নিজস্ব মতিবেদক
উদ্ভোদনী অনুষ্ঠান ছাড়া এশিয়া কাপ টুর্নামেন্ট শুরু হওয়ার পরও বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার ভাঁড়প্রাপ্ত নায়েবে আমীর ও জাতীয়তাবাদী শক্তির ‘কমপ্লান বয়’ মির্জা বাড়ির গৌরব মির্জা ফখরুল ইসলাম আগুনগীর বলেছেন, পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহের দিনে জাকজমক ও আড়ম্বর পুর্ন অনুষ্ঠান করে বাকশালী ফেসিবাদী সরকার শোকাবহ ওই ঘটনার প্রতি অশ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেছে।
আজ সন্ধায় আয়জিত এক সংবাদ সম্মেলনে গায়েবী এ অনুষ্ঠানের প্রতিবাদ করেন ফখা ইবনে চখা।
সংবাদ সম্মেলনে ফখা বলেন, আজ পিলখানায় বিডিআর বিদ্রহ দিবস। অতছ আজ সরকার এশিয়া কাপ উদ্ভোদনী অনুষ্ঠান করতেছে। অতছ এই শোকের দিনে তাহাদের উচিত ছিল সারা দিন মিলাদ মাহফিলের আয়জন করা।
এ ধরনের কোন অনুষ্ঠান হয়নি, এ কথা জানানর পর মির্জা ফখরুল রাগ করে সাংবাদিকদের বলেন, আমনেরা আমাত্তে বেশি বুজেন? ফতুল্লা ষ্টেডিয়ামে রাত্র কালে কৃকেট মেচ হইতেছে। আলকসজ্জা ছাড়া রাত্র কালে কৃকেট খেলা যায়? ষ্টেডিয়ামে কুটি কুটি ওয়াটের বাত্তি জ্বলতেছে, আমার প্রিয় দল পাকিস্তান সেই আলকে খেলাধুলা করতেছে, আর আপনারা বলেন কুন আলকসজ্জা হয় নাই? সরকার কেন এই শোকের দিনে ঐ আলক জ্বালাইল?
২৫ ফেব্রুয়ারী বৃহত্তর জামায়াতের বিএনপি শাখার মহিলা আমীর ও জাতীয়তাবাদী শক্তির মালিক বেগম খালেদা জিয়া সারাদিন জাকজমক ও আড়ম্বর হতে বিরত থাকেন বলে উপস্থিত সাংবাদিকদের জানান ফখরুল।
আবেগঘন কণ্ঠে আগুনগীর বলেন, এই দিনে মাদারে গনতন্ত্র দুপুর বেলা ঘুম ভাংগার পর নিরামিশ দিয়া নাস্তা করেন। তারপর সারা দিন নামাজ ও জিকির আজকারে মগ্ন থাকেন। কুন প্রকার জাকজমক, আড়ম্বর তিনি করেন না। কারন এই দিন একটি শোকাবহ দিন।
হাসতে হাসতে মির্জা ফখরুল বলেন, জাকজমক আড়ম্বর আলকসজ্জার জন্য মেডাম ১৫ আগষ্টকে বাছিয়া লইছেন। ঐ দিন কুন শোক ফোক নাই। ঐ দিন মেডাম আলকসজ্জা করেন, সাজুগুজু করেন, কেক কাটেন, সকলের সংগে বসিয়া দুটু ভাল মন্দ খানা পিনা করেন। ঐ দিন শুদু আনন্দ আর আনন্দ।
ভবিষ্যতে এশিয়া কাপ, আফৃকা কাপ, ইউরুপ কাপ সহ সকল প্রকার কাপ ১৫ আগষ্টে উদ্ভোদনের দাবী জানিয়ে ফখা ইবনে চখা বলেন, ১৫ আগষ্টে শুদু মজা হবে।