Archive for February, 2014

February 25, 2014

এশিয়া কাপের আলকসজ্জার সমালচনা করলেন ফখা

নিজস্ব মতিবেদক

উদ্ভোদনী অনুষ্ঠান ছাড়া এশিয়া কাপ টুর্নামেন্ট শুরু হওয়ার পরও বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার ভাঁড়প্রাপ্ত নায়েবে আমীর ও জাতীয়তাবাদী শক্তির ‘কমপ্লান বয়’ মির্জা বাড়ির গৌরব মির্জা ফখরুল ইসলাম আগুনগীর বলেছেন, পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহের দিনে জাকজমক ও আড়ম্বর পুর্ন অনুষ্ঠান করে বাকশালী ফেসিবাদী সরকার শোকাবহ ওই ঘটনার প্রতি অশ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেছে।

আজ সন্ধায় আয়জিত এক সংবাদ সম্মেলনে গায়েবী এ অনুষ্ঠানের প্রতিবাদ করেন ফখা ইবনে চখা।

সংবাদ সম্মেলনে ফখা বলেন, আজ পিলখানায় বিডিআর বিদ্রহ দিবস। অতছ আজ সরকার এশিয়া কাপ উদ্ভোদনী অনুষ্ঠান করতেছে। অতছ এই শোকের দিনে তাহাদের উচিত ছিল সারা দিন মিলাদ মাহফিলের আয়জন করা।

এ ধরনের কোন অনুষ্ঠান হয়নি, এ কথা জানানর পর মির্জা ফখরুল রাগ করে সাংবাদিকদের বলেন, আমনেরা আমাত্তে বেশি বুজেন? ফতুল্লা ষ্টেডিয়ামে রাত্র কালে কৃকেট মেচ হইতেছে। আলকসজ্জা ছাড়া রাত্র কালে কৃকেট খেলা যায়? ষ্টেডিয়ামে কুটি কুটি ওয়াটের বাত্তি জ্বলতেছে, আমার প্রিয় দল পাকিস্তান সেই আলকে খেলাধুলা করতেছে, আর আপনারা বলেন কুন আলকসজ্জা হয় নাই? সরকার কেন এই শোকের দিনে ঐ আলক জ্বালাইল?

২৫ ফেব্রুয়ারী বৃহত্তর জামায়াতের বিএনপি শাখার মহিলা আমীর ও জাতীয়তাবাদী শক্তির মালিক বেগম খালেদা জিয়া সারাদিন জাকজমক ও আড়ম্বর হতে বিরত থাকেন বলে উপস্থিত সাংবাদিকদের জানান ফখরুল।

আবেগঘন কণ্ঠে আগুনগীর বলেন, এই দিনে মাদারে গনতন্ত্র দুপুর বেলা ঘুম ভাংগার পর নিরামিশ দিয়া নাস্তা করেন। তারপর সারা দিন নামাজ ও জিকির আজকারে মগ্ন থাকেন। কুন প্রকার জাকজমক, আড়ম্বর তিনি করেন না। কারন এই দিন একটি শোকাবহ দিন।

হাসতে হাসতে মির্জা ফখরুল বলেন, জাকজমক আড়ম্বর আলকসজ্জার জন্য মেডাম ১৫ আগষ্টকে বাছিয়া লইছেন। ঐ দিন কুন শোক ফোক নাই। ঐ দিন মেডাম আলকসজ্জা করেন, সাজুগুজু করেন, কেক কাটেন, সকলের সংগে বসিয়া দুটু ভাল মন্দ খানা পিনা করেন। ঐ দিন শুদু আনন্দ আর আনন্দ।

ভবিষ্যতে এশিয়া কাপ, আফৃকা কাপ, ইউরুপ কাপ সহ সকল প্রকার কাপ ১৫ আগষ্টে উদ্ভোদনের দাবী জানিয়ে ফখা ইবনে চখা বলেন, ১৫ আগষ্টে শুদু মজা হবে।

