Archive for ‘আন্তর্জাতিক’

July 25, 2016

সরকার বিএনপি শাখাকে যৌন হয়রানী করছে: ফখা

নিজস্ব মতিবেদক

সম্প্রতি হাইকুটের রায়ে টাকা পাচারের মামলায় বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার আওলাদে আমীর, জাতীয়তাবাদী শক্তির ভবিষ্যত মালিক ও বর্তমান আমীর এট লার্জ ও শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের যোগ্য উত্তরসুরী পলাতক চিকিতসাধীন তরুন নেতৃত্ব মিষ্টার ফিপটিন পারসেন্ট বড় গনতন্ত্র বড় গুন্ডে লাদেন-এ-লনডন তারেক জিয়ার সাত বছরের জেল ও বিশ কুটি টেকা জরিমানা হওয়ার প্রতিবাদে জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে বৃহত্তর জামায়াতের বিএনপি শাখার ঢাকা মহানগর পাতিশাখা আয়জিত এক এত্রাজ মহাফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপি শাখার ভাঁড়প্রাপ্ত নায়েবে আমীর, জাতীয়তাবাদী শক্তির ‘কমপ্লান বয়’, লনডনে পলাতক চিকিতসাধীন আওলাদে আমীর বড় গুণ্ডে কতৃক ‘হাইড এন্ড সিক’ গালিতে ভুষিত ও ঈদুল কতলের টেলেন্ট হান্ট প্রতিযোগীতায় ‘ফ্লেয়ার এন্ড লাবলি’ খেতাবে সমাদৃত মির্জা বাড়ির বড় গৌরব আল্লামা মির্জা ফখরুল ইসলাম আগুনগীর ওরফে ফখা ইবনে চখা বলেছেন, সরকার বিএনপি শাখারে যৌন হয়রানী করা শুরু করছে।

বক্তব্যের মঞ্চে উঠে আগুন ঝরা বক্তিতায় আগুনগীর বলেন, হাইকুটের এই রায় প্রমান করে, সরকার বিএনপির বুকে হাত দিছে। ইতিপুর্বে তারা বেংককে পলাতক ছুট গনতন্ত্র আল্লামা আরাফাত কোকোরেও সাত বতসরের জেল আর উনিশ কুটি টেকা জরিমানা করছিল। সেই রায়ের হয়রানীতে আমরার ছটে মালিক তিলে তিলে কাহিল হয়ে একদিন ইনতেকাল ফরমাইতে বাধ্য হন। আমি তখন বলছিলাম, ফেসিবাদী বাকশাল সরকার বিএনপির বাম বুকে হাত দিল।

হুহু করে কেদে উঠে কমপ্লান বয় বলেন, ছুট গনতন্ত্র বেংককে পলাতক থাকায় তার সাজা লইয়া কুন উচ্চবাচ্চ হয় নাই। ইন ফেক্ট উনি দেশে থাকলেও হইত না। রাজনীতীর ময়দানে উনি আছিলেন দুদভাত। কিন্তু সরকার দুদভাতে হাত দেওনের পরেও আমরা উপযুক্ত পরিমানে মনির পুড়াইতে কামিয়াব হই নাই। আর এতে করিয়া বখাটে বাকশালের সাহস আরও বাড়িয়া গেছে। তার নমুনা আপনারা এখন দেখতেছেন, কেমনে হাইকুট বড়ে মালিকরেও সাত বতসরের জেল আর বিশ কুটি টেকা জরিমানা করিয়া দিল। আমি এখন বলতেছি, ফেসিবাদী বাকশাল সরকার এখন বিএনপির ডান বুকেও বুংগী বাজাইয়া দিল।


