Archive for March 24th, 2013

March 24, 2013

সেনা বাহিনী দাড়ালে খবর হেজ: খালেদা

নিজস্ব মতিবেদক

বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার মহিলা আমীর বেগম খালেদা জিয়া আজ বৃহত্তর জামায়াতের হামলায় বিপর্যস্ত বগুড়া ও জয়পুরহাট পরিদর্শনে গিয়ে বলেছেন, সেনা বাহিনী দাড়ালে খবর has ।

মহিলা আমীর আজ উপস্থিত জনতার প্রতি উদ্দেশ করে বলেছেন, ডন্ট ওয়রি বি হেপি। সেনা বাহিনী বসে থাকবে না।

সমাবেশ স্থলের মাইক সেনা নিবাসের দিকে ঘুরিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, সেনা বাহিনী বসে থাকে না। দেশের শান্তি রক্ষার জন্য তারা বার বার দাড়িয়ে যায়। ১৯৫৮ সালে পাকিস্তানে আইয়ুব খান দেশের শান্তি বাচাতে দাড়িয়ে ছিলেন। এগার বতসর তিনি দাড়িয়ে ছিলেন। তাকে বাকশালীরা জুর করে বসানর পর দেশের শান্তি বাচাতে ইয়াহিয়া খান দাড়িয়ে যান।

আসিতেছে ঢাকা নারায়নগঞ্জ সহ সারা দেশে: খালেদা

আবেগঘন কণ্ঠে বেগম জিয়া বলেন, ১৯৭১ সালে এ দেশের শান্তি বাচাতে দাড়াতে আসেন টিক্কা খান। তারপর শান্তি বাচাতে দাড়ান বলিষ্ঠ সুঠাম সেনা অফিসার আসিফ নেওয়াজ জানজুয়া।

ইতিহাসের ধারা বর্ননা করে খালেদা বলেন, ১৯৭৫ সালে দেশের শান্তি বাচাতে ১৫ আগষ্ট আমার জন্মদিনে দাড়িয়ে যান কতিপয় মেজর ও একজন মেজর জেনারেল।

১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ বিএনপির হাত থেকে এরশাদের ক্ষমতা দখলের কথা স্মরন করে খালেদা বলেন, সেনা বাহিনী বসে থাকে না। তারা যখন দাড়ায়, তখন খবর হয়ে যায়। আশা করি তারা দাড়িয়ে আবার শান্তি রক্ষা করবে।

পুলিশের গুলিতে নিহত বৃহত্তর জামায়াত কর্মীদের কথা স্মরন করে খালেদা জিয়া বলেন, আমাদের নেতা কর্মীরা যখন শান্তি পুর্ন ভাবে পুলিশ কুপাচ্ছিল, বাকশালীদের বাড়িতে আগুন দিচ্ছিল, তখন হানাদার পুলিশ নির্মম গনহত্যা চালায়। আমাদের নেতা কর্মীরা কি সারের দাবীতে বিক্ষোভ করছিল যে গুলি চালাতে হবে? আমাদের নেতা কর্মীরা কি বিদ্যুতের দাবীতে বিক্ষোভ করছিল যে গুলি চালাতে হবে?

খালেদার বক্তব্যে সমর্থন জানিয়ে সাবেক স্বৈরাচার রাস্ট্রপতি ও পল্লীবন্ধু জাতীয় পার্টির চেয়ারমেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বলেন, আমি যখন দাড়াই তখন খবর হয়ে যায়। জব্বার তোমায় ধন্যবাদ।

March 24, 2013

সঞ্জয় দত্তকে কারাগারে সংগী হিসাবে চান সাকা

নিজস্ব মতিবেদক

কাশিমপুর কারাগারে বন্দী বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার সমকামী নায়েবে আমীর ব্রাদারফাকার সাকা ভারতের হলিউডি ষ্টার সঞ্জয় দত্তকে কারাগারে সংগী হিসাবে চেয়েছেন।

আজ কারাগারে নিজ কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে ব্রাদারফাকার সাকা এ আবদার করেন।

ব্রাদারফাকার সাকা কারা কর্তৃপক্ষের নামে অভিযোগ করে বলেন, চুদানির ফুয়ারা আমার আলালরে ময়মনসিংহ পাঠাইয়া দিছে। তার বদলে একটা শুকনা কালা চিকনা পটকা সেবক আনিয়া দিছে। তাকে টিপিয়া দিতে বললে সে শুধু খামচি দেখায়।

অভিমানী সাকা বলেন, আমি ডিভিশন পাওয়া হাজতি। কারা কর্তৃপক্ষকে আমি বললাম, তোমরা আমায় একটি নাদুস গেলমান দাও, আমি তোমাদের একটি আদর্শ কেলেংকারী উপহার দিব। তারা আমার কথা শুনল না।