February 25, 2014

মা মা আমি ফাষ্ট ক্লাশ থাড হয়েছি: লুংগি

নিজস্ব মতিবেদক

যুক্তরাস্ট্র ভিত্তিক গবেষনা প্রতিষ্ঠান আইএইচএস জেইন টেররিজম এন্ড ইনসার্জেন্সি সেন্টার তাদের জরিপের ভিত্তিতে বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র শাখা ইসলামী ছাত্র শিবিরকে পৃথীবির তৃতীয় বৃহত্তম বেসরকারী সশস্ত্র সংগঠন হিসাবে ঘোষনা দিয়েছে।

ইসলামী ছাত্র শিবিরের এই সাফল্যে প্রতিক্রিয়া জানাতে তাতক্ষনিক সংবাদ সম্মেলনে আনন্দ প্রকাশ করেন ইসলামী ছাত্র শিবিরের সাফাই গায়ক এবং বিশিষ্ঠ দার্শনিক, কবি ও হেকিমী চিকিতসক ফরহাদ মজহার লুংগি।

সংবাদ সম্মেলনে জেইন সেন্টারের গবেষনার বেপারে সব তথ্য ফরহাদ মজহার লুংগি তুলে ধরে বলেন, জেইন সেন্টার একটি ভাল সেন্টার। তারা গবেষনা করে। সর্বপরি তারা বৃহত্তর জামায়াতের বিপদের বন্ধু আমেরিকার প্রতিষ্ঠান। তারা যখন আমাদের ফাষ্ট ক্লাশ থাড বলে ঘোষনা দিয়াছে, তখন আর কুন প্রতিবাদের সুযুগ থাকে না।

আবেগঘন কণ্ঠে ফরহাদ মজহার লুংগি বলেন, মা মা আমি ফাষ্ট ক্লাশ থাড হয়েছি।

জেইন সেন্টারের গবেষনায় সকল বিষয়ে জিপিএ ফাইব পেয়ে প্রথম স্থান দখল করেছে থাইলেন্ডের বেসরকারী সশস্ত্র সংগঠন বারিসান রেভোলুসি নাসিওনাল। একটি বাদে সকল বিষয়ে জিপিএ ফাইব পেয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে তালিবান।

সংবাদ সম্মেলনে সাম্প্রতিক বিশ্বে বেসরকারী সশস্ত্র সংগঠনের বেপারে পরিস্থিতি ফরহাদ মজহার লুংগি খুলে বলেন। তিনি বলেন, বেংককে আপনি আমি আমরা সবাই প্রায় প্রায়ই যাই। সে দেশ ভর্তি শুদু নাক বুচা দুস্টু ললনা। তাদের দেশ হতে কিরুপে বেসরকারী সশস্ত্র সংগঠন ফাষ্ট ক্লাশ ফাষ্ট হয়, আমি বুঝিয়া পাই না। আর বৃহত্তর জামায়াতের বন্ধু রাস্ট্র ও দুনিয়ার বৃহত্তম মস্তান আমেরিকা তালিবানকে ড্রন পাঠাইয়া রামঠাপ দিতেছে। তারাই বা কি করিয়া ফাষ্ট ক্লাশ সেকেন্ড হয়, আমার বুদ্দিতে ধরে না।

দেশের প্রভাবশালী এলাকা কারওয়ানবাজারের সর্দার ও ১১০% অরাজনৈতিক সংগঠন ‘হেফাজতে মাহমুদুর’ এর প্রতিষ্ঠাতা আমীর মতিচুর রহমান আজমীর সমালচনা করে ফরহাদ মজহার লুংগি বলেন, এই মতিচুর একটি অভিশাপ। খানকির পুলা ইসলামী ছাত্র শিবিরকে পদে পদে দুর্বৃত্ত ডাকিয়া তাদের বহু ভাল ভাল সশস্ত্র কাজকে আড়াল করিয়াছে। সে যদি শিবিরের খুন জখম গুলির কৃতীত্ব সঠিক ভাবে শিবিরকে দিত, এই বানচুদ বারিসান আর তালিবান কুন চাঞ্ছই পাইত না।

