Archive for March 4th, 2013

March 4, 2013

জন্মদিনে পুটুন তোমায় জানাই আম্মাবাদ

নিজস্ব মতিবেদক

আজ কারওয়ানবাজারের উপসর্দার ও আইভরি কোষ্ট ফিরত ঔপন্যাসিক আমিষুল হক ওরফে পুটুনদার একষট্টিতম জন্ম বার্ষিকী।

এ উপলক্ষ্যে কারওয়ানবাজারের প্রতিটি সর্দার কার্যালয়ে ছিল খুশির আমেজ।

একষট্টি পাউন্ড ওজনের একটি কেকে চাপাতির কোপ মেরে জন্মদিন মাহফিল উদ্বোধন করেন আমিষুল হক পুটুন। কারওয়ানবাজারের কর্মীরা এ সময় হাত তালি দিয়ে আনন্দ প্রকাশ করেন।

আমিষুল হকের প্রতি শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর ভাঁড়প্রাপ্ত খানকির পোলায়ে আমীর মকবুল আহমদ। তিনি বলেন, সারা বাংলাদেশে যখন কতিপয় ভারতীয় গোয়েন্দা বাহিনী কতৃক লালিত বুদ্ধীজীবি বৃহত্তর জামায়াতের বদনাম করছেন, তখন সত্যের পথে, সুন্দরের পথে, শান্তির পথে আছেন আমিষুল হক পুটুনদা। তিনি এ যুগের ফররুখ আহমদ। আমি রোজ এশার নামাজের পর তার লিখা কবিতা তিলাওয়াত করি। আল মাহমুদের ইন্তেকালের পর তাকেই আমরা বৃহত্তর জামায়াতের শায়েরে আমীর পদে নিয়োগ দিব।

আমিষুলের গালে ভেসে উঠল সাঈদী

হাস্যোজ্জল আমিষুল হক বলেন, দেখতে দেখতে একষট্টি বছর কেটে গেল। কিন্তু লুংগি পরলে নিজেকে এখনও একুশ বছর বয়সের তরুন বলে মনে হয়।

আবেগঘন কণ্ঠে পুটুনদা বলেন, একুশ বছর বয়স ভয়ংকর।

আমিষুলের জন্মদিনে মুম্বাই থেকে পুনম পান্ডে, ভিনা মালিক ও সানি লিওনি মুঠোফোনে শুভেচ্ছা জানায়।

এদিকে পুটুনদার জন্মদিনে কারাগারের কনডম সেল থেকে শুভেচ্ছা পাঠিয়েছেন বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর খানকির পোলায়ে নায়েব, বিশিষ্ঠ ইসলামী চিন্তাবিদ, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনেলের নির্মম বলি, ইসলামের বাগানে ফুটন্ত গোলাপ আল্লামা দেলাওয়ার হোসেন সাঈদী। তার ঐশী জোরে পুটুনদার মুখমণ্ডলে আল্লামা সাঈদীর ছবি ভেসে উঠে।

March 4, 2013

পাড়ায় পাড়ায় শান্তি কমিটি গঠিত হবে: রিজভী

নিজস্ব মতিবেদক

সারা দেশ জুড়ে বাকশালী গনহত্যার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে পাড়ায় পাড়ায় ‘শান্তি কমিটি’ গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখা।

আজ এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষনা দেন বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার নায়েবে আমীর গৃহবন্দী রুহুল কবীর রিজভী।

বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামের শান্তি সম্মেলন

রিজভী বলেন, সারা দেশে আজ চলছে ইতিহাসের বৃহত্তম গনহত্যা। বাকশালী সরকারের পুলিশ রেব বিডিয়ার পাখির মত গুলি করে মানুষ মারছে। মন্দিরে আগুন দিয়ে বাড়ি ফিরে দু মুঠ ভাত খাওয়ার স্বপ্ন চোখে নিয়ে পাটক্ষেতে লাশ হয়ে পড়ে যাচ্ছে তরুন শিবির কর্মী। রেল লাইন উপড়ানর হাড় ভাঙ্গা খাটুনির পর একটু পানি মুখে দেওয়ার আগে গুলিতে ঝাঝরা হয়ে যাচ্ছে জামাতের কর্মী। ট্রাকে আগুন দেওয়ার গনতান্ত্রিক অধিকার চর্চা করতে গিয়ে ট্রাক চাপা পড়ে মৃত্যুর মুখে ঢলে পড়ছে শিবির সভাপতি। হিন্দু নারী ধর্ষনের জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে গ্রেফতার হচ্ছে বৃহত্তর জামায়াতের সকল শাখার কর্মীরা।

আবেগঘন কণ্ঠে রিজভী বলেন, আর কত সহ্য করব আমরা? গনতন্ত্রের পথে আর কত বিঘ্ন ঘটাতে চায় বাকশালী সরকার?

