Archive for March, 2014

March 29, 2014

‘সোনার বাংলা’র জবাবে ‘নান্টু ঘটক’ দিয়ে গনেশ বুকে নাম তুলার হুমকি খালেদার

নিজস্ব মতিবেদক

বাকশালের মহিলা আমীর ও প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী ভাষা কন্যা গনতন্ত্রের মানস কন্যা ড. শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জাতীয় সংগীত ‘আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি’ পরিবেশন করে গনেশ রেকড বুকে নাম তুলার জবাবে দ্বিগুন মানুষের অংশ গ্রহনে ‘নান্টু ঘটকের কথা শুইনা’ পরিবেশন করার হুমকি দিয়ে বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার মহিলা আমীর ও জাতীয়তাবাদী শক্তির মালিক আপোষহীন দেশনেত্রী মাদারে গনতন্ত্র বেগম খালেদা জিয়া জেএসসি বলেছেন, শেখের বেটীর গনেশ রেকড ভেংগে দাও গুড়িয়ে দাও।

আজ শনিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে বৃহত্তর জামায়াতের প্রেস শাখা আয়জিত এক অনুষ্ঠানে এ হুমকি দেন মাদারে গনতন্ত্র।

বেগম জিয়া বলেন, গত বতসর আমি মার্কিন যুক্তরাস্ট্রের প্রথম মুসলমান রাস্ট্রপতি বারাক হোসেন ওবামার নিকট একটি পত্র লিখিয়া আহোভান করেছিলাম, যে বাংলাদেশের উপর অর্থনৈতিক অবরোধ আরোপ করুন। সপ্তম নৌবহর পাঠাইয়া শেখের বেটীকে শায়েস্তা করুন। কিন্তু ওবামা একটি অভিশাপ। আমার কুন কথাই সে রাখল না। এই বতসর আমি চিঠি লিখব গনেশ রেকড বুকের আমীর ওমরাহদিগের নিকট। শেখের বেটীর নাম গনেশ বুক হতে কাটিয়া দিতে হবে। যদি ওবামা ঘোচুটির নেয় গনেশ রেকডের আমীরও আমার আহোভানে সাড়া না দেয়, তাহলে শেখের বেটীর যতগুলি সাংগপাংগ সোনার বাংলা গাইছে, তার ডাবুল সাংগপাংগ লইয়া আমি ‘নান্টু ঘটক’ গাব। শেখের বেটীর রেকড ভাংগিয়া চাইর টুকরা করব।


শেখের বেটীর গনেশ রেকড ভেংগে দাও গুড়িয়ে দাও

আবেগঘন কণ্ঠে মাদারে গনতন্ত্র বলেন, এত গুলি বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাষ্টারকে টেকাটুকা পদ পদবী দিয়া পালতেছি, কিন্তু কুন ঘোচুই আমি গদিতে থাকতে আমায় গনেশ রেকডের বুদ্ধি দিল না।

সাংবাদিকদের উদ্দেশে ইতিহাস উন্নয়নে আওলাদে আমীর বড় গনতন্ত্র তারেক জিয়াকে সহায়তা করার হুকুম দিয়ে খালেদা বলেন, সে শুধু আমার পুলাই নহে, একটি আগুনের গুলাও বটে। এক সপ্তা হইল সে ইতিহাস উন্নয়নে হাত লাগাইছে। তুমরা তার হাতকে শক্তিশালী কর। শুধু কারওয়ানবাজারের সর্দার মতিচুর আর মাহমুদুরের উপর ভরসা করিয়া বসিয়া থাকলে চইলত ন।

March 28, 2014

এইবার ইতিহাসের উন্নয়ন করব: তারেক

নিজস্ব মতিবেদক

একাত্তরের রেম্ব জেনারেল জিয়াউর রহমানকে দেশের প্রথম এভারেষ্ট জয়ী ঘোষনা করার পর সামনে ইতিহাসের আরও উন্নয়ন করার অংগীকার বেক্ত করে বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার আওলাদে আমীর, জাতীয়তাবাদী শক্তির ভবিষ্যত মালিক ও শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের যোগ্য উত্তরসুরী পলাতক চিকিতসাধীন তরুন নেতৃত্ব মিষ্টার ফিপটিন পারসেন্ট বড় গনতন্ত্র তারেক জিয়া বলেছেন, এর আগে অর্থনীতীর উন্নয়ন করেছি। এইবার উন্নয়ন করব ইতিহাসকে।

বৃহস্পতিবার রাত্রে লনডনের এক হটেলের আরাম দায়ক বিলাস বহুল সভা কক্ষে এক অনুষ্ঠানে এ অংগীকার বেক্ত করেন আওলাদে আমীর।