ফাষ্ট ক্লাশ ফাষ্ট স্থানটি হাতছাড়া হওয়ার জন্য মতিচুর রহমান আজমীকে দায়ী করে ফরহাদ মজহার লুংগি বলেন, আমাদের দেশে হলুদ সর্দারপনা আশংকাজনক অবস্থায় গিয়া পৌছাইছে। এ থেকে উত্তরনের জন্য আমাদের চিন্তা করতে হবে।

ইসলামী ছাত্র শিবিরের যাবতীয় খানকির পুলা কেডারকে অভিনন্দন জানিয়ে ফরহাদ মজহার লুংগি বলেন, যতদিন তুমাদের হাতে দেশ, ততদিন ছিড়তে হবে পুটুর কেশ।

February 23, 2014

প্রিজন ভেনে মানবাধিকার নাই: নিজামী

নিজস্ব মতিবেদক

চাঞ্চল্যকর দশ ট্রাক অস্ত্র মামলায় মৃত্যু দন্ড প্রাপ্ত ফাঁসির আসামী ও বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর খানকির পোলায়ে আমীর আলবদর নেতা মতিউর রহমান নিজামী বলেছেন, প্রিজন ভেনে কুন মানবাধিকার নাই। আমি আর প্রিজন ভেনে উঠব না।

আজ বৃহত্তর জামায়াতের সশস্ত্র কেডার বৃন্দ ময়মনসিংহে বোমা ফুটিয়ে ও গুলি করে পুলিশ হত্যার পর নিজামীর নিজ হাতে সৃস্ট জঙ্গি বাহিনী জামায়াতে ইসলামীর মুজাহিদ বাহিনী ওরফে জেএমবির তিন জঙ্গিকে প্রিজন ভেন হতে ছিনতাই করে নিয়ে যাওয়ার প্রতিক্রিয়ায় নিজামী এ কথা বলেন।

কাশিমপুর কারাগারে আয়জিত এক সংবাদ সম্মেলনে নিজামী বলেন, কুথাও এক মিনিটের ভরসা নাই। কারাগার হতে বাইরে গেলেই মাইরের আশংকা। কখন যে বৃহত্তর জামায়াতের কেডারবৃন্দ আসিয়া হামলা চালায়, তার কুন ঠিক নাই। আজ জঙ্গি ছিনতাই করতে গিয়া তাহারা পুলিশ কতল করছে, কাল যে প্রিজন ভেন হতে আমারে ছিনতাই করতে গিয়া আমারেই কতল করিয়া দিবে না, তার কি নিশ্চয়তা?

নিজামী বলেন, আমার নামে এখনও অনেকগুলি মামলা ঝুলে। মাঝে মাঝেই আমায় প্রিজন ভেনে করিয়া আদালতে যাইতে হয়। মাঝ রাস্তায় আমি জামায়াতের কেডারদের হাতে ছিনতাই হইতে গিয়া এই অল্প বয়সে বোমা গুলিতে এন্তেকাল করতে চাই না।

আবেগঘন কণ্ঠে নিজামী বলেন, বৃহত্তর জামায়াতে অনেক খানকির পুলাই এখন আমীর হওয়ার জন্য লালায়িত। তারা যদি কেডার পাঠাইয়া আমায় ছিনতাইয়ের নামে খতম করিয়া দেয়?