ফুটন্ত ফখরুল

অশ্রু মুছে পুনরায় আগুন ঝরা বক্তব্যে ফ্লেয়ার এন্ড লাবলি বলেন, হাইকুটের এই রায়ে প্রমান হইছে, সরকারের চোখে বিএনপির দুই বুকের মধ্যে পার্থক্য মাত্র এক কুটি টেকার। অতছ আমরা জানি, বিএনপি শাখার দুই বুক কখনই সমান নহে। বাম বুক আরাফাত কোকো রাজনীতীর ময়দানে কেইরা নাইটলি, আর ডান বুক তারেক জিয়া কিম কারদাশিয়ান। কিন্তু কথা সেটা নহে। কথা হচ্ছে সরকার বিএনপির বুকে হাত দিয়া দিছে। অতছ আমরা কি করতেছি? হাম লগ ত চীনা বাদাম চাবা রাহা হু। ১৯৫২ সালেও হাম লগ চীনা বাদাম চাবা করতা থা, ১৯৭১ সালে ভি। এখন পযন্ত আমরা চীনা বাদাম চাবাকে চলতা হু। এইভাবে চলবে না ভাইলগ। বুকের রক্ত দিয়া অধিকার আদায় করতে হবে।

এ সময় মিলনায়তনে গুঞ্জন উঠলে হাইড এন্ড সিক নিজেকে সংশোধন করে বলেন, এই বুক বিএনপির বুক নহে, নিজের বুক। রক্ত দিলে নিজের বুকের রক্তই দিতে হবে, বিএনপির বুক ওরফে বড় গনতন্ত্রের রক্ত আপাতত এভিলেবিল নহে। এই বিষয়ে সংশয়ের কুন অবকাশই নাহি মিলেংগে।

সামনে কঠিন দিনের প্রতি ইংগিত করে ফখা ইবনে চখা বলেন, ডান বুক বাম বুক দুই বুকেই সরকার হাত দিয়া দিল। সামনে মহিলা আমীরের ইয়াতীমের টেকা মারার কেসেও রায় হবে, মনির পুড়ানির মামলায় আমরা যারা নায়েবরা আছি তাদেরও রায় হবে। সরকার বিএনপির অবশিস্ট বুকগুলুরেও হাতাফাই করিবে। যে করিয়াই হউক উহা ঠেকাইতে হবে। তা না হলে এনি বুলু টুকু ফালু প্রভৃতি নাবালকদের হাতে বিএনপি শাখার মালিকানা চলে যাবে।

বিএনপির বুকের সংখ্যা দুই এর অধিক কেন, মিলনায়তনে এ প্রশ্ন গুঞ্জন আকারে ছড়িয়ে পড়লে রাগারাগি করে আগুনগীর বলেন, ফেক্ট দিয়া আমার সুন্দর থিউরিটারে বরবাদ করতে চাও কেনে? চুপ করিয়া সীটে বসিয়া যা বলি শুন।

অবিলম্বে এ যৌন হয়রানীর বিরুদ্ধে তিব্র আন্দলন গড়ে তুলার আহোভান জানিয়ে ফখা বলেন, সরকার যা করছে, কুন ইসলামী কানটৃতে তাহা করলে সরকাররে মাজা পযন্ত মাটিতে গাড়িয়া পাত্থর মারা হইত। কিংবা সরকাররে একশত দররা মারা হইত। দিনকাল যা পড়ছে, তাতে সরকাররে কিসাস করলেও কেহ আপত্তি করত না। কিন্তু আমরার দেশে সালা নাছারাদিগের প্রবর্তিত গনতন্ত্র চলে, তাই উহার আলকে আমার ফয়সালা একটিই।

আবেগঘন কণ্ঠে ফখা ইবনে চখা বলেন, সরকারকে বিএনপি শাখার সংগে বিবাহ দিয়া দিতে হবে।

July 24, 2016

আয় খোকা আয়: জঙ্গী সঙ্গীত

খোকা:
কাটে না সময় যখন আর কিছুতে
NSU-র লেকচারে মন বসে না
হাদিস-কোরানে আমি ঢোকাই মাথা
মনে হয় আইসিস ডাকছে আমায়
আয় খোকা আয়
আয় খোকা আয়

আইসিস:
আয় রে আমার সাথে ফান করে যা
নতুন নতুন হুর নে বেছে নে
কিছুই যখন ভালো লাগবে না তোর
সেক্স-জিহাদিকে তুই লাগাবি রে
আয় খোকা আয়
আয় খোকা আয়

খোকা:
জিহাদ যখন মনে আগুন ধরায়
দুনিয়ার মজা সব জুড়িয়ে যায়
কুফরি কিতাবগুলো ছুঁড়ে ফেলি
মনে হয় আইসিস ডাকছে আমায়
আয় খোকা আয়
আয় খোকা আয়

