পাকিস্তান হাইকমিশনের সুরক্ষার দাবী বিএনপি শাখার

নিজস্ব মতিবেদক

পাকিস্তানের নেশনাল এসেম্বলিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল ও আপীল বিভাগের নির্মম বলি, মেধাবী শিক্ষক ও বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর খানকির পোলায়ে নায়েব কসাই কাদেরের ফাসির বদনাম করে গৃহীত প্রস্তাবের প্রতিবাদে আজ পাকিস্তান হাইকমিশনের সামনে গনজাগরন মঞ্চের বিক্ষোভের প্রতিক্রিয়ায় বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার বাতেনী নায়েব আল্লামা সালাহউদ্দিন পাকিস্তান হাইকমিশনের সুরক্ষার দাবী জানিয়েছেন।

পাকিস্তান হাইকমিশনে আত্মগুপনে রত সালাহউদ্দিন এক গুপন ভিডিও বার্তায় এ দাবী করেন।

সালাহউদ্দিন বলেন, পাকিস্তান সারা পৃথীবির বড় বড় লড়াকু সংগ্রামীর আত্মগুপনের স্থান। সারা পৃথীবির সর্বাপেক্ষা বিখ্যেত চুর-পুলিশ খেলয়াড় ওসামা বিন লাদেন এই পাকিস্তানে বতসরের পর বতসর আত্মগুপন করিয়া ছিলেন। তেমনি ভাবে পাকিস্তান হাইকমিশনও দেশে দেশে লড়াকু সংগ্রামীদের ভরসার জায়গা।

সালাহউদ্দিনের হুশিয়ারী

আবেগঘন কণ্ঠে সালাহউদ্দিন বলেন, বিএনপি শাখা বিপদে আপদে পাকিস্তান হাইকমিশনে আশ্রয় লয়। বিডিআর বিদ্রহের সময় আমাদের মহিলা আমীর মাদারে গনতন্ত্র মেডাম খালেদা জিয়া পাকিস্তান হাইকমিশনে বালিশ তুষক লইয়া আশ্রয় লইছিলেন। আজ আমিও এই হাইকমিশনের একটি ঘরে কুনমতে জীবন ধারন করিয়া আছি।

বাকশালের প্রতি কঠর হুশিয়ারী জারি করে সালাহউদ্দিন বলেন, এই পাকিস্তান হাইকমিশন পর হাত মাত লাগানা। পাকিস্তান হাইকমিশন না থাকলে পলাব কুথায় আর গুপনে ভিডিও রেকড করব কুথায়?

ইমরান খান নিয়াজীর প্রসংশা করে সালাহউদ্দিন বলেন, উনাকে দেখলে বুঝা যায় সুঠাম দেহী বলিষ্ট পুরুষ জেনারেল আসিফ নেওয়াজ জানজুয়া কি সোন্দর্য আছিল।

আরে ধুত্তেরি শাহাদতের তামান্না: মুজাহিদ, কামারুজ্জামান

নিজস্ব মতিবেদক

আলবদর কমান্ডার মুজাহিদ

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের নির্মম বলি ও মৃত্যু দন্ডের রায় মাথায় নিয়ে অপেক্ষমান বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর খানকির পোলায়ে নায়েব ও আলবদর কমান্ডার আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ও কামারুজ্জামান ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, আরে ধুত্তেরি শাহাদতের তামান্না।

কাশিমপুর কারাগারে কনডেম সেলে এক অন্তরংগ সাক্ষাতকারে মতিকণ্ঠের কাছে এ ক্ষোভ প্রকাশ করেন মুজাহিদ ও কামারুজ্জামান।

মুজাহিদ বলেন, শুরুতে চিন্তা করছিলাম, মাদারে গনতন্ত্র খালেদা জিয়া মেডাম আছে, কুন চিন্তা নাই। কিন্তু পরিস্থিতি আস্তে আস্তে কঠিন হল। তারপর চিন্তা করছিলাম, সৌদী আরব ও পাকিস্তান আছে, কুন চিন্তা নাই। কিন্তু পরিস্থিতি আস্তে আস্তে কঠিন হল। তারপর চিন্তা করছিলাম, বেরিষ্টার রাজ্জাক আছে, কুন চিন্তা নাই। কিন্তু পরিস্থিতি আস্তে আস্তে কঠিন হল। তারপর চিন্তা করছিলাম, মজিনা ফায়ারফক্স আছে, কুন চিন্তা নাই। কিন্তু পরিস্থিতি আস্তে আস্তে কঠিন হল। তারপর চিন্তা করছিলাম, অধ্যাপক ইউনূস বাবুনগরী ও হিলারি রডহাম ক্লিনটন আছে, কুন চিন্তা নাই। কিন্তু পরিস্থিতি আস্তে আস্তে কঠিন হল। তারপর চিন্তা করছিলাম, জাতিসংঘ আছে এমনেষ্টি আছে হিউমেন রাইট ওয়াচ আছে, কুন চিন্তা নাই। কিন্তু পরিস্থিতি আস্তে আস্তে কঠিন হল। তারপর চিন্তা ভাবনা করার সময় খবর পাইলাম, আমাগের কসার কাদের ভাই ক ফাসি মে ঝুলা দিয়া।

