নিজস্ব মতিবেদক
বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর খানকির পোলাদের ডাকে চলমান আজকের হরতালকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী মখা আলমগীর ও বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার ভাঁড়প্রাপ্ত নায়েবে আমীর মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মধ্যে মুরগা লড়াই বলে অভিহিত করেছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষক বৃন্দ।
উপমহাদেশের বিশিষ্ঠ ইতিহাসবীদ, কলামিষ্ট ও গান্ধীবাদী আন্দোলনের অগ্র সেনানী সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, এ হরতাল মখা আলমগীর ও ফখা আলমগীরের ইগোর লড়াই।
মকসুদ বলেন, মখার ইশারায় ফখাকে কাশিমপুর কারাগারে বন্দী রাখা হয়েছিল একটি মাস। ফখা তাই প্রতিশোধ নিতে এ হরতালে অংশ নিয়েছে।
দেশের বিশিষ্ঠ আওয়ামী পন্থী সাংবাদিক ও মিডিয়া বেক্তিত্ব মোজাম্মেল বাবু বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় চুরির দায়ে মখা আলমগীরকে জেলের ভাত খেতে হয়েছিল। এর পিছনে ফখা আলমগীরের হাত ছিল বলে সন্দেহ করা হয়। তাই প্রতিশোধ নিতে মখা এই হরতালে ফখাকে পিটানর জন্য পুলিশকে নির্দেশ দিয়ে রেখেছে।
এ বেপারে প্রতিক্রিয়া জানতে মখা আলমগীরের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ফখা আলমগীর আলমগীর নামের কলংক। আমি তাকে আজ রাস্তায় পাইলে শিবিরপিটা করব।
ফখা আলমগীরের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি হাসতে হাসতে বলেন, বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর যাবতীয় আন্দোলন সংগ্রাম খাটাখাটনি করে জামায়াত শিবির। বিএনপি শাখা আরামে থাকে, টক শো করে। আজ হরতালে আমি রাস্তায় নামব কুন দুঃখে? আমি রাস্তায় নামলে দুপুরে ভাত খেয়ে শাবানা, জসিম ও অঞ্জু ঘোষ অভিনীত “দুই রংবাজ” চলচিত্র দেখবে কে?
ফখা আলমগীর বলেন, মখা আলমগীর আলমগীর বংশের কলংক। আমি তাকে আলমগীর নামটি পরিবর্তন করার অনুরোধ করছি। অনুরোধ না রাখলে ক্ষমতায় গিয়ে আমি মখাকে ধরে তার নাম পাল্টায় দিব।
এ প্রসংগে বাংলাদেশ আলমগীর সমিতির সভাপতি চিত্রনায়ক আলমগীর বিরক্ত হয়ে বলেন, ফখা আর মখা, দুইটাই বখা।