বড় গনতন্ত্র বলেন, পাচ বছর ক্ষমতায় ছিলাম, অর্থনীতীকে রোজ উন্নয়ন করতাম। এখন ক্ষমতায় নাই, তাই উন্নয়ন করব ইতিহাসকে। কেমবৃজ বিশ্ববিদ্যালয়ের কতিপয় ছাত্র মাষ্টারের সংগে আমার খাতির হইছে। ইহাদের মান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাষ্টারগুলি অপেক্ষা ভাল। বুড়ু হাবড়া এমাজুদ্দি ইয়াজুদ্দি ইউছুপ হাইদার তালুকদার মনিরুজ্জামান কেমবৃজের মাষ্টারগুলির তুলনায় টুকাই শিশুর নেয় আবুধা। এই কেমবৃজের মাষ্টারবৃন্দই আমায় বুদ্ধি দিয়াছে, যে ছার, এইবার ইতিহাসকে উন্নয়ন করে দেন।

আবেগঘন কণ্ঠে মিষ্টার ফিপটিন পারসেন্ট বলেন, আমাদের ইতিহাস গ্রামের গরীব কুটুম্বের নেয়। উহারে একটু খাতির করলেই সে ঘাড়ে উঠিয়া বসে। তাই ইতিহাসকে রাখতে হবে দৌড়ের উপর। আজ একাত্তরের রেম্ব জেনারেল জিয়াকে দেশের প্রথম এভারেষ্টজয়ী বানাইছি, কাল মাদারে গনতন্ত্রকে দেশের প্রথম ক্লাস এইটে টেলেন্টপুলে বৃত্তি প্রাপ্ত নারী বানাইয়া দিব। চারশত ছুটকেছ ভর্তি টেকা আমার হাতে, কেমবৃজ অক্সফড আমার ঠেং চাটিয়া অস্থির। ইতিহাসকে সামনে পিছনে দুই দিক দিয়াই উন্নয়ন করব।


বড় গুন্ডে

ভারতীয় চলচ্চিত্র গুন্ডে বাংলাদেশের ইতিহাসকে বিকৃত করার পর দেশ জুড়ে প্রতিবাদের ঝড়ের দিকে ইংগিত করে তারেক জিয়া বলেন, ভুদাই পাবলিক সামান্য গুন্ডে নিয়া হাউকাউ করে। কিন্তু এই যে আমি বড় গুন্ডে ইতিহাসকে দিনে দুপুরে খাড়ার উপর উন্নয়ন করে দিলাম, সব সালা ঘোচু চুপ। কুন সালা অভিশাপ কিছু কয় না। কুন বক্তিতা বিবৃতী মানব বন্ধন স্মারকলিপি কিছুই নাই। এই জাতির ইতিহাসকে গেংবেং করব না ত কি করব?

হাসতে হাসতে তারেক জিয়া বলেন, এত দিন ইতিহাসের উপর ফটশফ করত কারওয়ানবাজারের সর্দার মতিচুর রহমান আজমী আর বংগ ছুছুন্দর মাহমুদুর রহমান। কিন্তু উহারা কুন কামের নহে, শুদু শুদু কতগুলি টেকা তাদের পিছে নস্ট করলাম। এই বানচুদদের উপর আর ভরসা করা যায় না। তাই ইতিহাসকে ফটশফ করার দায়িত্ব নিজের কাধেই তুলিয়া নিলাম। যারা আমায় ভক্তি কর, আজ হতে আমায় ফটশফী হুজুর বলিয়াই ডাকিও।

March 28, 2014

জেনারেল জিয়াই বর্তমান রাস্ট্রপতি: খালেদা

নিজস্ব মতিবেদক

বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার আওলাদে আমীর, জাতীয়তাবাদী শক্তির ভবিষ্যত মালিক ও শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের যোগ্য উত্তরসুরী পলাতক চিকিতসাধীন তরুন নেতৃত্ব মিষ্টার ফিপটিন পারসেন্ট বড় গনতন্ত্র তারেক জিয়া জেনারেল জিয়াউর রহমানকে দেশের প্রথম এভারেষ্ট বিজয়ী ঘোষনা করার পর বৃহস্পতিবার জেনারেল জিয়াকে দেশের বর্তমান রাষ্ট্রপতি ঘোষনা করেছেন বিএনপি শাখার মহিলা আমীর ও জাতীয়তাবাদী শক্তির মালিক আপোষহীন দেশনেত্রী মাদারে গনতন্ত্র বেগম খালেদা জিয়া জেএসসি।