অশ্রু মুছে রুহুল কবীর রিজভী বলেন, যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই। শান্তিতে কালী মন্দির চুর্ন বিচুর্ন করতে চাই। শান্তিতে হিন্দু নারীদের বেইজ্জত করতে চাই। শান্তিতে নাস্তিক জবাই করতে চাই। তাই পাড়ায় পাড়ায় শান্তি কমিটি গঠিত হবে।

নয়া পল্টনে বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার কার্যালয়ের সামনের রাস্তায় ককটেল ফাটিয়ে নয়া পল্টন শান্তি কমিটি উদ্বোধন করেন রুহুল কবীর রিজভী।

এ কমিটিতে কারা আছেন এমন প্রশ্নের জবাবে রিজভী একটি প্রাচীন হলদে কাগজ পকেট থেকে বের করে কমিটি সদস্যদের নাম ঘোষনা করেন।

বিএনপি শাখা মনোনীত প্রথম শান্তি কমিটির সদস্যরা হলেন, সৈয়দ খাজা খায়েরুদ্দিন, এ কিউ এম শফিকুল ইসলাম, গোলাম আযম, মাহমুদ আলী, আব্দুল জব্বার খদ্দর, মওলানা সিদ্দিক আহমদ, আবুল কাশেম, মোহন মিয়া, মওলানা সৈয়দ মোহাম্মদ মাসুম, আব্দুল মতিন, অধ্যাপক গোলাম সারোয়ার, ব্যারিস্টার আফতাব উদ্দিন, পীর মোহসেন উদ্দিন, এএসএম সোলায়মান, এ. কে রফিকুল হোসেন, জনাব নুরুজ্জামান, আতাউল হক খান, তোরাহা বিন হাবিব, মেজর (অবঃ) আফসার উদ্দিন, দেওয়ান ওয়ারাসাত আলী, এবং হাকিম ইরতেজাউর রহমান খান।

এ বেপারে রুহুল কবীর রিজভীর বড় ভাই ও প্রধান মন্ত্রীর উপদেষ্টা গওহর রিজভীর সংগে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, রুহুইল্লা ছুটকাল হতেই শান্তি কমিটি গঠন করে অভ্যস্ত। ছুটকালে তার গঠিত একাধিক শান্তি কমিটির হামলায় আমি উপর্যুপরি আহত হতাম। আমার সব ভাল জামা জুতা লুঙ্গি সে শান্তি কমিটির সদস্যদের নিয়ে লুটপাট করেছে। আমি তার নামে এমন মামলা দিব যে বাকি জীবন তাকে গ্রেফতারের ভয়ে বিএনপি কার্যালয়ের ভিতরে কাটাতে হবে। সালা ঘোচু।

March 4, 2013

চাঁদ ও বেবুনের পুটুর পর এবার সানির বুকে ভেসে উঠল সাঈদীর ছবি

নিজস্ব মতিবেদক

চাঁদের বুকে ও বেবুনের পুটুর পর এবার পর্নষ্টার সানি লিওনির বুকে ভেসে উঠল বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর খানকির পোলায়ে নায়েব, বিশিষ্ঠ ইসলামী চিন্তাবীদ, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের নির্মম বলি, ইসলামের বাগানে ফুটন্ত গোলাপ আল্লামা দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীর ছবি।

রবিবার এ ছবি ভেসে উঠে বলে নিশ্চিত করেছেন আমাদের মুম্বাই মতিনিধি।

সল্প বসনা হয়ে ছবি তুলার সময় সানি লিওনির বুকে সাঈদীর ছবি ভেসে উঠে বলে জানিয়েছেন ফেশন ফটগ্রাফার অশক কুলকার্নি।


সানির বুকে সাঈদী

সানির বুকে সাঈদীর ছবি ইন্টারনেটের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে সারা দেশে বৃহত্তর জামায়াত সমর্থকদের মধ্যে অভুতপুর্ব চাঞ্চল্যের সৃস্টি হয়।

বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার ভাঁড়প্রাপ্ত নায়েবে আমীর মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সংগে যোগাযোগ করা হলে তিনি মুঠফোনে বলেন, ভারতে আমাদের কিছু জরুরী কাজ পড়ে গেছে। এস এস সি পরিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে মংগলবারের হরতাল আমরা তুলে নেওয়ার কথা ভাবছি। ইনশা আল্লাহ ঐদিন মুম্বাই যাব।

বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর ভাঁড়প্রাপ্ত খানকির পোলায়ে আমীর বাংলাদেশে সফর রত ভারতীয় রাস্ট্রপতি প্রনব মুখার্জীর কাছে পাঠান এক স্মারক লিপিতে সানি লিওনিকে ঢাকায় পাঠানর অনুরোধ জানিয়েছেন।

এ বেপারে সানি লিওনির সংগে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আল্লামা সাঈদীকে আমি বুক থেকে সরানর চেষ্টা করে যাচ্ছি, কিন্তু পারছি না।

সাঈদীর ঐশী ক্ষমতার প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করে সানি লিওনি বলেন, তিনি আমার বেবসার পেটে লাথি মেরেছেন। আমার হাতে অনেক শুটিং। কিন্তু আমার সহকর্মী পর্নষ্টার গন আমার বুকে সাঈদীর ছবি দেখে আর অনলাইনে থাকতে পারছেন না।

March 4, 2013

আমিও চাঁদে সাঈদীকে দেখেছি: লুঙ্গি

নিজস্ব মতিবেদক

চাঁদের বুকে বগুড়ার বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর সমর্থকদের নেয় তিনিও বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর খানকির পোলায়ে নায়েব, বিশিষ্ঠ ইসলামী চিন্তাবীদ, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের নির্মম বলি, ইসলামের বাগানে ফুটন্ত গোলাপ আল্লামা দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীকে দেখেছেন বলে জানিয়েছেন বিশিষ্ঠ ইসলামী কৃষি বিশেষজ্ঞ ফরহাদ মজহার লুঙ্গি।

রবিবার রাতে নিজ বাসভবনে এক অন্তরংগ সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন লুঙ্গি।

ফরহাদ মজহার লুঙ্গি বলেন, শেষ রাতে আমার পিচ্ছাপ আসে। আমি তখন উল্টা কাতে শয়ন করি। কিন্তু পিচ্ছাপ চলে যায় না। আরও আসে। আমি আবার উল্টা কাতে শয়ন করি। কিন্তু নিঠুর পিচ্ছাপ যায় না। সে সামরিক শাসনের মত খালি আসে আর আসে। কয়েক বার উল্টা কাতে শয়নের পর ফরিদা আকতার রাগ করে বলল, তুই কি উঠে পিচ্ছাপ করে আসবি নাকি দিব একটা লাথ?

বিষণ্ণ কণ্ঠে ফরহাদ মজহার লুঙ্গি বলেন, মালাউন কবি রবীন্দ্রনাথ বলে গেছে, পুর্ব যুগে অশোক গাছে নারীর চরন লেগে ফুল উঠিত জেগে। কিন্তু সে একটি ফেসিবাদী ও মিথ্যাবাদী ভ্রষ্টাচারে। জীবনে অসংখ্যবার আমার অশোক গাছটিতে নারীর চরণ লেগেছে, কিন্তু বিনিময়ে কিছুই জেগে উঠে নাই। ফুল ত দুরের কথা, বরং অশোক গাছটিই ফুলে উঠেছে। ফরিদা আকতারকে আমি ঘুমের ঘোরে বললাম, ও মা তোমার চরন দুটি বক্ষে আমার ধরি। সে বলল, মা ডাকলি বানচুদ, মা ডাকলি? এই বলে সে আমায় লাথি মেরে খাট থেকে নিচে ফেলে দিল।

মেশিন দেখে সাঈদীকে সনাক্ত করেছি: মজহার

আবেগঘন কণ্ঠে ফরহাদ মজহার লুঙ্গি বলেন, মেঝে থেকে উঠার পর আমি জানালা দিয়ে শেষ রাতের চাদ দেখতে পাই। সেই চাদের বুকে আল্লামা সাঈদীর অবয়ব। যদিও তার মুখ স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছিল না। আপনারা বলছেন জামায়াত মিথ্যাবাদী, বগুড়ার হাজার হাজার লোক মিথ্যাবাদী, অথচ আমিও তো সাঈদীকে দেখলাম। আমিও কি মিথ্যাবাদী?

মুখ স্পষ্ট বুঝা না গেলে কি করে চাদের বুকে সাঈদীকে সনাক্ত করলেন, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ফরহাদ মজহার লুঙ্গি সরাসরি উত্তর না দিয়ে বলেন, সাঈদীর মেশিন জামায়াতের সমর্থকদের ঘরে ঘরে সকল নারী চিনে।