আবেগঘন কণ্ঠে মুজাহিদ বলেন, গোলাম আজমের কথায় ভুলিয়া এই লাইনে আসছিলাম। আজ সে সালা ঘোচু ৯০ বতসরের আরামদন্ড লইয়া নিরাপদে ঘুমাইতেছে, আর আমরা দুইটা কচি কচি নায়েব ফাসির কাষ্ঠে ঝুলব।

ফাসির রায় শুনে পেন্টে মল তেগ করেছিলেন আলবদর কমান্ডার কামারুজ্জামান

হুহু করে কেদে উঠে কামারুজ্জামান বলেন, এত এত রেললাইন উপড়াইলাম, এত মানুষরে জ্বালাইয়া পুড়াইয়া মারলাম, খালেদা মেডামরে শয়ে শয়ে কুটি টেকা দিলাম, লেকিন কাদেরা ক ফাসি রুখনা না মুমকিন নিকলা। আব মেরা কেয়া হগা রে কালিয়া?

এ সময় মুজাহিদ কামারুজ্জামানকে আলিংগন করে সান্তনা দেওয়ার চেস্টা করলে কামারুজ্জামান উশখুশ করে উঠেন।

বৃহত্তর জামায়াতের খানকির পুলা নেতা কর্মীদের রটান শাহাদতের তামান্নার গল্প সম্পর্কে জানতে চাইলে মুজাহিদ ও কামারুজ্জামান চিতকার করে কেদে উঠে বলেন, আরে ধুত্তেরি শাহাদতের তামান্না। মরিতে চাহিনা আমি সুন্দর ভুবনে। এই হারামজাদা রাজ্জাক একটি বালের বেরিষ্টার। উহারে উকিল ধরিয়াই আমরা ডুবলাম। আগে জানলে তুরীন আফরুজকে উকিল ধরিতাম।

ভুল সবই ভুল

নিজস্ব মতিবেদক

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল ও আপীল বিভাগের নির্মম বলি, মেধাবী শিক্ষক ও বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর খানকির পোলায়ে নায়েব কসাই কাদেরের ফাসিতে ক্ষোভ প্রকাশ করে পাকিস্তানের মশহুর সাংবাদিক মির্জা হামিদুল ইসলাম আলমগীর ওরফে হামিদ মীর বলেছেন, ভুল সবই ভুল।

আজ দেশের প্রভাবশালী এলাকা কারওয়ানবাজারে অনুষ্ঠিত এক গোল টেবিল বৈঠকে এ ক্ষোভ প্রকাশ করেন হামিদ মীর।

কারওয়ানবাজারের সর্দার ও ১১০% অরাজনৈতিক সংগঠন ‘হেফাজতে মাহমুদুরের’ প্রতিষ্ঠাতা আমীর মতিচুর রহমান আজমীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে হামিদ মীর বলেন, পাকিস্তান ও বাংলাদেশ উভয়েরই কিছু কিছু ভুল আছে। আপনাদের সাবেক প্রধান বিচারপতি ও কারওয়ানবাজারী জাতির বিবেক বিচারপতি হাবিবুর বলেছিলেন, পাকিস্তান ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ পিটুনি অভিযান চালাইছিল। আমার মতে ঐটাই পাকিস্তানের একমাত্র ভুল। এভাবে রাত বিরাতে পিটুনি দেওয়া ঠিক হয় নাই। আর আপনাদের ভুল হইতেছে গিয়া কসাই কাদেরের ফাসি। চলেন আমরা উভয় পক্ষই পরস্পরের নিকটে মাফি মাংগিয়া ভাই ভাই মিলেমিশে এক হয়ে যাই।

