাকবে, আর উৎপল শুভ্র পিছে বা উপরে থাকবে। তার ছলনায় ভুলে আমি আমার সব তাকে দিয়েছিলুম। এখন আমার কৈশরকাল উত্তীর্ন। আমি এখন বয়স্ক। তাই সেই মধু ক্ষনে দেওয়া ওয়াদা ভংগ করে উৎপল শুভ্র না জানি কততমবারের মত আমায় পুটু মেরে দিল।

ঐ যে আশরাফুল টেকা খায়: উৎপল

আবেগঘন কণ্ঠে আশরাফুল বলেন, সরল বিশ্বাসে সেদিন আকসুর কাছে শিকারুক্তি দিয়ে এসে তাকে মুঠোফোন মেরে বাড়িতে আসতে বললাম। আকসুর সাথে আমার কি আলাপ হয়েছে তাকে সব খুলে বললাম। শুভ্র বানচুদ খসর খসর করে সব নুট করে নিল। তারপর আমায় লুট করে নিল।

অনুশোচনার অশ্রুফুল রুমালে মুছে আশরাফুল বলেন, আগে জানলে কখনই উৎপল শুভ্রকে বিশ্বাস করতাম না। সে আমায় জাতির সামনে লেংটা করে দিল। আরে বেটা অভিশাপ, কিছু কথা থাক না গুপন? এই খানকির পুলার কাছ থেকে সকল তরুন ক্রিকেটারকে সাবধানে থাকার আহোভান জানাই।

এ বেপারে উৎপল শুভ্রের সংগে যোগাযোগ করা হলে তিনি মতিবেদককে বলেন, আমায় সময় মত বখরা দিলে কিছু কথা থাকত গুপন। মুক্ত বাজার অর্থনীতীতে খালি পুটু বিসর্জন দিলেই চলে না, টেকাও দিতে হয়।

April 9, 2011

হিরো ফর টুডে

ক্রীড়া মতিবেদক | তারিখ: ০৯-০৪-২০১১

প্রতিবন্ধী ক্রিকেটার আশরাফুল

বিশ্বকাপ দলে ‘প্রতিবন্ধী ক্রিকেটার ‘কোটায় জায়গা পেয়েছিলেন বাংলাদেশের সবচাইতে প্রতিভাবান ক্রিকেটার মোহাম্মদ আশরাফুল। সেখানে ফ্লপ। দুটো ম্যাচ খেলে রান করেছিলেন ১ ও ১১।

বিশ্বকাপ শেষে আশরাফুল আক্ষেপ করে মতিকণ্ঠকে বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশ দলের কোচ জেমি সিডন্স আসলে দলের ভাল চান না। তিনি ইচ্ছাকৃতভাবে আমাকে দলেন বাইরে রাখলেন। আপনারা যদি বিশ্বকাপে আমার পারফরমেন্স মুল্যায়ন করেন তাহলে আমার ব্যাটিংয়ে  ধারাবাহিকতার ছাপ দেখতে পাবেন।’

তিনি দাবি করেন বিশ্বকাপে তাকে আরো দুটো ম্যাচ খেলতে দিলে তিনি ১১১ ও ১১১১ রান করতে পারতেন।

বিশ্বকাপ শেষে বাংলাদেশ ‘এ’ দলের অধিনায়ক হিসাবে আশরাফুল দল নিয়ে গেলেন দক্ষিণ আফ্রিকায়। সেখানে স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকা ‘এ’ দলের বিপক্ষে চারদিনের ম্যাচে ১৪ রান এসেছে তার ব্যাট থেকে। খেলেছেন ২৭ বল, বাউন্ডারি ২টি। প্রথমদিন শেষে স্বাগতিকদের ৭ উইকেটে করা ৩০১ রানের জবাবে আশরাফুলের দল ১৫৬ রানে মুখ থুবড়ে পড়েছে।

প্রথমদিনের খেলা শেষে আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনে আশরাফুল বলেন, তার ব্যাটিংয়ের ধারাবাহিকতা অক্ষুন্ন রয়েছে। ব্যাটিংয়ের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে পরের ইনিংসে তিনি ১৪১৪ রান করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।