আ পাস আ রেহ না যায়ে কোই খায়েশ বাকি: সাকা

কারাগারের নানাবিধ অসুবিধার কথা তুলে ধরে ব্রাদারফাকার সাকা বলেন, মানুষের জীবনে নানান চাহিদা আছে। এসব চাহিদার কথা মাথায় রেখেই কারা কর্তৃপক্ষ আমায় একটি আলাল বরাদ্দ করেছিল। আলাল আমায় ১১০% হালাল আরাম দিত, হারাম আরাম নহে। অথচ কারা কর্তৃপক্ষ তাকে ছিনতাই করিয়া সুদূর ময়মনসিংহ পাঠাইয়া দিল।

আলালের পরিবর্তে সঞ্জয় দত্তকে কারাগারে সংগী হিসাবে চেয়ে ব্রাদারফাকার সাকা বলেন, সঞ্জয় দত্তকে ভারতীয় সুপ্রীম কুট পাচ বতসরের জেল দিয়াছে। কুটনৈতিক সম্প্রীতীর উদাহরন হিসাবে তাকে কাশিমপুর কারাগারে নিয়া আসার দাবী জানাচ্ছি। যে কয় বতসর বাচব একটু আরাম করে হেসে খেলে বাচব।

সঞ্জয় দত্তের সংগে কি খেলবেন, এমন প্রশ্নের সরাসরি উত্তর না দিয়ে সাকা বলেন, আমি সিনেমায় দেখেছি, সে গান গাইছে, ও সাকি সাকি রে সাকি সাকি। এখানে সে প্রকৃত পক্ষে আমায় আদর করে সাকি ডাকছে। যদিও আমার নাম সাকা।

ভারতের রাস্ট্রপতি প্রনব মুখার্জীর কাছে এ বেপারে চিঠি লিখার কথা জানিয়ে ব্রাদারফাকার সাকা বলেন, আমাকে দাও সঞ্জয়, আমি করব এঞ্জয়।

Tags:
March 24, 2013

জিল্লুর রহমানের মতোই রাষ্ট্রপতি হওয়ার প্রত্যাশা মজীনার

প্রয়াত রাষ্ট পতি মো. জিল্লুর রহমানের মতো অভিভাবকতুল্য, সর্বজন গ্রহণযোগ্য রাষ্ট্র পতি হওয়ার প্রত্যাশা করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদুত মজিনা ফায়ারফক্স।

রোববার সকালে রাজধানীর আগারগাঁও এলজিইডি মিলনায়তনে ইউএসএআইডি ও বাংলাদেশের স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগের মধ্যে এক চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মজিনা এ প্রত্যাশা বেক্ত করেন।

নতুন প্রজন্মের নতুন সিদ্ধান্ত

তিনি বলেন, “জিল্লুর রহমান ছিলেন প্রজ্ঞাবান, সবর্জনগ্রহণযোগ্য, অভিভাবকতুল্য ও বড় মনের মানুষ। আমি প্রত্যাশা করি আমিও জিল্লুর রহমানের মতো রাষ্ট্রপতি হতে পারব।”

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মজিনা বলেন, আমি আমেরিকান তো কি হয়েছে? গওহর রিজভীও তো আমেরিকান। শেখ সজীবও তো আমেরিকান। আমিও আমেরিকান। আমরা সবাই সোনার বাংলা গড়তে চাই। সোনার বাংলাদেশ গড়ব মোরা, সোনায় ধরে আজ শপথ নিলাম।

আবেগঘন কণ্ঠে মজিনা বলেন, আমেরিকা একটি অভিশাপ। সেখানে জমি ভরাট করে প্লট তুলা যায় না। সৈকত দখল করে হোটেল তুলা যায় না। সরকারি নিয়োগের জন্য ঘুষ খাওয়া যায় না। কিন্তু বাংলাদেশ অপার সম্ভাবনাময় একটি দেশ।

মজিনা বলেন, আমি রাষ্ট্র পতি নির্বাচিত হলে বাংলাদেশের চেহারা পাল্টে দিব। দিনে ২৪ ঘন্টা বিদ্যুত থাকবে। পানি থাকবে। গেস থাকবে। রাস্তায় জাম থাকবে না। আপনারা আমার জন্য দুয়া করবেন।

মোসাদ্দেক আলী ফালুর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, মজিনা খুব ভাল ছেলে। আমাকে পা ছুয়ে সালাম করে বাংলায় বলল, আমি রাষ্ট্র পতি হতে ইচ্ছুক, আমার জন্য দুয়া করবেন।

প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, মজিনা ভাল লোক। সালাম করতে এসেছিল। মিষ্টি নিয়ে। আমি মজিনার জন্য দুয়া করব যাতে সে রাষ্ট্র পতি হতে পারে।