মির্জা হামিদুল ইসলাম আলমগীর

আবেগঘন কণ্ঠে হামিদ মীর বলেন, মতিচুর আজমী মেরা ভাই যেয়সা হায়। লেকিন আপনা মাকে কোক সে ও নেহি নিকলা। ইস ভাজে কে লিয়ে হাম উসক চুদির ভাই নাম সে পুকারতা হু।

বৈঠকে চুদির ভাই ডাক শুনে মতিচুর আজমী হামিদ মীরকে দুলাভাই ডেকে হাসাহাসি করেন।

হামিদ মীর বলেন, সমাজে কিছু কিছু ভুল ভ্রান্তি হয়। সেগুলি স্বিকার করে নেওয়াই ভাল। তাহলে অতীত ভুলে সামনের দিকে আগান যায়। যেমন অনেকেরই ধারনা আমার পিতা মশহুর সাংবাদিক ওয়ারেস মীর। প্রকৃত পক্ষে আমার পিতা মীর জাফরের বংশধর ও ঠাকুরগাঁওয়ের বনেদী জমিদার বংশের সন্তান চখা মিয়া। তাই আমার নাম মির্জা হামিদুল ইসলাম আলমগীর।

অশ্রু মুছে হামিদ মীর বলেন, আমি আমার ভুল স্বিকার করলাম। এইবার পাকিস্তান ও বাংলাদেশের পালা।

বৃহত্তর জামায়াতকে পাল্টা অবরোধের আহোভান জানালেন মাহী

নিজস্ব মতিবেদক

বৃহত্তর জামায়াতের ডাকা হরতাল ও অবরোধের বিরুদ্ধে নাগরিক ঐক্যের ডাক দিয়ে বিকল্প ধারা বাংলাদেশের আওলাদে আমীর ও ১১০% অরাজনৈতিক সংগঠন ব্লু বেন্ড কলের প্রতিষ্ঠাতা আমীর মাহী বি চৌধুরী বলেছেন, এই অবরোধ টবরোধ হরতাল মরতাল আর ভাল লাগে না। কত দিন হয়ে গেল বাচ্চারে নিয়া একটু আইস কিরিম খাইতে যাইতে পারি না। দুকানে গিয়া দুইটা শাট পেন্ট খরিদ করতে পারি না। এইভাবে আর চলতে পারে না। অন্ন চাই বস্ত্র চাই বাচার মত বাচতে চাই। এখন সময় আসছে পাল্টা অবরোধের।

মংগলবার রাতে নিজ বাসভবনে আয়জিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

বৃহত্তর জামায়াত অবরোধ ডাকলে পাল্টা তাদের নেতাদের বাড়ি ঘেরাওয়ের আহোভান জানিয়ে মাহী বি চৌধুরী বলেন, আমাদিগকে বম ককটেল আগুনের মুখে ফালাইয়া দিয়া উনারা বেলা বারটা পযন্ত ঘুমান। তারপর জাকুজিতে পুটু ডুবাইয়া এক ঘন্টা বসিয়া লাল নিল বর্নের পানীয় পান করেন। আশে পাশের রেস্তরা হতে চাইনীজ মগলাই আনাইয়া ভক্ষন করেন। এইভাবে আর চইলত ন। এখন সময় পাল্টা অবরোধের।

ব্লু বেন্ড কলার

আবেগঘন কণ্ঠে মাহী বলেন, অবরোধ ডাক দিলে মাদারে গনতন্ত্র বেগম খালেদা জিয়া হতে শুরু করে ভাঁড়প্রাপ্ত নায়েবে আমীর মির্জা ফখরুল ইসলাম আগুনগীরসহ সকল বড় মাঝারি ছুট নেতার বাড়িতে পানির লাইন বন্ধ করে দিতে হবে। তাদের বাড়ির বিদ্যুত বন্ধ করে দিতে হবে। তাদের রান্নাঘরের গেস বন্ধ করে দিতে হবে। তাহারা যেন অবরোধ চলা কালে খবরের কাগজ ছিড়িয়া ছিড়িয়া পাক সাফ হইতে বাধ্য হয়। তার আগে তাহারা যেন কেরাসিনের হারিকেন জ্বালাইয়া ময়লা হইতে যায়। তারও আগে তাহারা যেন লাকড়ির চুলায় পাক করিয়া পেট ভরায়।

হুহু করে কেদে উঠে মাহী বলেন, কত দিন হয়ে গেল আমার ব্লু বেন্ড কলে পানি নাই। কিন্তু মেডামের কলে রেগুলার পানি। এইভাবে ত দেশ চলতে পারে না। এখন হতে অবরোধ ডাকলেই উহাদের পানি কারেন গেস বন্ধ। লাইনে আসুন।