আইসিস:
আয়রে আমার সাথে আয় এখনি
পরিচিত নিজ ঘর শহর ছেড়ে
যদি না পারিস দেশ ছাড়তে তুই
দেশে থেকে হবি তুই জিহাদি রে
আয় খোকা আয়
আয় খোকা আয়

খোকা:
যখনই সাজি আমি খাস লেবাসে
সুন্নতী দাড়ি মোর নূরানি বাড়ায়
জিহাদের দাওয়া আসে আকাশ থেকে
মনে হয় আইসিস ডাকছে আমায়
আয় খোকা আয়
আয় খোকা আয়

আইসিস:
আয় রে আমার কাছে আয় এখনি
জিহাদের রাহে আমি নিবো তোকে
দেখি কেমন দাড়ি রেখেছিস তুই
কেমন সুরমা দিলি কালো চোখে
আয় খোকা আয়
আয় খোকা আয়

খোকা:
ছেলেখেলার দিন ফেলে এসে
যখন জঙ্গী হতে কাজ করে যাই
তখনই মাথামোটা আবাল বেকুব
পুলিশের পিছুডাক শুনতে যে পাই
আয় খোকা আয়
আয় খোকা আয়

পুলিশ:
আয় রে খোকা, ফিরে আয় এখনি
সরকারী পুলিশী প্রটেকশনেই,
আরো পাবি দশ লাখ – ইনাম স্বরূপ
আখিরাতে হুর – সে তো পাবি এমনেই
আয় খোকা আয়
আয় খোকা আয়

July 18, 2016

জন্মেই দেখি ক্ষুব্ধ স্বদেশ ভুমি: ফখা

নিজস্ব মতিবেদক

সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে গভীর হতাশা বেক্ত করে বিএনপি শাখার ভাঁড়মুক্ত নায়েবে আমীর, জাতীয়তাবাদী শক্তির ‘কমপ্লান বয়’, লনডনে পলাতক চিকিতসাধীন আওলাদে আমীর বড় গুণ্ডে কতৃক ‘হাইড এন্ড সিক’ গালিতে ভুষিত ও ঈদুল কতলের টেলেন্ট হান্ট প্রতিযোগীতায় ‘ফ্লেয়ার এন্ড লাবলি’ খেতাবে সমাদৃত মির্জা বাড়ির বড় গৌরব আল্লামা মির্জা ফখরুল ইসলাম আগুনগীর ওরফে ফখা ইবনে চখা বলেছেন, আর ভাল লাগে না।

আজ লনডনে আরাম দায়ক বিলাস বহুল এক হোটেল কক্ষে আয়জিত এক সংবাদ সম্মেলনে রাগারাগি করে আগুনগীর বলেন, এতদিন আছিলুম ভাঁড়প্রাপ্ত নায়েবে আমীর। এখন ভাঁড়মুক্ত হইয়া আমার পুনজন্ম হইল। কিন্তু জন্মেই দেখি ক্ষুব্ধ স্বদেশ ভুমি।

কারও নাম প্রকাশ না করে ইংগিতে ফখা ইবনে চখা বলেন, গত মাসে অষ্টেলিয়ায় কন্যার কাছে বেড়াইতে যাব বলিয়া ছুটকেছ গুছাইতেছিলুম, এমন সময় আতকা লনডন হতে একটি মিসকল আসিল। আমি পাল্টা কল দিয়া সালাম দিয়া বললাম, ছার কাইফা হালুকা? বিবিসাবের শইলডা ভালা? জবাবে প্রভাবশালী এক বেক্তি আমায় বলল, হাইড এন্ড সিক মির্জাফখ সাহেব, মারহাবা। আপনি ভাঁড়মুক্ত নায়েবে আমীর হইছেন, এই উছিলায় আপনারে খাওয়াইতে চাই। জুলাই মাসের এক তারিখে আপনি তারাবীর নামাজের পর গুলশানের হলি আটিজান বেকারীতে গিয়া ইচ্ছামত খাদ্য ভক্ষন করেন, বিল যা উঠে আমি বাকী ফালাব। পিজ্জা পাস্তা পেটিস সব আমার তরফ হইতে। আপনি শুদু যাইবেন আর খাইবেন। তবে এই অফার সিমিত সময়ের জন্য।