আজ এক অনুষ্ঠানে খালেদা বলেন, জেনারেল জিয়াই বাংলাদেশের বর্তমান রাস্ট্রপতি।

রাস্ট্রপতি আবদুল হামিদকে রাস্ট্রপতি পদে নাকচ করে দিয়ে মাদারে গনতন্ত্র বলেন, হামিদ সাহেব বড়জোর অস্থায়ী রাস্ট্রপতি হতে পারেন। কিন্তু এ দেশের চিরস্থায়ী রাস্ট্রপতি হলেন একাত্তরের রেম্ব জেনারেল জিয়া। একাত্তর সালে তিনি রেডিও ষ্টেশনের মাইক হাতে পাইয়া নিজেকে রাস্ট্রপতি ঘোষনা করেছিলেন। সেদিন হতেই তিনি এ দেশের একমাত্র ও চিরকাল রাস্ট্রপতি।

হাসতে হাসতে মেডাম বলেন, কত অস্থায়ী রাস্ট্রপতি আইল গেল। কুন লাভ নাই।

চৌধুরী জাফরুল্লা শরাফতকে হুশিয়ার করে দিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, এই জাফরুল্লা শরাফতের হাতে মাইক আছে। খুব ডেনজারাস বস্তু। সে যে কুন সময় নিজেরে রাস্ট্রপতি ঘোষনা দিতে পারে। আর মাইকে একবার নিজেরে রাস্ট্রপতি বললে সেই হয়ে যাবে নতুন চিরস্থায়ী রাস্ট্রপতি। সাবধান জাফরুল্লা। লাইনে আসুন। রাস্ট্রপতির গদি লই চুদুরবুদুর করলে বল চলে যাবে সীমানার বাইরে।

এ বেপারে বর্তমান রাস্ট্রপতি আবদুল হামিদের সংগে যোগাযোগ করা হলে তিনি মন খারাপ করে বলেন, এই সব কথা শুনিয়া আমি মাননীয় স্পীকার হইয়া গেলাম।

March 26, 2014

জেনারেল জিয়াই দেশের প্রথম এভারেষ্ট জয়ী

লনডন মতিনিধি

সকল বিতর্কের অবসান ঘটিয়ে একাত্তরের রেম্ব জেনারেল জিয়াউর রহমানকে দেশের প্রথম এভারেষ্ট জয়ী ঘোষনা করেছেন বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার আওলাদে আমীর, জাতীয়তাবাদী শক্তির ভবিষ্যত মালিক ও শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের যোগ্য উত্তরসুরী পলাতক চিকিতসাধীন তরুন নেতৃত্ব মিষ্টার ফিপটিন পারসেন্ট বড় গনতন্ত্র তারেক জিয়া।

ঐতিহাসিক ২৫ মার্চ লনডনের একটি হটেলে লনডন বিএনপি আয়জিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ ঘোষনা দেন।

তারেক জিয়া বলেন, একাত্তরের রেম্ব জেনারেল জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম এভারেষ্ট জয়ী। এ বেপারে কুন সন্দেহর অবকাশ নাই। ১৯৭১ সালের ১ জানুয়ারী তারিখে তিনি চট্টগ্রাম হতে এভারেষ্ট অভিমুখে যাত্রা করেন। ২৩ মার্চ তারিখে তিনি এভারেষ্ট জয় করে কাটমুন্ডু ফিরে আসেন। ২৫ মার্চ অপারেশন সার্চলাইট চলা কালীন সময়ে তিনি কাটমুন্ডু হতে জাহাজে করিয়া চট্টগ্রামে ফিরত আসেন এবং কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র হতে বাংলাদেশকে স্বাধীন ঘোষনা করেন। ঐ ঘোষনায় তিনি বলেন, আর জে জিয়া ফিচারিং বংগবন্ধু, আজ আমাদের ছুটি ও ভাই আজ আমাদের ছুটি।

আবেগঘন কণ্ঠে বড় গনতন্ত্র বলেন, এভারেষ্ট জয় করতে নেপালে যাওয়ার কারনেই তিনি বাংলাদেশকে আরও আগে স্বাধীন ঘোষনা করতে পারেন নাই। তখন যদি তিনি দেশে থাকতেন, তাহলে তিনি জানুয়ারী মাসেই বাংলাদেশকে স্বাধীন ঘোষনা করিয়া ফেলতেন। এভারেষ্টের কারনে আমরা ৩ মাস পিছাইয়া গেলাম।

১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ এর দৈনিক ইত্তেফাকের কপি প্রদর্শন করে তারেক জিয়া বলেন, ইত্তেফাক পড়লেই বুঝতে পারবেন ঘটনা কি ঘটছিল।

চক্রান্ত কারী মহলকে হুশিয়ার করে দিয়ে মিষ্টার ফিপটিন পারসেন্ট বলেন, আমি লনডনে চিকিতসা করতে আসার পর শুনছি কে এক মোছা ইব্রাহীম নিজেকে প্রথম এভারেস্ট জয়ী দাবী করতেছে। আমি এই মোছাকে হুশিয়ার করে বলে দিতে চাই, এভারেষ্ট লই কুন চুদুর বুদুর ছইলত ন।