নিজস্ব মতিবেদক
ক্ষমতাসীন ফেসিবাদী বাকশালকে অবিলম্বে গদি পরিত্যেগ করে বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর হাতে তুলে দেওয়ার দাবী জানিয়ে বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার মহিলা আমীর ও জাতীয়তাবাদী শক্তির মালিক আপোষহীন দেশনেত্রী মাদারে গনতন্ত্র বেগম খালেদা জিয়া জেএসসি বলেছেন, আংগুল সুজা আছে সুজা রাখতে দেও। আংগুল একবার বেকা করলে কি হয় দেখিও।
বৃহস্পতিবার নীলফামারী জেলায় আয়জিত জনসভা হতে বাকশালের মহিলা আমীর প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী ভাষা কন্যা গনতন্ত্রের মানস কন্যা ড. শেখ হাসিনার উদ্দেশে হুশিয়ারী জারী করে মেডাম আংগুল বেকা করার হুমকি দেন।
জনসভায় মাদারে গনতন্ত্র বলেন, এই বাকশালী সরকার অবৈধ। গত বাকশালী সরকারও অবৈধ আছিল। তাই ত আমি সংসদে পাচ বতসরে মাত্র দশ দিন গেছিলাম। দশকে পাচ দিয়া ভাগ করলে কত হয়? যত হয়, বতসরে তত বার আমায় ঐ অবৈধ বাকশালী শেখের বেটীর কেচর কেচর শুনতে সংসদে যাইতে হইত। সকাল আড়াইটার সময় ঘুম হইতে উঠতে না উঠতেই সংসদের অধিবেশন শুরু হইয়া যাইত। দুঃসহ আছিল সেই জীবন।
আবেগঘন কণ্ঠে মেডাম বলেন, বৃহত্তর জামায়াত ছাড়া যে কুন সরকারই অবৈধ। এত আইন কানুন সংবিধান আমায় দেখাইও না শেখের বেটী। গদির তালগাছ আমার।
মেডামের বিধ্বংসী আংগুল
বাকশালকে মিথ্যাবাদী হিসাবে অভিহিত করে বেগম জিয়া বলেন, ছয় বতসর আগে তারা বলছিল, ১০ টেকা সের চাউল খাওয়াইবে। আমি গত ছয় বতসর ধরিয়া রাজধানীর বিভিন্ন কাচা বাজারে সন্ধাবেলা গিয়া ১০ টেকা সের চাউল খরিদ করার কোশেশ করিয়াছি। কুন সালা ঘোচু চাউল বিক্রেতা আমার কাছে ১০ টেকা সের চাউল বিক্রয় করতে রাজি হয় নাই। এতেই প্রমানিত হয়, বাকশাল শুধু মিথ্যাবাদীই নহে, উহারা আমায় না খাওয়াইয়া মারতে চায়।
অবিলম্বে গদি তেগ করে বৃহত্তর জামায়াতের হাতে গদি সমর্পনের দাবী জানিয়ে মেডাম বলেন, এখনও আংগুল সুজা আছে। একবার আংগুল বেকা করলে কি হয়, জান নাকি?
আংগুল বেকা করলে কি হয়?
শেখের বেটীকে কুংফু পাণ্ডা চলচিত্রটি অবলোকনের পরামর্শ দিয়ে খালেদা জিয়া জেএসসি বলেন, কুংফু পাণ্ডায় নায়ক পো বাকশালী গুণ্ডা তাইলংকে ধরিয়া একবার আংগুল বেকা করিয়া বলছিল, ইস্কাডুশ। তারপর এক বিরাট বিস্ফরন ঘটে। শেখের বেটীকে সাবধান করিয়া বলিয়া দিতে চাই, বেশী বিরক্ত করলে আমিও আংগুল বেকা করিয়া ইস্কাডুশ বলিব।