জাতীয়তাবাদী শক্তির ‘কমপ্লান বয়’

হুহু করে কেদে উঠে আগুনগীর বলেন, তখনই মনে খটকা লাগায় আমি আর এই অফার কামে না লাগাইয়া চলিয়া গেলুম অষ্টেলিয়া আমার কন্যার বাড়ি। দুসরা জুলাই দুপুর বেলা রোজা পেটে শুইয়া শুইয়া মকসেদুল মুমেনিনের মলাট লাগাইয়া মাসুদ রানার ‘মুল্য এক কুটি টেকা মাত্র’ বইখানি পড়তেছিলুম, আতকা আমার কন্যা মির্জা তানিয়া ও পুত্র মির্জা সুমন আসিয়া আনন্দে চিক্কুর দিয়া বলল, আব্বা আব্বা ঢাকার রাস্তায় টেংক নামছে।

অশ্রু মুছে ফ্লেয়ার এন্ড লাবলি বলেন, আনন্দে আমি তখন নাচতে নাচতে রবী ঠাকুরের গানে অষ্টেলিয়ার ফ্লেবার দিয়া গান ধরিলাম, হৃদয় আমার নাচে রে আজিকে কেংগারুর মত নাচে রে। ঢাকার রাস্তায় টেংক নামা মানে শেখের বেটীর দফারফা। অর্থাত আবার আমরা গদিতে। আর এইবার যেহেতু ভাঁড়মুক্ত নায়েবে আমীর পদে প্রমুশন পাইয়াইলাইছি, স্বাস্থ্য বানিজ্য যোগাযোগ ইত্যাদি বড়লুকি মন্ত্রনালয় আমার পাওনা। নাচতে নাচতে বাবুর মারে ডাক দিয়া বললাম, ও গ মকসেদুল মুমেনিনটা দিয়া যাও, নফল নামাজের তরিকাটি দেখি। আর ইফতারের নাস্তায় কেংগারুর দপেয়াজা আর এমু পাখীর কোরমা রান্ধ। আজ ফির জিনে কি তামান্না হায়। জামাতা মির্জা ফরমানরে হাতে একশ ডলার দিয়া বললাম, যাও বাবাজী বাজার সদাই করিয়া আন।

আবেগঘন কণ্ঠে আগুনগীর বলেন, কিন্তু আমার সাজান বাগান শুকাইয়া গেল, যখন দেখলাম, টেংক শেখের বেটীর কুন ক্ষয়ক্ষতি না করিয়া গুলশানের হলি আটিজানে গুতাগুতি করিতেছে। তারপর টিভি রেডিউ ফেসবুক অনলাইন রিবিশন দিয়া জানতে পারলাম, হলি আটিজানে বাদ তারাবী জংগী হামলা হইছে। আমার গদির স্বপন খানখান ত হইলই, বাজার হইতে জামাতা ঘোচুটি কেংগারুর বদলে ওয়ালাবী আর এমু পাখীর বদলে গলাছিলা মুরগী আনিয়া হাজির হইল। ঢাকার খবর শুনিয়া জামাতা সালা আমার সংগে বাজার লইয়া উলটা রাগারাগি করিয়া বলল, সংসদের বাইরে বসিয়া রাজনীতী করলে ওয়ালাবী আর গলাছিলা মুরগী হইতে বেশী কিছু আশা করিয়েন না। কেংগারু খাইতে চান ত আগে মন্ত্রী হইয়া দেখান। আর এই সব রবী ঠাকুরের হিন্দুয়ানী গান হামারা মকান মে নাহি চলেগি। আনন্দে গান গাইতে হইলে নুসরাত ফতে আলীর কাওয়ালী গান।

কোন নাম প্রকাশ না করে ফখা বলেন, বহু আন্দুলন সংগ্রামের পর ভাঁড়মুক্ত নায়েবে আমীর হইলাম। কিন্তু প্রভাবশালীরা এমন আচরন করলে কেমনে চলিব?