প্রিজন ভেনে উঠার বেপারে আপত্তি জানিয়ে নিজামী বলেন, প্রিজন ভেনে কুন মানবাধিকার নাই। আমায় আদালতে নিয়া যাইতে হইলে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত টেংক পাঠাইতে হবে।

জামায়াতের কেডারদের ছিনতাইয়ের মান নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে নিজামী বলেন, তারা ছিনতাই করিয়া আটক মুজাহিদগনকে হজম করিতে পারতেছে না। শুনলাম রাকিব নামে একটি জঙ্গি দাড়ি কামাইয়া সদর রাস্তায় পয়দল যাইতেছিল, পুলিশ আসিয়া তাহাকে পুনরায় এরেষ্ট করিয়াছে। আমায় যদি ভবিষ্যতে কেউ ছিনতাই কর, খবরদার দাড়ি কামাইতে বলিও না। লুতফুজ্জামান বাবরের দেখান কায়দায় ইস্পাইক দিব বলিয়া এই সাধের দাড়ি আমি চারটি বতসর ভিজায়ে রেখেছি দুই নয়ানের জলে।

February 8, 2014

হাস্যকর সব কথাবাত্রা: তুষার

নিজস্ব মতিবেদক

সম্প্রতি ড্রন নিয়ে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে গবেষনাকে হাস্যকর বলে উড়িয়ে দিয়েছেন প্রবাদ প্রতিম বিতার্কিক, উপমহাদেশের প্রখ্যেত চিকিতসক ও পুর্ন কালীন কাপড় বেবসায়ী আল্লামা আবদুন নুর তুষার।

মতিকণ্ঠের সংগে এক অন্তরংগ আলাপচারিতায় ড্রন গবেষনাকে ‘ফালতু’ ও ‘হাস্যকর’ বলে উড়িয়ে দেন বিতর্ক রাজ তুষার।

তুষার বলেন, বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় গুলু দেখায় মুরগী কিন্তু খাওয়ায় ডাইল। তারা কয়দিন খুব আওয়াজ দিল, ড্রন বানাব ড্রন বানাব। তারপর তারা আমরারে একটি খেলনা এয়ারুপ্লেন দেখাইল। বুকা পাবলিক সেই খেলনা এয়ারুপ্লেনকে ড্রন ভাবিয়া খালি হাততালি দেয়। অতছ এই রকম এয়ারুপ্লেন আমি সিংগাপুরের মস্তফা মার্কেট হতে খরিদ করিয়া আনছি। প্রতি জুম্মাবার বাদ জুম্মা যখন আমার কাপড়ের দুকান বন্দ থাকে, তখন আমি ছাদে উঠিয়া সেই এয়ারুপ্লেন উড়াই।

আবেগঘন কণ্ঠে তুষার বলেন, শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেসিবাদী নাস্তিক মুহম্মদ জাফর ইকবাল জনগনকে ধুকা দিয়া বুকা বানাইতেছে। তারা যে ড্রন বানাইয়াছে সেটি ড্রন নয়। কারন সেই ড্রন দিয়া এখন পর্যন্ত একটিও গুলি ছুটেনি, একটিও বুমা ফুটেনি। ড্রন বানাইলে জাফর ইকবালকে সবার আগে সেই ড্রন দিয়া অন্তত একটি বুমা ও দশটি গুলি মারিয়া দেখাইতে হবে।

বেটারী চালিত ড্রনের পরিবর্তে বেটারী চালিত ধন নিয়ে গবেষনার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি আহোভান জানিয়ে বিতর্ক রাজ বলেন, এমন গবেষনা করেন যাতে সমাজের দশটি গেনীগুনী বেক্তি, দুই চারজন বিতর্ক রাজ উপকৃত হন। এইসব ড্রনফন সিংগাপুরের মস্তফা মার্কেটে সস্তায় পাওয়া যায়। কিন্তু মস্তফা মার্কেটে বেটারী চালিত ধনের দাম আকাশচুম্বী। হাজার মুলামুলি করিয়াও দাম কমাইতে পারি নাই। ইসলামী বেংকের অনুষ্ঠানে উপস্থাপনা করে যে টেকা পাই তা দিয়া সিংগাপুর হতে বেটারী চালিত ধন খরিদ করা সম্ভব নহে।