হুহু করে কেদে উঠে আগুনগীর বলেন, আমার পাস্তাও গেল নাস্তাও গেল।

July 9, 2016

ওস্তাদের নির্দেশে আইএসরে গালি দেই: জোকাই লামা

সৌদি মতিবেদক আল বাংগালী

বাংলাদেশে গুলশানের কুটনৈতিক পাড়ায় অবস্থিত হলি আটিজান বেকারী ও শোলাকিয়ার ঈদগাহ ময়দানের নিকটে জংগী হামলার ঘটনায় আইএসের প্রতি নিন্দা জ্ঞাপন করে উপমহাদেশের প্রখ্যেত ইসলাম বেবসায়ী ও পিশ টিভির আমীর জোকাই লামা বলেছেন, অতীতে আমি যেসব জংগীপনার আহোভান জানাইছি, বর্তমানে তা সকলই ভুলিয়া যাইতে হবে। অতীতের যাকির নায়েকের পাপের জন্য বর্তমানের জোকাই লামাকে কুন প্রকারে হয়রানি করা চলিবেক না।

পবিত্র মক্কা নগরীতে অবস্থিত এক আরাম দায়ক বিলাস বহুল হোটেল কক্ষে বসে মতিকণ্ঠকে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে আবেগঘন কণ্ঠে জোকাই লামা বলেন, অতীতে যে আছিল নিজাম ডাকাত, বাটে পড়িয়া সে বেক্তি নিজামুদ্দি আউলিয়া হইয়াছিল। অতীতে যে আছিল শুয়াপুকা গোরখোদক ফালু, গুটি কাটিয়া সে বেক্তি প্রজাপতি মোসাদ্দেক আলী রুপে বাইর হইয়াছিল। আমিও আছিলাম যাকির, হইলাম জোকাই। এরুপ ঘটনা হরহামেশা ঘটিতেছে। নিজামুদ্দি আউলিয়ারে কুন শালার পুতে ডাকাতির দায়ে ফাসি দিতে চায় কুনদিন? তাহলে অতীতের জংগীপনায় তাল দিবার পাপে আমায় কয়েদ খাটাইতে চাও কেনে?


গ্রীষ্মকাল

সাক্ষাতকারের এক পর্যায়ে অতীতের বেশ কিছু সিডি-ডিভিডি প্রদর্শন করে জোকাই লামাকে জংগীবাদে তাঁর উসকানির নমুনা দেখান হলে তিনি হাসতে হাসতে বলেন, ইশশ ছুটকালে কত্ত খবিশ আছিলুম। এখন আমি শান্তির পথে আছি। হে তরুন এস শান্তির কাফেলায়। নিজে শান্তিতে থাক আমারেও শান্তিতে ডলার কামাইতে দেও।

কিন্তু মতিবেদকের চাপাচাপিতে এক পর্যায়ে জোকাই লামা দোষ স্বীকার করে নিজের আচরনের বেখ্যা দিয়ে বলেন, ওস্তাদের নির্দেশে আইএসরে গালি দিতেছি। দিনকাল একটু খারাপ যাইতেছে। হাওয়া বদলাইলেই সেলিম ওসমানের নিকট হইতে তেল হাওলাত আনিয়া আইএসের পুটুতে পুনরায় মাখাইব।

ওস্তাদের পরিচয় জানতে চাইলে রহস্যময় হেসে জোকাই লামা বলেন, বুঝেনই ত।

হাসতে হাসতে জোকাই লামা বলেন, বাংলাদেশে টিভির অনুষ্ঠানের মান এত খারাপ যে পুলাপান বিনুদনের জন্য পিশ টিভি দেখে। কুটি কুটি লুকের মধ্যে দুই চারশত বুকাচুদা যে সত্যই আমার কথায় পটিয়া জংগী হইয়া যাইবে, আগে বুঝি নাই। বুঝলে সানি লিওনিকে অপহরন করিয়া আমার কার্যালয়ে জমা দেওয়ার আহোভান জানাইতাম।

ভারতের রাজ্য মহারাষ্ট্রের পুলিশকে নিজের কার্যালয়ে হাত লাগাতে মানা করে হুশিয়ারী জানিয়ে জোকাই লামা বলেন, আমার কার্যালয়ে মিয়া খলিফার কুন ডিভিডি পাওয়া গেলে উহার জন্য আমায় দায়ী করা যাইবেক না।